একটি মহাকাশযান এসে অ্যান্টার্টিকা মহাদেশের পাশে সমুদ্রে নামল। সমুদ্রের নিচ দিয়ে এটি বরফের একটি আচ্ছাদনের নিচে অবস্থান নিল। এই মহাকাশযানের নেতার রুমে পরদিন মিটিং শুরু হলাে। অদ্ভুদ আঁকিবুকি, ইশারা আর শব্দের মাধ্যমে ওরা কথা বলে যাচ্ছিল।
নেতার রুমের কথাবার্তার সারমর্ম হচ্ছে পৃথিবীতে যত ধরনের ভাষা আছে, সবগুলাে সম্পর্কে ধারণা নেয়া। প্রয়ােজন পড়লে প্রত্যেক ভাষাভাষীর একজন করে সদস্য আটক করে নিয়ে আসা। তারপর তাদেরকে নিয়ে মহাকাশযানের মাঝে থাকা ল্যাবে স্টাডি করা।
একটি মহাকাশযান এসে অ্যান্টার্টিকা মহাদেশের পাশে সমুদ্রে নামল। সমুদ্রের নিচ দিয়ে এটি বরফের একটি আচ্ছাদনের নিচে অবস্থান নিল। এই মহাকাশযানের নেতার রুমে পরদিন মিটিং শুরু হলাে। অদ্ভুদ আঁকিবুকি, ইশারা আর শব্দের মাধ্যমে ওরা কথা বলে যাচ্ছিল।
নেতার রুমের কথাবার্তার সারমর্ম হচ্ছে পৃথিবীতে যত ধরনের ভাষা আছে, সবগুলাে সম্পর্কে ধারণা নেয়া। প্রয়ােজন পড়লে প্রত্যেক ভাষাভাষীর একজন করে সদস্য আটক করে নিয়ে আসা। তারপর তাদেরকে নিয়ে মহাকাশযানের মাঝে থাকা ল্যাবে স্টাডি করা।
আমাদের মধ্যে কেউ বেঁটে, কেউ বা লম্বা, কেউ কালো, কেউ ফরসা। কারও মাথায় কোঁকড়ানো চুল, কারও বা মস্ত টাকা। এ সবের পিছনে কলকাঠি নাড়ে যে-বস্তুটি তার নাম ‘জিন’। বহমান জীবনধারার আসল নির্ণায়ক বলে বিজ্ঞানীরা যাকে চিহ্নিত করেছেন। ক্রোমেজমের মধ্যে রংবেরং-এর পুতির মতো অজস্র জিন সাজানো আছে আমাদের দেহে। বিজ্ঞানীরা এইসব জিনদের আলাদা করে চিনে নিতে পেরেছেন। জিনের কার্যকলাপ বিচিত্র, রহস্যময়, কখনও বা ম্যাজিকের মতো অবিশ্বাস্য। ছোটদের জন্য খুব সহজভাবে জিনের নানা কাণ্ডকারখানার কথা লিখেছেন পার্থসারথি চক্রবর্তী, যাঁর বই মানেই মজার বিজ্ঞান, বিজ্ঞানের মজা। তবে ছোটদের জন্য লেখা হলেও এ-বই সবার মনে কৌতুহল জাগিয়ে তুলবে। বইয়ের পাতায় পাতায় দেবাশীষ দেবের আঁকা মজার কার্টুন।
আমাদের মেয়ে কাজরিকে নিয়ে আমি ও হলেন বাস করেছি পৃথিবীর নানা দেশে। আদিম গুহায় ঘুরে বেড়ানাে আমাদের হবি। একবার কাজরিকে নিয়ে আমরা বেড়াতে গিয়েছিলাম লাওসের তন হাইহিন গুহায় । আরেকবার আমরা তাকে নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার মারােপেং গুহায় বেড়াতে যাই। তখন তার বান্ধবী ডিলেনি আমাদের সঙ্গী হয়েছিল। জিম্বাবুয়ের সিনহােয়ি গুহায় বেড়াতে গিয়ে তার সাথে বন্ধুত্ব হয় এলসা ও আনেনি নামে দুটি মেয়ের। এ বইতে এসব গুহায় কাজরি ও তার বান্ধবীদের সাথে ঘুরে বেড়ানাের বর্ণনা আছে।
আমরা ফুসফুসের ক্যানসার, লিভার ক্যানসার, গলায় ক্যানসার, কোলন বা অন্ত্রের ক্যানসার, এমনকি মস্তিষ্কের ক্যানসারের কথা জানি। মেয়েদের স্তন ক্যানসার, ছেলেদের। প্রস্ট্রেট ক্যানসার বাড়ছে। চামড়ার ক্যানসারও হয় । কিন্তু কখনাে হার্ট বা হৃৎপিণ্ডের ক্যানসারের কথা শুনি না । হার্ট অ্যাটাক তাে অনেকেরই হচ্ছে। অথচ হার্টের ক্যানসার যে হয় না এবং কেন হয় না, সে বিষয়ে মনে প্রশ্নও জাগে না। এর কারণ হলাে, শরীরের প্রায় সব অঙ্গে ক্যানসারের প্রকোপ এত বেশি যে এর মধ্যে হার্টের বাদ পড়ে যাওয়ার কথাটা আমরা প্রায় ভুলেই যাই । মনে হয়, ওটাও আছে। আসলে নেই। যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান হাসপাতালগুলাের হিসাবে দেখা গেছে, সারা বছরে হার্টের ক্যানসারের রােগী হয়তাে একটাও নেই। হার্টের ক্যানসার কেন হয় না, তা বােঝার জন্য প্রথমে আমরা দেখব দেহের অন্যান্য অঙ্গে কেন ক্যানসার হয়। আমাদের শরীরের বিভিন্ন।
