যেসব রোগ ছোঁয়াচে নয় কিংবা নিদিষ্ট কোন জীবানু দ্বারা অন্যর শরীরে সংক্রামিত হয় না তাহাই Non-Comunicable Disease (NCD) বা অসংক্রামক রোগ। এটি বংশগত, পরিবেশগত,খাদ্যভাস ও জীবনাচারজনিত কারণে হয়ে থাকে। যা মানুষকে ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়।
এ রোগগুলো মারাত্মক জটিল। বর্তমান বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সমস্যায় অসংক্রামক রোগের প্রকোপ দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সচেতনতার অভাবে এ রোগে আক্রান্ত্র হচ্ছে মানুষ।
শিশুদের খাবার নিয়ে লেখা দরকারি একটি বই। বাচ্চাহ খেতে না চাইলে কি করবেন। বাচ্চাকে খাওয়ানোর টিপস, ৬ থেকে ১২ মাস বয়সী শসিহুর খাবার , ১২ থেকে ২ বছর বয়সী শসিহসুর খাবার , ২ বছরের পর থেকে শসিহুর খাবার , বাচ্চা কততুকু পানি খাবে, লবন খাবে, বুদ্ধি বাড়ানোর খাবার, ওজন বাড়ানোর, রক্ত বাড়ানোর খাবার, কাহাব্র নিয়ে বিভ্রান্তি-- আনারস আর দুধ কি একসাথে খাওয়া যায়? হাসের না মুরকির ডিম ভালো।
The Art of Thinking Clearly by world-class thinker and entrepreneur Rolf Dobelli is an eye-opening look at human psychology and reasoning — essential reading for anyone who wants to avoid “cognitive errors” and make better choices in all aspects of their lives. Have you ever: Invested time in something that, with hindsight, just wasn’t worth it? Or continued doing something you knew was bad for you? These are examples of cognitive biases, simple errors we all make in our day-to-day thinking. But by knowing what they are and how to spot them, we can avoid them and make better decisions. Simple, clear, and always surprising, this indispensable book will change the way you think and transform your decision-making—work, at home, every day. It reveals, in 99 short chapters, the most common errors of judgment, and how to avoid them.
Shocking obesity rates, the rise of eating disorders, killer food allergies, super foods that cure cancer: as the headlines shout every week, we have never been more engaged, or struggled so hard, with what we put in our mouths.
Lukianoff and Haidt investigate the many social trends that have intersected to promote the spread of these untruths. They explore changes in childhood such as the rise of fearful parenting, the decline of unsupervised, child-directed play, and the new world of social media that has engulfed teenagers in the last decade. They examine changes on campus, including the corporatization of universities and the emergence of new ideas about identity and justice. They situate the conflicts on campus within the context of America’s rapidly rising political polarization and dysfunction.
A collection of insightful philosophical thoughts and stories, in which Paulo Coehlo offers inspiring answers to profound questions to delight spiritual seekers everywhere. It has proved to be a perfect gift-book in the few countries in which it has been published so far. This will be the first English translation.
যদি বলি, সভ্যতার কোন অসুখই ওষুধে সারে না, আপনি হয়তাে বিশ্বাস করবেন না। যদি বলি, আমরা ডাক্তার দেখাই অসুখ সারাতে নয়, কমাতে—আপনি হয়তাে চমকে উঠবেন। বলবেন, তাহলে এই যে স্পেশালিস্টদের চেম্বারে হাজার হাজার রােগী ভিড় করছে, এঁরা কি অসুখ কমাতেই যাচ্ছে, সারাতে নয়? ওষুধের কি কোন মূল্যই নেই?
