ভূমিকম্প হলে ভয় না পেয়ে কী করে নিরাপদে থাকা যায় এই নিয়েই সিসিমপুরে ভূমিকম্প বইটি। এখানে হালুম, টুকটুকি, শিকু আর ইকরি শিখে নিচ্ছে ভূমিকম্প হলে কীভাবে ‘বসো, ঢাকো, ধরো’ চর্চা করে নিরাপদে থাকা যায়। সেই সাথে ভূমিকম্পে কোথায় আশ্রয় নেওয়া নিরাপদ আর কোথায় দাঁড়ানো একেবারেই নিরাপদ নয়, তাও জেনে নিচ্ছে
আম্মু রান্নাঘরে রান্না করছেন। গরম তেলের মাঝে মাত্র ইলিশ মাছের টুকরো দিয়েছেন তখন ঝিলমিল এসেছে রান্নাঘরে। আম্মুকে ডেকে বলল, “আম্মু, তুমি কীকরছ?” আম্মু বললেন, “ইলিশ মাছ ভাজা করছি।” ঝিলমিল বলল, “ আমি কি তোমার সাথে ইলিশ মাছ ভাজ করতে পারি?”
ছাত্র-ছাত্রীদের উল্লাসিত ও উদ্বেলিত চকচকে চোখ ও মুখোর অপার হাসি ৷ তারই টানে ’আপনার তালে’ নেচে উঠে উপন্যাস হিসেবে লেখার সিন্ধান্ত নিলাম দুখুর জীবনকাব্য । পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার জামুরিয়া থানার চূরুলিয়া গ্রাম থেকে ময়মনসিংহের ত্রিশালের দরিরামপুর পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছে এ উপন্যাসের প্রেক্ষাপট ৷ দূখুর এই বিচরণভূমি ও সময়কাল ধরে কি বাংলা সাহিত্যে আর কোনো উপন্যাস রচিত হয়েছে? উত্তরে বলা যায় দূখুর শিশুকাল থেকে দরিরামপুর পর্যন্ত সময়কাল ঘিরে আলাদা কোনো উপন্যাসের খোঁজ পাওয়া যায়নি । দরিরামপুর স্কুল থেকে পালিয়ে যাওয়ার পরই বাস্তবে বাল্যবন্ধু শৈলজানন্দের সঙ্গে তার সখ্য গড়ে উঠেছিলাম পশ্চিমবঙ্গের শিয়ারলোলে।
বাহাদুর বেড়াল সমগ্র তার মধ্যে একটি । লেখক তার ছবি আকার যোগ্যতা দিয়ে শিশুদের জন্য কার্টুন এবং কমিক তৈরী করেন । তিনি বুঝেন একটি শিশু কি ধরনের বই পছন্দ করবে । বাহাদুর বেড়াল সমগ্র বই টি একটি বিড়াল এর নানা কার্যকলাপ নিয়ে বানিয়েছেন । প্রতিটি ছবির সাথে ক্যাপশন আকারে বিড়ালের কথা গুলো যোগ করে দিয়েছেন যা শিশু রা দেখে এবং পড়ে অত্যন্ত আনন্দিত হবে । বাহাদুর নামক বিড়াল কখন কি করে এর বিভিন্ন ঘটনা অনেক সুন্দর করে সহজ সরল ও প্রাঞ্জল ভাষায় লেখক বর্ননা করেছেন যা শিশু সমাজের কাছে গ্রহনযোগ্য হবে বলে মনে হয় । বইপড়ার মাধ্যমে বিনোদন দেওয়ার জন্য বইটি শিশুদের জন্য অত্যান্ত উপযোগী
ইউনিভার্সিটির ডিগ্রিধারী বেসিক আলী। খাওয়া আর ঘুম- এই নিয়েই দিন কেটে যাচ্ছিল তার। বাবা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী তালিব আলী কায়দা করে তাকে ব্যাংকের চাকরিতে ঢুকিয়ে দিলেন। অফিস কলিগ রিয়া হকের সঙ্গে গড়ে উঠল নতুন এক সম্পর্ক। বেসিকের ছোটবোন মেডিকেল কলেজের ছাত্রী নেচার আর ছোট ভাই স্কুল ছাত্র ম্যাজিক খবরটা তুলে দিল বাবা-মায়ের কানে। কিন্তু বেসিকের ঘুম কাতুরে স্বভাব অফিসে গিয়েও কাটে না। আত্মভোলা বন্ধু হিলোলের পেছনে লাগাও তার আরেকটা স্বভাব। বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে উদ্ভট কার্যকলাপ আর বাইরে রিয়ার মজাদার সঙ্গ এই নিয়ে কেটে যায় বেসিকের দিনকাল….
