‘বিভূতিভূষণ গল্প সমগ্র’ বইয়ের সূচিপত্রঃ
* সিঁদুরচরণ-৭
* একটি কোঠাবাড়ীর ইতিহাস-১৫
* বুধোর মায়ের মৃত্যু-২২
* ছেলে ধরা-৩২
* রামতারণ চাটুজ্যে, অথর-৩৭
* নুটি মন্তর-৪৬
* ফড় খেলা-৫১
* হাট-৫৫
* অরণ্যকাব্য-৫৯
* মণি ডাক্তার-৬৭
* পুরোনো কথা-৭৫
* খোসগল্প-৭৯
* একটি দিনের কথা-৮৪
* বাটি-চচ্চড়ি-৯০
* ডাইনী-৯৩
* বুধীর বাড়ি ফেরা-৯৬
* বিধু মাস্টার- ১০৭
* উন্নতি-১১১
* কিন্নর দল-১১৬
* ননীবালা-১২৮
* বিরজা হোম ও তার বাধা-১৩৪
* বুড়ো হাজরা কথা কয়-১৩৯
* কাশী কবিরাজের গল্প-১৪৭
* ছোটনাগপুরের জঙ্গলে-১৫২
* মায়া-১৫৪
* আমার ডাক্তারি-১৬১
* বর্শেলের বিড়ম্বনা-১৬৮
* কাদা-১৭২
* ভৌতিক পালঙ্ক-১৭৭
* যদু হাজরা ও শিখিধ্বজ-১৮২
* জন্ম ও মৃত্যু-১৮৯
* সই-১৯৫
* রামশরণ দারোগার গল্প- ১৯৭
* খুড়িমা-২০১
* বায়ুরোগ-২০৯
* অরন্ধনের নিমন্ত্রণ-২১৩
* লেখক-২২৬
* বড়বাবুর বাহাদুরি-২৩০
* অন্নপ্রাশন-২৩৫
* তারানাথ তান্ত্রিকের গল্প-২৪৩
* ডাকগাড়ী-২৫৬
* অকারণ-২৬৪
* দ্রবময়ীর কাশীবাস-২৬৬
* ক্যানভাসার কৃষ্ণলাল-২৮১
* পারমিট-২৯০
* মুক্তি-২৯৭
* গায়ে হলুদ-৩০৭
* ঠাকুরদর গল্প-৩১৩
* ভিড়-৩১৯
* আরক-৩২৩
* থিয়েটারের টিকিট-৩২৮
* পাথক্য-৩১৩
* স্বপ্ন-বাসুদেব-৩৩৩
* অসাধারণ-৩৪৮
* নদীর ধারের বাড়ী-৩৫৪
* বিপদ-৩৬১
* জন্মদিন-৩৬৭
* কাঠ বিক্রি বুড়ো-৩৭৩
* হারুণ অল রসিদের বিপদ-৩৭৬
* সুলেখা-৩৮০
* রূপো বাঙল-৩৮৫
* তেঁতুলতলার ঘাট-৩৮৯
* দুই দিন-৩৯৫
* মাকাল-লতার কাহিনী-৪০০
* বংশলতিকার সন্ধানে- ৪০৩
* কমপিটিশন-৪১১
* ব্ল্যাকমার্কেট দমন কর-৪১৭
* তুচ্ছ-৪২০
* পিদিমের নিচে-৪২২
* সংসার-৪৩২
* হিঙের কচুরি-৪৪০
* দুই দিন- ৪৫১
* অনুশোচনা-৪৫৬
* দাদু-৪৫৯
* বাসা-৪৬৮
* বন্দী-৪৭৪
* থনটন কাকা-৪৮০
* কালচিতি-৪৮৪
* দিবাবসান-৪৯১
* মুশকিল-৪৯৩
* গল্প নয়-৪৯৭
* কুশল পাহাড়ী-৫০০
* ঝগড়া-৫০৪
* বড় দিদিমা-৫১৬
* অবিশ্বাস্য –৫২২
* খেলা-৫২৫
* জাল-৫৩৩
* আবির্ভাব-৫৪১
* মানতালাও-৫৪৪
* বে-নিয়ম-৫৫০
* অভিমানী-৫৫৭
* শিকারী-৫৬৪
* পরিহাস-৫৬৮
* জওহরলাল ও গড্-৫৭২
