Note : All deposit is refundable
শেষ পর্যন্ত দুপুরের দিকে মৃদুল আর ফজলু একটা সাইকেলে করে | রওনা দিল ধুপপুরের জঙ্গলের উদ্দেশে। মুকিত গেল না। তার নাকি পেট ব্যথা করছে। তা ছাড়া সাইকেলে তিনজন যাওয়াও যেত না। ধুপপুর জঙ্গলটা মূল শহর থেকে মাইল চারেক দূরে। মাটির রাস্তা, তবে রাস্তা সুন্দর। ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যেই ওরা পৌছে গেল, রাস্তায় অবশ্য মাঝে মাঝে জিজ্ঞেস করতে হয়েছে। জঙ্গলটা দেখে ওরা অবাক। শহরের এত কাছে এমন একটা জঙ্গল আছে আর তারা জানেই না। কিন্তু আশপাশে কেউ নেই। জঙ্গলের ভেতর দু-একটা সরু রাস্তা ঢুকে গেছে এদিক-ওদিক।