ইউনিভার্সিটির ডিগ্রিধারী বেসিক আলী। খাওয়া আর ঘুম এই নিয়েই দিন কেটে যাচ্ছিল তার। বাবা বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী তালিব আলী কায়দা করে তাকে ব্যাংকের চাকরিতে ঢুকিয়ে দিলেন। অফিস কলিগ রিয়া হকের সঙ্গে গড়ে উঠল নতুন এক সম্পর্ক। বেসিকের ছোট বোন মেডিকেল কলেজের ছাত্রী নেচার আর ছোট ভাই ইস্কুল ছাত্র ম্যাজিক খবরটা তুলে দিল বাবা-মায়ের কানে। কিন্তু বেসিকের ঘুম কাতুরে স্বভাব অফিসে গিয়েও কাটে না। আত্মভোলা বন্ধু হিল্লোলের পেছনে লাগাও তার আরেকটা স্বভাব। বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে উদ্ভট কার্যকালাপ আর বাইরে রিয়ার মজাদার সঙ্গ এই নিয়ে কেটে যায় বেসিকের দিনকাল।
জেনারেল রোকী অনেক চেষ্টা করেও ই-ফোর্স যোদ্ধা সোমোকে হত্যা করতে পারে নি। বন্ধুদের নিয়ে সোমো পৌঁছে গেছে কিজার ল্যাবে। পৃথিবী ধ্বংসের যাবতীয় তোড়জোড় চলছে এখানে। ল্যাবের ভাইরাস মিসাইলের গুদাম তারা বোমা মেরে ধ্বংস করে দিতে সক্ষম হলেও ধরা পড়ে গেল কিজার হাতে। ডন, রব আর পাহাড়ের জায়গা হলো রোকীর চিড়িয়াখানায়। সোমো বন্দি হলো ড. জরের ভয়ঙ্কর ল্যাবে। সে কি পারবে মুক্ত হয়ে তার মিশন শেষ করতে?
আবার নিজের পায়ে দাঁড়াতে পেরে অামি খুশি। আরও খারাপ কিছু ঘটতে পারত............
অবশেষে খোলা হাওয়া! এর মধ্যেই অনেক সুস্থ লাগছে!