* গল্পনয়-৫৬৭
* সীতনাথের বাড়ি ফেরা-৫৭৮
* হরিকাকা-৫৮৬
* পথিকের বন্ধু-৫৯৩
* এমনিই হয়-৫৯৭
* ঝড়ের রাতে-৬০৫
* আর্টিস্ট-৬১০
* শেষ লেখা-৬১৫
* ভণ্ডুলমামার বাড়ি-৬২৩
* পেয়ালা-৬৩১
* উইলের খেয়াল –৬৩৫
* কনে দেখা-৬৪৩
* সার্থকাতা-৬৪৮
* একটি দিন-৬৫৩
* বাইশ বছর-৬৫৫
* বৈদ্যনাথ-৬৫৯
* ডানপিটে-৬৬৪
* যাত্রাবদল-৬৭৪
* মরীচিকা-৬৮২
* আমার লেখা-৬৮৮
* রহস্য –৬৯২
* অশরীরী- ৬৯৬
* বিশ্ব-শিল্পী- ৭০২
* বনে-পাহাড়ে-৭০৪
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ( Bibhutibhushan Bandyopadhyay) ,জন্ম ইংরেজি -১৮৯৪ সালের ১২ সেপ্টেম্বর বাংলা ১৩০১ সনের ২৮শে ভাদ্র) তার মামার বাড়ি কঁচরাপাড়ার কাছাকাছি মুরাতিপুর গ্রামে। পিতা মহানন্দ। মাতা মৃণালিনী দেবী। পৈতৃক নিবাস যশোহর জেলার বনগ্রাম মহকুমায় ইছামতী নদীতীরবতী বারাকপুর গ্রামে। শিক্ষণ স্বগ্রাম ও অন্য গ্রামের পাঠশালায়। পরে বনগ্রাম উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয়ে। ১৯১৪ খ্রি. ম্যাট্রিক, ১৯১৬-তে আই.এ. এবং ১৯১৮ খ্রি. ডিস্টিংশনে বি.এ. পাশ করে এম.এ. এবং ল্য-ক্লাসে ভর্তি হন। কিন্তু পড়া অসমাপ্ত রেখে প্রথমে জাঙ্গীপাড়ার স্কুলে ও পরে সোনারপুর হরিনাভি স্কুলে শিক্ষকতা করেন। মাঝে কিছুদিন গোরক্ষিণী সভার প্রচারক, পরে খেলাৎ ঘোষের বাড়িতে সেক্রেটারি, গৃহশিক্ষক এবং এস্টেটের অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার-রূপে কাজ করলেও আমৃত্যু শিক্ষকতা করেন। কলেজে তৃতীয় বর্ষের ছাত্রাবস্থায় প্রথম বিবাহ। এক বছরের মধ্যে পত্নী গৌরীদেবীর মৃত্যুর পর দীর্ঘদিন প্রায়-ভবঘুরের জীবনযাপন। দ্বিতীয় বিবাহ রামাদেবীর সঙ্গে ১৯৪০ সালে। একুশ বছরের দিনলিপি, ছোটোগল্প, ভ্ৰমণকাহিনি এবং কিশোর-সাহিত্য রচনা করেন। তার লেখা “দৃষ্টিপ্ৰদীপ’, ‘আরণ্যক’, ‘ইছামতী’, ‘কিন্নরদল, প্রভৃতি। ১৯৩০ সাল থেকে ঘাটশিলা-গালুডি অঞ্চলের প্রতি আকর্ষণ-ওখানেই বাড়ি কেনেন। স্ত্রী ও একমাত্র পুত্র রেখে ১৯৫০ সালের ১ নভেম্বর ঘাটশিলায় প্রয়াত হন।