Categories

বাঙলাদেশের প্রত্নসম্পদ

Author: আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া
Publisher: দিব্য প্রকাশ
ISBN: 984-483-272-2
Pages: 742
Type: New Book

Rent

50 TK
Return Date May 06 2024

This book requires deposit of 150 TK.

Please Login to Rent.

Note : All deposit is refundable

সুবিশাল ”বাঙলাদেশের প্রত্নসম্পদ” গ্রন্থটি শুধু কাগজের ভারেই ভারী নয়, অমুল্য হীরা জহওরাদিতে পূর্ন রত্নভান্ডারের মতো তথ্যেও পরিপূর্ন । শুধু প্রত্নভান্ডারের নয়, বাংলাদেশের ভৌগোলিক পরিচয় পাওয়া যাবে।

You need to Login to write a review

Add your review and rating

আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া (১৯১৮ - ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬) বাংলাদেশের একজন স্বনামধন্য শৌখিন পুরাতাত্ত্বিক, গবেষক, প্রাচীন পুঁথি সংগ্রাহক এবং প্রত্নবস্তু সংগঠক। জনাব যাকারিয়ার মায়ের ভাষা বাংলা ছাড়াও আরও দখল ছিলো ফার্সি, ফরাসি, উর্দু, ইংরেজি, আরবি ভাষায়। জীবনে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্বও পেয়েছিলেন, কিন্তু তাও ছেড়ে চলে আসেন দেশের টানে। সেই ছাত্রজীবন থেকেই তাঁর কীর্তিময় জীবনের সূত্রপাত। তখন ছিলেন ভালো ফুটবলার। ১৯৬৪ থেকে ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সময়কালে পূর্ব পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশনের সম্পাদক (সেক্রেটারি)। সিভিল সার্ভিসের ক্যাডার হিসেবে, ময়মনসিংহের এডিসি থাকাকালীন ময়মনসিংহ শহরের উপকণ্ঠে দেশের প্রথম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। বাংলা একাডেমী আর শিল্পকলা একাডেমী প্রতিষ্ঠায়ও ছিলো তাঁর উল্লেখযোগ্য ভূমিকা। ১৯৮৭ থেকে ১৯৮৮ খ্রিস্টাব্দকালীন সময়ে তিনি সভাপতি ছিলেন বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির, এছাড়া সভাপতি ছিলেন বাংলাদেশ ইতিহাস পরিষদেরও। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস প্রণয়নের উদ্যোক্তাদের মধ্যে প্রথম সারির একজন তিনি, এমনকি ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দের জুলাই মাসে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রচনার জন্য বাংলাদেশের সরকার কর্তৃক গঠিত প্রথম কমিটিতেও ছিলেন তিনি। নব্য স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথমে যুগ্ম সচিব ও পরে পূর্ণ সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন শিক্ষা ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে। ১৯৭২ থেকে ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দকালীন সময়ে ছিলেন বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের সদস্য। ১৯৭২ থেকে ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সময়ে তিনি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পুরস্কার কমিটিরও সভাপতি ও সদস্য ছিলেন। ছেলেবেলার ফুটবল স্পৃহা আবারও পূর্ণতা পায়, যখন ১৯৭২ থেকে ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দকালীন সময়ে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৬ থেকে ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দকালীন সময়ে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বাংলাদেশ ভলিবল ফেডারেশনে। এছাড়াও তিনি ১৯৭২ থেকে ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বাংলাদেশ ডিস্ট্রিক্ট গেজেটিয়ার কমিটির সদস্য ও পরে সহসভাপতি ছিলেন।