রাজনীতি ক্রমশ ব্যক্তিগত জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে। বিদ্যা বাণিজ্য হয়ে উঠেছে। প্রযুক্তির নামে ছেলেমেয়েদের রােবট তৈরি করা হচ্ছে। স্পেকটেটর স্পাের্টস বিশেষ করে ক্রিকেট যা একটি কোটি কোটি টাকার বাণিজ্য আর রাজনীতি ছাড়া কিছুই নয় তা অদ্ভুতভাবে মানুষের মধ্যে মাদকতার সৃষ্টি করছে। তারা ভাবছে প্রতিদিন ক্রিকেট খেলা দেখতে হয় নয়তাে পিছিয়ে পড়তে হয়। ছেলেমেয়েরা বিভ্রান্ত। তারা জীবনে কোনটি অগ্রাধিকার ঠিক করতে পারছে না। সবাই ভাবছে জয়েন্ট এনট্রান্স পাস করতে পারলেই কেরিয়র তৈরি হয়ে গেল।
ভারতীয় চিকিৎসাশাস্ত্রকে যাঁরা প্রতিষ্ঠিত করে গিয়েছেন, তাঁদেরই উত্তরসূরী আয়ূর্বেদাচার্য শিবকালী ভট্রচার্য। দেশজসম্পদ ও সংস্কৃতির প্রতি আন্তরিক মমত্ববোধ এবং প্রবল অনুসন্ধিৎসা নিয়ে তিনি বিশাল আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের মৌলধারায় প্রবেশ করতে ব্রতী হন; ‘চিরঞ্জীব বনৌষধি’ তাঁর সেই সুদীর্ঘ নিরলস অন্বেষারই ফলশ্রুতি। প্রাচীন আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের সঙ্গে আধুনিক চিকিৎসা-বিজ্ঞানের সমীকরণ এই গ্রন্থের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক। শিবকালী দীর্ঘকাল ধরে এদেশের বনে, প্রান্তরে ঘুরে ঘুরে চেনা-অচেনা মূল্যবান বনৌষধি সংগ্রহ করেছেন, পরীক্ষা করে দেখেছেন তাদের গুণাগুণ এবং বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতিতে এগুলির বিজ্ঞানসম্মত প্রয়োগ যে সম্ভব, তা তাঁর পরীক্ষায় বার বার ধরা পড়েছে। দেশের ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে জনসাধারণ যাতে এর দ্বারা উপকৃত হতে পারেন, তারই সহজ সরল নির্দেশক এই গ্রন্থ। তাঁর ভাষা সাহিত্যরসসম্পৃক্ত, সুললিত ও সহজবোধ্য। এক কথায়, বিজ্ঞানের সঙ্গে সাহিত্যরসের সার্থক যোজনা এই গ্রন্থের একটি বড় সম্পদ।
ভারতীয় চিকিৎসাশাস্ত্রকে যাঁরা প্রতিষ্ঠিত করে গিয়েছেন, তাঁদেরই উত্তরসূরী আয়ূর্বেদাচার্য শিবকালী ভট্রচার্য। দেশজসম্পদ ও সংস্কৃতির প্রতি আন্তরিক মমত্ববোধ এবং প্রবল অনুসন্ধিৎসা নিয়ে তিনি বিশাল আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের মৌলধারায় প্রবেশ করতে ব্রতী হন; ‘চিরঞ্জীব বনৌষধি’ তাঁর সেই সুদীর্ঘ নিরলস অন্বেষারই ফলশ্রুতি। প্রাচীন আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের সঙ্গে আধুনিক চিকিৎসা-বিজ্ঞানের সমীকরণ এই গ্রন্থের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক। শিবকালী দীর্ঘকাল ধরে এদেশের বনে, প্রান্তরে ঘুরে ঘুরে চেনা-অচেনা মূল্যবান বনৌষধি সংগ্রহ করেছেন, পরীক্ষা করে দেখেছেন তাদের গুণাগুণ এবং বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতিতে এগুলির বিজ্ঞানসম্মত প্রয়োগ যে সম্ভব, তা তাঁর পরীক্ষায় বার বার ধরা পড়েছে। দেশের ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে জনসাধারণ যাতে এর দ্বারা উপকৃত হতে পারেন, তারই সহজ সরল নির্দেশক এই গ্রন্থ। তাঁর ভাষা সাহিত্যরসসম্পৃক্ত, সুললিত ও সহজবোধ্য। এক কথায়, বিজ্ঞানের সঙ্গে সাহিত্যরসের সার্থক যোজনা এই গ্রন্থের একটি বড় সম্পদ।
