Note : All deposit is refundable
আজিমপুরের অনেক ভেতরে একটা গলির শেষ মাথায় হিমালয়ধসের ঘটনাটি ঘটেছে। গলিটি এত সরু যে সেখান দিয়ে সাধারণ কোনাে গাড়ি ভেতরে প্রবেশ করতে পারবে না। পুলিশের গাড়িও পারেনি, গলির এক মাথায় দাঁড়িয়ে আছে। গলিটি দিয়ে খুব বেশি হলে পায়ে চালিত রিকশা আর সিএনজি চালিত অটোরিকশা কোনােমতে চলাচল করবে পারবে। এ রকম একটা গলির মাথায় যেখানে গাড়ি, অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিসের সাপোের্ট কিছুই পৌছাবে না, সেখানে কীভাবে নয়তলা একটা ভবন তৈরি করা হলাে, সেই প্রশ্নের উত্তর রিবিট খুঁজে পেল না।
হিমালয়কে রিবিটের একটা কংক্রিটের স্থূপ ছাড়া আর কিছু মনে হচ্ছে না। ঐ স্কুপের ওপর অনেক মানুষ। অধিকাংশই আশপাশের বাড়ি থেকে ছুটে এসেছে। সৌভাগ্যক্রমে যারা হিমালয়ের মধ্য থেকে বের হতে পেরেছে, তারাও আছে। তবে তাদের সংখ্যা নিতান্তই কম। এদের সকলের মূল উদ্দেশ্য ধসে যাওয়া হিমালয়ের নিচে যারা আটকা পড়ে আছে তাদের উদ্ধার করা। কিন্তু তেমন কিছু তারা করতে পারছে না। এর কারণ মূলত দুটো। প্রথম কারণ চারপাশটা অন্ধকার হয়ে আছে । হিমালয় ধসে পড়ার সময় কিছু অংশ ডান দিকে হেলে মূল ইলেকট্রিক লাইনের ওপর পড়ায় বেশ কিছু তার ছিড়ে গেছে।