বেসিক আলী কার্টুন ষ্ট্রিপের প্রথম আত্মপ্রকাশ ‘প্রথম আলো’র উপসম্পাদকীয় পাতায় নভেম্বর ২০০৬-এ। প্রতিদিনের এই ষ্ট্রিপ কার্টুনের মূল বিষয় হচ্ছে পরিবার, বন্ধুত্ব এবং অফিস ঘিরে মজার মজার ঘটনা। বেসিক আলী হচ্ছে বিশিষ্ট ঋণখেলাপী ব্যবসায়ী তালিব আলী ও তাঁর স্ত্রী মলি আলীর বড় ছেলে। বেসিকের ছোট বোন নেচার আলী মেডিকেল কলেজের ছাত্রী এবং ছোট ভাই ম্যাজিক স্কুলের ছাত্র। বেসিকের ঘনিষ্ঠ বন্ধু আত্মভোলা হিল্লোল এরং বেসিকের হৃদকম্প হচ্ছে অফিস কলিগ রিয়া হক। এই বইটাতে বেসিক আলীর এক বছরের প্রকাশনার সংকলন করা হয়েছে।
ইউনিভার্সিটির ডিগ্রিধারী বেসিক আলী। খাওয়া আর ঘুম- এই নিয়েই দিন কেটে যাচ্ছিল তার। বাবা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী তালিব আলী কায়দা করে তাকে ব্যাংকের চাকরিতে ঢুকিয়ে দিলেন। অফিস কলিগ রিয়া হকের সঙ্গে গড়ে উঠল নতুন এক সম্পর্ক। বেসিকের ছোটবোন মেডিকেল কলেজের ছাত্রী নেচার আর ছোট ভাই স্কুল ছাত্র ম্যাজিক খবরটা তুলে দিল বাবা-মায়ের কানে। কিন্তু বেসিকের ঘুম কাতুরে স্বভাব অফিসে গিয়েও কাটে না। আত্মভোলা বন্ধু হিল্লোলের পেছনে লাগাও তার আরেকটা স্বভাব। বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে উদ্ভট কার্যকলাপ আর বাইরে রিয়ার মজাদার সঙ্গ এই নিয়ে কেটে যায় বেসিকের দিনকাল।
বেসিক আলী কার্টুন স্ট্রিপের প্রথম আত্মপ্রকাশ ‘প্রথম আলো’র উপসস্পাদকীয় পাতায় নভেম্বর ২০০৬-এ। প্রতিদিনের এ স্ট্রিপ কার্টুনের মূল বিষয় হচ্ছে পরিবার, বন্ধুত্ব এবং অফিস ঘিরে মজার মজার ঘটনা। বেসিক আলী হচ্ছে বিশিষ্ট ঋণখেলাপী ব্যবসায়ী তালিব আলী ও তাঁর স্ত্রী মলি আলীর বড় ছেলে। বেসিকের ছোট বোন নেচার আলী মেডিকেল কলেজের ছাত্রী এবং ছোট ভাই ম্যাজিক স্কুলের ছাত্র। বেসিকের ঘনিষ্ঠ বন্ধু আত্মভোলা হিল্লোল এবং বেসিকের হৃদকম্প হচ্ছে অফিস কলিগ রিয়া হক। এদের সবাইকে নিয়েই অনবদ্য কার্টুন স্ট্রিপ- বেসিক আলী।
প্রচ্ছদ দেখলেই বোঝা যায় বাবু হাসির কমিকস। COMIC STRIP এর আকারে অনেক খণ্ডগল্প আছে যেগুলো কমবেশি হাস্যরসের আঁধার। রঙ এবং আঁকার ধরন একেবারে সামঞ্জস্যপূর্ণ। প্রতিটি স্ট্রিপের WIT খারাপ না মোটেও। বাবু এক কলেজ পড়ুয়া আধুনিক যুবক যে বাবা-মা-বোন এর স্নেহ সুরক্ষায় থেকে জীবনের সব আনন্দ বুঝে নিতে চায়। আদতে, বাবু আমাদের জীবনের সেই CAREFREE অধ্যায়ের প্রতিফলন। প্রতিটা গল্পে অল্পবয়সের হাল্কা চিন্তা ও তার ফলাফল সবাইকে বেশ আনন্দ দেবে।
ঘরঘর শব্দ করে. ঘরঘর শব্দ করে লরির পিছনের দরজাটা খুলে গেল, চোখে রোদ পড়তেই রুহান ধড়মড় করে জেগে ওঠে। একজন মানুষ তার হাতের স্বয়ংক্রিয় অস্ত্রটাতে। একটা ঝাকুনি দিয়ে চিৎকার করে বলল, নামো সবাই। কোনো সময় নষ্ট করবে না-তাহলে কপালে দুঃখ আছে। কপালে কী ধরনের দুঃখ থাকতে পারে সেটা নিয়ে কেউ কৌতূহল.