ভারতীয় চিকিৎসাশাস্ত্রকে যাঁরা প্রতিষ্ঠিত করে গিয়েছেন, তাঁদেরই উত্তরসূরী আয়ূর্বেদাচার্য শিবকালী ভট্রচার্য। দেশজসম্পদ ও সংস্কৃতির প্রতি আন্তরিক মমত্ববোধ এবং প্রবল অনুসন্ধিৎসা নিয়ে তিনি বিশাল আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের মৌলধারায় প্রবেশ করতে ব্রতী হন; ‘চিরঞ্জীব বনৌষধি’ তাঁর সেই সুদীর্ঘ নিরলস অন্বেষারই ফলশ্রুতি। প্রাচীন আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের সঙ্গে আধুনিক চিকিৎসা-বিজ্ঞানের সমীকরণ এই গ্রন্থের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক। শিবকালী দীর্ঘকাল ধরে এদেশের বনে, প্রান্তরে ঘুরে ঘুরে চেনা-অচেনা মূল্যবান বনৌষধি সংগ্রহ করেছেন, পরীক্ষা করে দেখেছেন তাদের গুণাগুণ এবং বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতিতে এগুলির বিজ্ঞানসম্মত প্রয়োগ যে সম্ভব, তা তাঁর পরীক্ষায় বার বার ধরা পড়েছে। দেশের ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে জনসাধারণ যাতে এর দ্বারা উপকৃত হতে পারেন, তারই সহজ সরল নির্দেশক এই গ্রন্থ। তাঁর ভাষা সাহিত্যরসসম্পৃক্ত, সুললিত ও সহজবোধ্য। এক কথায়, বিজ্ঞানের সঙ্গে সাহিত্যরসের সার্থক যোজনা এই গ্রন্থের একটি বড় সম্পদ।
ভারতীয় চিকিৎসাশাস্ত্রকে যাঁরা প্রতিষ্ঠিত করে গিয়েছেন, তাঁদেরই উত্তরসূরী আয়ূর্বেদাচার্য শিবকালী ভট্রচার্য। দেশজসম্পদ ও সংস্কৃতির প্রতি আন্তরিক মমত্ববোধ এবং প্রবল অনুসন্ধিৎসা নিয়ে তিনি বিশাল আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের মৌলধারায় প্রবেশ করতে ব্রতী হন; ‘চিরঞ্জীব বনৌষধি’ তাঁর সেই সুদীর্ঘ নিরলস অন্বেষারই ফলশ্রুতি। প্রাচীন আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের সঙ্গে আধুনিক চিকিৎসা-বিজ্ঞানের সমীকরণ এই গ্রন্থের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক। শিবকালী দীর্ঘকাল ধরে এদেশের বনে, প্রান্তরে ঘুরে ঘুরে চেনা-অচেনা মূল্যবান বনৌষধি সংগ্রহ করেছেন, পরীক্ষা করে দেখেছেন তাদের গুণাগুণ এবং বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতিতে এগুলির বিজ্ঞানসম্মত প্রয়োগ যে সম্ভব, তা তাঁর পরীক্ষায় বার বার ধরা পড়েছে। দেশের ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে জনসাধারণ যাতে এর দ্বারা উপকৃত হতে পারেন, তারই সহজ সরল নির্দেশক এই গ্রন্থ। তাঁর ভাষা সাহিত্যরসসম্পৃক্ত, সুললিত ও সহজবোধ্য। এক কথায়, বিজ্ঞানের সঙ্গে সাহিত্যরসের সার্থক যোজনা এই গ্রন্থের একটি বড় সম্পদ।
ভারতীয় চিকিৎসাশাস্ত্রকে যাঁরা প্রতিষ্ঠিত করে গিয়েছেন, তাঁদেরই উত্তরসূরী আয়ূর্বেদাচার্য শিবকালী ভট্রচার্য। দেশজসম্পদ ও সংস্কৃতির প্রতি আন্তরিক মমত্ববোধ এবং প্রবল অনুসন্ধিৎসা নিয়ে তিনি বিশাল আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের মৌলধারায় প্রবেশ করতে ব্রতী হন; ‘চিরঞ্জীব বনৌষধি’ তাঁর সেই সুদীর্ঘ নিরলস অন্বেষারই ফলশ্রুতি। প্রাচীন আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের সঙ্গে আধুনিক চিকিৎসা-বিজ্ঞানের সমীকরণ এই গ্রন্থের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক। শিবকালী দীর্ঘকাল ধরে এদেশের বনে, প্রান্তরে ঘুরে ঘুরে চেনা-অচেনা মূল্যবান বনৌষধি সংগ্রহ করেছেন, পরীক্ষা করে দেখেছেন তাদের গুণাগুণ এবং বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতিতে এগুলির বিজ্ঞানসম্মত প্রয়োগ যে সম্ভব, তা তাঁর পরীক্ষায় বার বার ধরা পড়েছে। দেশের ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে জনসাধারণ যাতে এর দ্বারা উপকৃত হতে পারেন, তারই সহজ সরল নির্দেশক এই গ্রন্থ। তাঁর ভাষা সাহিত্যরসসম্পৃক্ত, সুললিত ও সহজবোধ্য। এক কথায়, বিজ্ঞানের সঙ্গে সাহিত্যরসের সার্থক যোজনা এই গ্রন্থের একটি বড় সম্পদ।