শিশুদের জন্য কত গল্পই তো লেখা হয়। সব গল্প চিরকালের নয়। কিছু গল্প চিরকালের। সেসব গল্পের লেখকেরাও চিরকালের। চিরকালের সেই লেখকদের নির্বাচিত কিছু গল্প নিয়ে এই সিরিজ। সিরিজের প্রতিটি গল্পে লেখকের ভাষা সম্পূর্ণ রক্ষা করা হয়েছে। কেননা গল্পগুলো চিরকালের হয়ে উঠেছে শুধু কাহিনীর গুণে নয়, লেখকের ভাষার গুণেও। চিরকালের এসব সম্পদকে অবিকৃতভাবে এই সিরিজে প্রকাশ করা হয়েছে, যেন গুল্পগুলো থেকে প্রত্যেকটি শিশু তার মতো করে শিক্ষণীয় বিষয় গ্রহণ করতে পারে। তরুণ চিত্রশিল্পী সব্যসাচী মিস্ত্রী চিরকালের এই গল্পকে চিত্রের মাধ্যমে নতুন করে চিত্রগল্প সৃষ্টি করেছেন।
এই বইটি আশির দশকে 'রাজবাড়ির রহস্য' নামে প্রকাশিত হয়, আর এর মূল চরিত্র ছিল আবুদের এডভেঞ্চার বইয়ের সেই আবু-বিজু! বিজুদের বহু পুরুষের পুরোনো বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে কিভাবে ওরা ভূত-রহস্য সমাধান করে, কিভাবে নবু নামের অসমসাহসী আরেক কিশোরের সাথে বন্ধুত্ব হয়, তা নিয়েই কাহিনী। নব্বই দশকের শেষে রাজবাড়ির রহস্য নাম, চরিত্রের নাম পালটে বর্তমান রূপে প্রকাশিত হয়েছে।
টুকটুকির মনে আজ খুব আনন্দ। ওরা সব বন্ধু মিলে আজ চড়ুইভাতি খেলবে। সবাই তাদের পছন্দের খাবার নিয়ে আসবে।
সুমনা ভাবছিল, “আমার কি খাবার আনা উচিত? আচ্ছা, আগে তাে দেখি অন্যরা কী কী পুষ্টিকর মজার খাবার আনে!” টুকটুকি আনল অনেক সবজি। তার প্রিয় সবজি হলাে লাল শাক, ঢেড়স আর মিষ্টি কুমড়া। এগুলাে খুবই পুষ্টিকর।
সুস্থ থাকার জন্য আমরা সবাই পানি খাই পরিচ্ছন্ন থাকার জন্য পানি চাই-ই চাই। পানি দিয়ে আমরা সবাই করি অনেক কাজ বলাে দেখি সিসিমপুরে করছে কে কী আজ? সাগরে পানি, নদীতে পানি, পানি আছে খালে পুকুরে পানি, কলে পানি, পানি আছে বিলে। পাহাড় থেকে ঝরনা হয়ে নামছে পানি জানি, আকাশ থেকে বৃষ্টি পড়ে, কোথায় পেল পানি?
টাঙ্গাইলের কাঞ্চনপুর গ্রাম। হঠাতই সেখানে অদ্ভুত এক চর্মোরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিলো। দেখতে দেখতে সেটা মহামারীর দিকে চলে যাচ্ছে দেখে আতঙ্কে এলাকা ছাড়া শুরু করলো সবাই। সরকারী কর্মকর্তা আজফার সাহেব তাঁর দুই সন্তান সহ ঢাকায় তাঁর স্ত্রীর কাছে রওনা দিতে যাচ্ছেন এমনি সময় বাসায় এসে উপস্থিত সেই কাঞ্চনপুর নিবাসী এক দুর্সম্পর্কের ভাই। তাঁর ছেলের নাকি কী অসুখ। ওদিকে ঢাকা ছেড়ে যাবার পথে পরদিন থেকে শুরু হল একের পর এক বিপত্তি। হঠাতই অদ্ভূত বেশের এক রহস্যময় সন্ন্যাসীকে দেখা গেল আশেপাশে। শহর ছাড়ার ঠিক আগে নামল দারুণ ঝড়। ভেঙে পড়ল সেতু, সবাই আটকা- ওদিকে পোড়ো জঙ্গলের যাকে বলে 'শয়তানের থান' সেদিক থেকে অদ্ভূত গোঙ্গানির আওয়াজ আসছে, তবে কি ফকির বাড়ির সেই গল্পটাই সত্যি? পিশাচ জেগে উঠছে সাতশো বছর পর?
পিশাচ কাহিনী, হরর ট্রিলজির প্রথম বই।
যে রাজার চারপাশে চালাক মন্ত্রীর দল সেই রাজার কোনাে কাজকর্ম থাকার কথা না। এই রাজারও নেই। খাওয়া, ঘুম, খাওয়া। এই হলাে তাঁর প্রধান কাজ। অতিরিক্ত খাওয়া, অতিরিক্ত ঘুমের কারণে রাজা ফুলেফেপে একাকার হয়ে গেছেন। বসলে উঠতে পারেন না, উঠলে বসতে পারেন না এমন অবস্থা। তিন মন্ত্রী তাঁকে উঠা-বসায় সাহায্য করেন। সেই তিন মন্ত্রীর নাম উঠবােস মন্ত্রী।