এরকম করেই ঘটনাটা শুরু হয়েছিল। আমি সেই মহৎ মানুষটিকে কিছুই বলিনি। এখন কৃতিত্ব দাবি করাটা শক্ত; কারণ আমার মনে হয় না যে, যখন তাকে প্রথম দেখি তখন পর্যন্ত তার নামটি আমি শুনেছি। ব্রাউনিং, শেলি এবং তাদের মতাে ব্যক্তিদের সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়ে যতটুকু পড়েছি, ততটুকুই ইংরেজি সাহিত্য সম্পর্কে আমার জানা। মহাত্মা গান্ধির ডাকে সাড়া দিয়ে গর্ধোপের মতাে ইংরেজি শিক্ষা ছেড়ে দেওয়ার আগে বছরখানেক বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখা পড়া করেছিলাম আমি। আমার বন্ধু এমনকি শত্রুদের সমৃদ্ধি অর্জন ও সম্মানিত হয়ে ওঠা দেখেও ইংরেজি শিক্ষাকে নিজের জীবনের জন্য নিঃস্প্রেয়ােজন মনে করেছিলাম। যদি ও সেটি একটি বিশাল ব্যাপার। সে সম্পর্কে তােমাকে অন্য সময়ে বলব।