ভারতীয় চিকিৎসাশাস্ত্রকে যাঁরা প্রতিষ্ঠিত করে গিয়েছেন, তাঁদেরই উত্তরসূরী আয়ূর্বেদাচার্য শিবকালী ভট্রচার্য। দেশজসম্পদ ও সংস্কৃতির প্রতি আন্তরিক মমত্ববোধ এবং প্রবল অনুসন্ধিৎসা নিয়ে তিনি বিশাল আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের মৌলধারায় প্রবেশ করতে ব্রতী হন; ‘চিরঞ্জীব বনৌষধি’ তাঁর সেই সুদীর্ঘ নিরলস অন্বেষারই ফলশ্রুতি। প্রাচীন আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের সঙ্গে আধুনিক চিকিৎসা-বিজ্ঞানের সমীকরণ এই গ্রন্থের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক। শিবকালী দীর্ঘকাল ধরে এদেশের বনে, প্রান্তরে ঘুরে ঘুরে চেনা-অচেনা মূল্যবান বনৌষধি সংগ্রহ করেছেন, পরীক্ষা করে দেখেছেন তাদের গুণাগুণ এবং বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতিতে এগুলির বিজ্ঞানসম্মত প্রয়োগ যে সম্ভব, তা তাঁর পরীক্ষায় বার বার ধরা পড়েছে। দেশের ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে জনসাধারণ যাতে এর দ্বারা উপকৃত হতে পারেন, তারই সহজ সরল নির্দেশক এই গ্রন্থ। তাঁর ভাষা সাহিত্যরসসম্পৃক্ত, সুললিত ও সহজবোধ্য। এক কথায়, বিজ্ঞানের সঙ্গে সাহিত্যরসের সার্থক যোজনা এই গ্রন্থের একটি বড় সম্পদ।
ভারতীয় চিকিৎসাশাস্ত্রকে যাঁরা প্রতিষ্ঠিত করে গিয়েছেন, তাঁদেরই উত্তরসূরী আয়ূর্বেদাচার্য শিবকালী ভট্রচার্য। দেশজসম্পদ ও সংস্কৃতির প্রতি আন্তরিক মমত্ববোধ এবং প্রবল অনুসন্ধিৎসা নিয়ে তিনি বিশাল আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের মৌলধারায় প্রবেশ করতে ব্রতী হন; ‘চিরঞ্জীব বনৌষধি’ তাঁর সেই সুদীর্ঘ নিরলস অন্বেষারই ফলশ্রুতি। প্রাচীন আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের সঙ্গে আধুনিক চিকিৎসা-বিজ্ঞানের সমীকরণ এই গ্রন্থের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক। শিবকালী দীর্ঘকাল ধরে এদেশের বনে, প্রান্তরে ঘুরে ঘুরে চেনা-অচেনা মূল্যবান বনৌষধি সংগ্রহ করেছেন, পরীক্ষা করে দেখেছেন তাদের গুণাগুণ এবং বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতিতে এগুলির বিজ্ঞানসম্মত প্রয়োগ যে সম্ভব, তা তাঁর পরীক্ষায় বার বার ধরা পড়েছে। দেশের ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে জনসাধারণ যাতে এর দ্বারা উপকৃত হতে পারেন, তারই সহজ সরল নির্দেশক এই গ্রন্থ। তাঁর ভাষা সাহিত্যরসসম্পৃক্ত, সুললিত ও সহজবোধ্য। এক কথায়, বিজ্ঞানের সঙ্গে সাহিত্যরসের সার্থক যোজনা এই গ্রন্থের একটি বড় সম্পদ।