এই বইটির বিষয়ে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক সমকালকে বললেন, গ্রাফিক নভেল সিরিজ 'মুজিব'-এর মাধ্যমে নতুন প্রজন্মের সামনে বঙ্গবন্ধুর ঘটনাবহুল জীবনকে জানা যাবে। বইটির প্রথম পর্বে খেলাধুলা, পড়াশোনা, ডাক্তারের কাছ থেকে পলায়নের মতো বিভিন্ন ব্যতিক্রমী ও সাহসী কাজের পাশাপাশি তরুণ মুজিবের গ্রামীণ জীবনযাপনের ঘটনাগুলো তুলে ধরা হয়েছে। গ্রাফিক জীবনকথার মধ্য দিয়ে উঠে এসেছে মানুষ এবং দেশের প্রতি তরুণ বয়স থেকেই তার বিশ্বস্ততার অঙ্গীকার। বঙ্গবন্ধু নিজের বিশ্বাসের পক্ষে দাঁড়াতে কখনও কুণ্ঠাবোধ করেননি। তিনি তার বাবার সঙ্গে অনেক ঘনিষ্ঠ ছিলেন, যিনি একজন স্নেহশীল বাবার পাশাপাশি ন্যায়-অন্যায় বোধসম্পন্ন একজন মানুষ ছিলেন। তার কাছ থেকেই তরুণ মুজিব নিজের কাজের দায়িত্ব নেওয়ার বিষয়ে শিক্ষা লাভ করেছিলেন। গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়ায় ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম নেন শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৭১ সালে দীর্ঘ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তার হাত ধরেই স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। ১৯৬৭ সালে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অন্তরীণ অবস্থায় স্ত্রী ও সহযোদ্ধাদের উৎসাহে আত্মজীবনী লেখার কাজে হাত দিয়েছিলেন শেখ মুজিব, যা আর শেষ করা হয়নি। ৪৪ বছর পর তার মেয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত দিয়ে সেই ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বই আকারে প্রকাশিত হয়। মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে কথা বলেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক। তিনি বলেন, “আমার জন্ম ১৯৮০ সালের দিকে। আমার নানা, মামা-মামি কাউকে দেখিনি। তবে ছোটবেলা থেকেই মা-এর কাছ থেকে তাঁদের গল্প শুনেছি। আমি মাকে জিজ্ঞাসা করতাম, “তোমরা দুষ্টুমি করলে নানা তোমাদের বকত কি না।” নানার বিষয়ে জানতে মাকে শুধু প্রশ্ন করতাম। বলতাম আরেকটি বলো।” বক্তৃতায় তাঁর ছেলেবেলার স্মৃতিচারণা করে রাদওয়ান বলেন, “মার কাছ থেকে শোনা গল্প স্কুলে গিয়ে বন্ধুদের বলতাম। কিন্তু তারা বঙ্গবন্ধুকে চিনত না। অনেক টিচার বলত, “বঙ্গবন্ধুর নাম এত বেশি বেশি বোলো না। অনেকে তাঁর নাম শুনলে ঘাবড়ে যায়।” একদিন এক টিচার বলল, “বঙ্গবন্ধু বঙ্গবন্ধু ছিলেন না, ছিলেন বঙ্গশত্রু”। রাদওয়ান বলেন, “আজ এই বইটা হাতে নিয়ে খুব আনন্দ লাগছে। আশা করি সকলেই পছন্দ করবে। নাতি হয়ে নানার জন্য এই ক্ষুদ্র কাজটুকু করতে পেরে অনেক ভালো লাগছে”। জানা যায়, ‘মুজিব’ নামের গ্রাফিক নভেলটি বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বই অবলম্বনে রচিত হয়েছে। ধারাবাহিকভাবে ১২টি খণ্ডে প্রকাশিত হবে এই গ্রাফিক নভেলটি। এই নভেলের ওপর ভিত্তি করে পরবর্তী সময় একটি অ্যানিমেটেড সিনেমাও তৈরি করা হতে পারে। নভেলটিতে স্থান পেয়েছে বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী লেখার প্রেক্ষাপট, জন্ম ও শৈশব, স্কুল ও কলেজের শিক্ষাজীবনের পাশাপাশি সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার বর্ণনা।
ডন আর রব- দুই গুপ্তধন শিকারি। ওর বেরিয়েছে সুন্দরবনের গভীরে এক হারিয়ে যাওয়া দুর্গ খুঁজতে । সঙ্গে আছে পাহাড় নামের এক কিশোর মাঝি। দলবলসহ ওদের পিছু নিয়েছে ভয়ংকর জলদুস্যু গোঙ্গা। এদিকে সোমো নামের অবিষ্যৎকালের এক যোদ্ধা টাইম মেশিন ব্যবহার করে সুন্দরবনে এসে পড়েছে। সে এসছে বাঘের রক্ত সংগ্রহ করতে। সোমোর অদ্ভুত সব ক্ষমতা দেখে ডন আর রব চাইছে সোমোর সাহায্য নিয়ে সে দুর্গ খুঁজে বের করতে। কেউই জানে না সোমোর পিছু পিছু কীভাবে বর্তমানকালের মাটিতে নেমে এসেছে কয়েকজন ভবিষ্যতের শত্রু!
