Note : All deposit is refundable
শিক্ষাসফর শেষে ময়মনসিংহ থেকে ফেরার পথে ট্রেনে সামিয়া আর তার দাদু হাবিবুর রহমানের সাথে পরিচয় হয় লেলিনের। কথাপ্রসঙ্গে লেলিন জানতে পারল সামিয়ার দাদুর কাছে ঐতিহাসিক এবং দুষ্প্রাপ্য একটি মুকুট রয়েছে। এই মুকুট বিক্রি করেই সামিয়ার ব্রেন টিউমারের চিকিৎসা করা হবে। কিন্তু ঘটনাক্রমে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে হাবিবুর রহমানের কাছ থেকে মুকুটটি হাতছাড়া হয়ে যায়। মুকুট উদ্ধারে তখন অভিযানে নামে শিশিলিনের দুই সদস্য শিশির আর লেলিন। কিন্তু কীভাবে তারা খুঁজে পাবে প্রতারক চক্রের অন্যতম সদস্য সবুুর মিয়াকে? আন্ডারওয়ার্ল্ডের জগৎ যে বড় ভয়ংকর! এখানে অপরাধীদের যারা ধরতে আসে তারাই ধরা পড়ে অপরাধীর হাতে। পরিণতি হয় ভয়াবহ। শিশির আর লেলিনের ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম ঘটল না। তারা যখন মুকুটটি উদ্ধারের দ্বারপ্রান্তে তখনই আটকে পড়ে আন্ডারওয়ার্ল্ডের ভয়ংকর এক অপরাধী চক্রের বাড়িতে। অপরাধী চক্রের সবাই ততক্ষণে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে, নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থে তারা হত্যা করবে শিশির আর লেলিনকে। মুকুট উদ্ধারের পরিবর্তে শিশির আর লেলিন তখন ব্যস্ত হয়ে পড়ল নিজেদের জীবন বাঁচাতে। কিন্তু কে তাদের সাহায্য করবে নির্জন বাড়িতে? শেষ পর্যন্ত কী শিশির আর লেলিন নিজেদের বাঁচাতে পেরেছিল? আর মুকুটটির শেষ ঠিকানাই-বা কী হয়েছিল?