ভারতীয় চিকিৎসাশাস্ত্রকে যাঁরা প্রতিষ্ঠিত করে গিয়েছেন, তাঁদেরই উত্তরসূরী আয়ূর্বেদাচার্য শিবকালী ভট্রচার্য। দেশজসম্পদ ও সংস্কৃতির প্রতি আন্তরিক মমত্ববোধ এবং প্রবল অনুসন্ধিৎসা নিয়ে তিনি বিশাল আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের মৌলধারায় প্রবেশ করতে ব্রতী হন; ‘চিরঞ্জীব বনৌষধি’ তাঁর সেই সুদীর্ঘ নিরলস অন্বেষারই ফলশ্রুতি। প্রাচীন আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের সঙ্গে আধুনিক চিকিৎসা-বিজ্ঞানের সমীকরণ এই গ্রন্থের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক। শিবকালী দীর্ঘকাল ধরে এদেশের বনে, প্রান্তরে ঘুরে ঘুরে চেনা-অচেনা মূল্যবান বনৌষধি সংগ্রহ করেছেন, পরীক্ষা করে দেখেছেন তাদের গুণাগুণ এবং বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতিতে এগুলির বিজ্ঞানসম্মত প্রয়োগ যে সম্ভব, তা তাঁর পরীক্ষায় বার বার ধরা পড়েছে। দেশের ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে জনসাধারণ যাতে এর দ্বারা উপকৃত হতে পারেন, তারই সহজ সরল নির্দেশক এই গ্রন্থ। তাঁর ভাষা সাহিত্যরসসম্পৃক্ত, সুললিত ও সহজবোধ্য। এক কথায়, বিজ্ঞানের সঙ্গে সাহিত্যরসের সার্থক যোজনা এই গ্রন্থের একটি বড় সম্পদ।
ভারতীয় চিকিৎসাশাস্ত্রকে যাঁরা প্রতিষ্ঠিত করে গিয়েছেন, তাঁদেরই উত্তরসূরী আয়ূর্বেদাচার্য শিবকালী ভট্রচার্য। দেশজসম্পদ ও সংস্কৃতির প্রতি আন্তরিক মমত্ববোধ এবং প্রবল অনুসন্ধিৎসা নিয়ে তিনি বিশাল আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের মৌলধারায় প্রবেশ করতে ব্রতী হন; ‘চিরঞ্জীব বনৌষধি’ তাঁর সেই সুদীর্ঘ নিরলস অন্বেষারই ফলশ্রুতি। প্রাচীন আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের সঙ্গে আধুনিক চিকিৎসা-বিজ্ঞানের সমীকরণ এই গ্রন্থের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক। শিবকালী দীর্ঘকাল ধরে এদেশের বনে, প্রান্তরে ঘুরে ঘুরে চেনা-অচেনা মূল্যবান বনৌষধি সংগ্রহ করেছেন, পরীক্ষা করে দেখেছেন তাদের গুণাগুণ এবং বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতিতে এগুলির বিজ্ঞানসম্মত প্রয়োগ যে সম্ভব, তা তাঁর পরীক্ষায় বার বার ধরা পড়েছে। দেশের ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে জনসাধারণ যাতে এর দ্বারা উপকৃত হতে পারেন, তারই সহজ সরল নির্দেশক এই গ্রন্থ। তাঁর ভাষা সাহিত্যরসসম্পৃক্ত, সুললিত ও সহজবোধ্য। এক কথায়, বিজ্ঞানের সঙ্গে সাহিত্যরসের সার্থক যোজনা এই গ্রন্থের একটি বড় সম্পদ।
ভারতীয় চিকিৎসাশাস্ত্রকে যাঁরা প্রতিষ্ঠিত করে গিয়েছেন, তাঁদেরই উত্তরসূরী আয়ূর্বেদাচার্য শিবকালী ভট্রচার্য। দেশজসম্পদ ও সংস্কৃতির প্রতি আন্তরিক মমত্ববোধ এবং প্রবল অনুসন্ধিৎসা নিয়ে তিনি বিশাল আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের মৌলধারায় প্রবেশ করতে ব্রতী হন; ‘চিরঞ্জীব বনৌষধি’ তাঁর সেই সুদীর্ঘ নিরলস অন্বেষারই ফলশ্রুতি। প্রাচীন আয়ুর্বেদাশাস্ত্রের সঙ্গে আধুনিক চিকিৎসা-বিজ্ঞানের সমীকরণ এই গ্রন্থের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক। শিবকালী দীর্ঘকাল ধরে এদেশের বনে, প্রান্তরে ঘুরে ঘুরে চেনা-অচেনা মূল্যবান বনৌষধি সংগ্রহ করেছেন, পরীক্ষা করে দেখেছেন তাদের গুণাগুণ এবং বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতিতে এগুলির বিজ্ঞানসম্মত প্রয়োগ যে সম্ভব, তা তাঁর পরীক্ষায় বার বার ধরা পড়েছে। দেশের ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে জনসাধারণ যাতে এর দ্বারা উপকৃত হতে পারেন, তারই সহজ সরল নির্দেশক এই গ্রন্থ। তাঁর ভাষা সাহিত্যরসসম্পৃক্ত, সুললিত ও সহজবোধ্য। এক কথায়, বিজ্ঞানের সঙ্গে সাহিত্যরসের সার্থক যোজনা এই গ্রন্থের একটি বড় সম্পদ।