দুর্জয় এর ইতিহাস জানাচ্ছেন তার বাবার বন্ধু সাইদুল হক। একসময়ের কিকি বক্সিং এ তরুণদের মধ্যে ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন দুর্জয়ের কিভাবে এই হাল হল টা বলে যাচ্ছেন তিনি, ঘটোনা এগোচ্ছে খুব দ্রুত। দুর্জয়ের মা রেহানা মনসুর, তাঁর আবিষ্কার করা এন্টি ড্রাগ ফর্মুলা মাথা খারাপকরে দিয়েছে বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর আরো অনেক অবৈধ ড্রাগ ব্যবসায়ীর, মায়ের সাথে ঝগড়া করে বের হয়ে আবার বাসায় ফিরে আসছে সদ্য ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন দুর্জপয়, এমন সময় বাসা থেকে অদ্ভুত শব্দ শুনতে পেল সে, আশপাশ থমথমে, ভেসে আসছে লাউড স্পিকারে ব্যান্ড এর গান- যা তার মা একেবারে পছন্দ করে না। তবে?
“লাইলী” খুব সম্ভবত বাংলাপ ভাষায় প্রথম গ্রাফিক নভেল। অর্থহীন এই বইটির মূল চরিত্র বদরাগী, মারদাঙ্গা, সুন্দরী, চাকরিজীবি রমনী লাইলী। এ গল্পে বলতে গেলে কোনো প্লট নেই। তবে আছে বিভিন্ন উদ্ভট চরিত্র যাদের মনে হবে কোথায় যেন দেখেছি। কারণ এর পটভূমি বর্তমানের ঢাকা। লাইলীর প্রিয় কাজ হচ্ছে ছ্যাঁচড়া রংবাজদের সাইজ করা আর তার বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে প্রেমে পড়া।
এই বইয়ের কুফলঃ এটা পড়ে কিছু বিটলা বুদ্ধি ছাড়া কিছুই শিখতে পারবেন না।
এই বইয়ের সুফলঃ এটা পড়লে ব্লাড প্রেশার বাড়বে না। বার বার ঘুমিয়ে পড়বেন এবং এতে স্বাস্থের উন্নতি হবে।
তরুণ চিত্রশিল্পী তৌফিক সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিল নিজের কাজে। পথে হঠাৎ সংঘর্ষ ঘটল একটি গাড়ির সাথে। ড্রাইভারের সাথে ঝগড়া করতে গিয়েও করা হয়ে উঠল না তার কারণ ড্রাইভারের আসনে বসে আছে অনিন্দ্য এক সুন্দরী! জোশী, ধনী বাবার একমাত্র মেয়ে। তার পিছু নিতে গিয়ে ঘটনাচক্রে জোশীর বডিগার্ডের চাকরি পেয়ে গেল তৌফিক। এদিকে জোশীকে কিডন্যপ করতে উঠে পড়ে লেগেছে কুখ্যাত শিল্পপতি বাবর সোবহানের দল। তৌফিক কি পারবে জৌশীকে কিডন্যাপদের হাত থেকে রক্ষা করতে? জোশী কি পারবে তৌফিকের আসল পরিচয় জানতে? তারা দুজন কি পারবে ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে?