Categories


করেই দেখো বিজ্ঞান!

করেই দেখো বিজ্ঞানের ফ্লাপের লেখা:
বিজ্ঞান করার সাথে বিজ্ঞান বোঝার সর্ম্পক খুব গভীর। বিজ্ঞান করা হচ্ছে নিজের চোখের সামনে বিজ্ঞানকে ঘটতে দেখা। তাহলে বিজ্ঞান পড়ার সাথে সাথে বিজ্ঞান অনুশীলন করলে কি লাভ? তুমি জানতে পারবে যে বিজ্ঞান মজাদার। এক্সপেরিমেন্ট করতে গিয়ে হয়তো দেখবে প্রথমেই সফল হবে না, তবে ধৈর্য্য ধরে চেষ্টা চালিয়ে গেলে সফলতা আসবেই। বিজ্ঞানীরা তোমার থেকে আলাদা কেউ ছিলেন না। তাদের জীবনেও প্রচুর ব্যর্থতা এসেছে। তা সত্ত্বেও তারা রাতদিন বিজ্ঞান নিয়ে লেগে থাকতেন কেন? এই প্রশ্নের উত্তর তুমি পাবে বিজ্ঞান করতে করতে। বিজ্ঞান করে দেখলে সবথেবে বেশি যে লাভ হবে সেটা হচ্ছে যেকোন সাধারণ ঘটনাকে অসাধারণ মনে হবে তোমার কাছে। কারন তুমি যখন নিজের হাতে মোটর বানাতে শিখবে, ধোঁয়া ঢালাঢালির রহস্য বুঝবে অথবা টেসলা কয়েলের সৌর্ন্দয্য দেখবে তখন সব সারধারণ ঘটনারও পেছনের বিজ্ঞানকে খুজে দেখতে চাইবে তুমি। তাইতো সবাইকে বলছি, একবার করেই দেখো বিজ্ঞান।
সূচিপত্র
১) চাপের কারসাজি 
২) টেসলা কয়েল 
৩) নিজেই চাষ কর ব্যাকটেরিয়া
৪) চুম্বক ভাসানাে: লেট্রিন
৫) বায়ুর যাদুশক্তি 
৬) বােতলে বেলুন হয়ে উঠে জীবন্ত! 
৭) বেলুন ফাটবে না।
৮) লিকপ্রুফ ব্যাগ 
৯) ধোয়ার বােমা 
১০) ঘূর্ণন যন্ত্র
১১) বােতলের ভেঁকুর তােলা
১২) চুম্বকের অদৃশ্য প্যারাসুট
১৩) ম্যাগ্নেটিক ট্রেন
১৪) বােতলের ভেতরে মেঘ! 
১৫) রঙ উঠে যায় বেয়ে
১৬) চা প্যাকেটের রকেট
১৭) সুঁই পানিতে ভাসাও।
১৮) লাঠি ব্যালেন্সিং ট্রিক 
১৯) ইনফ্রারেড দেখতে তােমায় পাই 
২০) ধোয়া করি ঢালাঢলি
২১) কোকের রঙ করে দেই ফ্যাকাশে 
২২) দ্রুত বরফ!
২৩) কলা দিয়ে বেলুন ফুলাও! 
২৪) নিজেই বানাও মোটর!
২৫) মধু আসল না নকল?
২৬) ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ
২৭) পার্টিক্যাল ডিটেক্টর 
২৮) সসের প্যাকেটের সাবমেরিন
২৯) বার্নলি বল 
৩০) টুথপিক যায় সরে! 
৩১) বেলুনের হােভারক্র্যাফট 
৩২) হিরাের স্টিম ইঞ্জিন 
৩৩) ধোয়ার কামান 
৩৪) দুধের মধ্যে রঙের বাহার 
৩৫) ফায়ারপ্রুফ বেলুন। 
৩৬) ভরটেক্স ব্রেকডাউন
৩৭) অদৃশ্য কালি! 
৩৮) চুম্বক টিভিতে 
৩৯) দ্রুত বােতল খালি করি
৪০) হট আইস 
৪১) কলাদাম বাতি
৪২) কার্বন ডাই-অক্সসাইডের রকেট


Unleash Your True Potential

About the book:Regardless of our educational or personal backgrounds, we have immense potential within us. But more often than never, we don’t even realize what our true capabilities are. To help us discover our truest potential, Ghulam Sumdany Don reveals many strategies and plans that will help us to create the life that we deserve.Special Features of the book:- Available in two languages (English and Bangla)
- Interactive book and readers have the option to choose the sequence of the chapters
- Filled with games, exercises etc and ends with a “life plan” for all the readers
- Integrated with Don Sumdany Youtube content
- Has special discount offers for all Don Sumdany training and events.


পালিয়ে যাবার পরে

আমাদের বাসার সবাই পাগল। আমার বাবা-মা পাগল, দাদা এবং দিদা পাগল। এমনকি আমাদের বাসায় যে কাজের বুয়া কাজ করে, যার নাম নয়নের মা- তার মাথায়ও ভীষণ গোলমাল আছে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।কোন পাগলের কথা দিয়ে গল্প শুরু করবো? সবচেয়ে সিনিয়র পাগলের কথাই আগে বলি। তারপর বয়সের ক্রমানুযায়ী আগানো যাবে...

এরকম পাগলামোয় ভরা একটি পরিবারের কাহিনী, পালিয়ে যাবার পরে...


কথামালা

সূচিপত্র
* বাঘ ও বক
* শিকারী কুকুর
* দাঁড়কাক ও ময়ূরের পালক
* সাপ ও কৃষক
* ঘোড়া ও মহিষ
* বাঘ ও বেড়ার বাচ্চা
* কুকুর ও ছায়া
* সিংহ ও ইঁদুর
* মাছি ও মধুর কলসি
* কুকুর, মোরগ ও শিয়াল
* কচ্ছপ ও ঈগলপাখি
* বাঘ ও পালিত কুকুর
* শিয়াল ও কৃষক
* রাখাল ও বাঘ
* কাক ও জলের কলসী
* খরগোশ ও কচ্ছপ
* পেট ও অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ
* একচক্ষু হরিণ
* দুই পথিক ও ভালুক
* সিংহ, গাধা ও শিয়ালের শিকার
* বৃদ্ধা ও চিকিৎসক
* নেকড়ে বাঘ ও ভেড়ার পাল
* গৃহস্থ ও তার ছেলেরা
* লেজহীন শিয়াল
* ঘোড়া ও মানুষ
* খরগোশ ও ব্যাঙ
* কৃষক ও কৃষকের ছেলেরা
* কৃষক ও সারস
* পথিকগণ ও বটবৃক্ষ
* খরগোশ ও শিকারী কুকুর
* কুড়াল ও জলদেবতা
* নেকড়ে বাঘ ও ভেড়া
* কুকুরের কামড় খাওয়া মানুষ
* শিকারের ভাগ
* কৃপণ
* ষাঁড় ও মশা
* কুকুর ও ঘোড়াগণ
* মাটির পাত্র ও কাঁসার পাত্র
* চোর ও কুকুর
* রোগী ও চিকিৎসক
* সারসী ও তাহার সন্তানগণ
* লবণবাড়ী বলদ
* পথিক ও কুড়াল
* ঘোড়া ও গাধা
* হরিণ
* সিংহ,ভালুক ও শিয়াল
* টাকা ও পরচুলা
* সিংহ ও তিন ষাঁড়
* সিংহ, শিয়াল ও গাধা
* জ্যোতির্বিজ্ঞানী
* সিংহের চামড়াপরা গাধা
* বাঘ ও ছাগল


স্মার্ট ইংলিশ স্মার্ট ওয়ে টু লার্ন ইংলিশ

ইংরেজি শেখার অনন্য বই- Smart English
✪ ৫০০ দৈনন্দিন ইংরেজি ডায়ালগ
✪ ইংরেজি বাক্য তৈরির ৭০টি গুরুত্বপূর্ণ রুল (Structure)
✪ বিষয়ভিত্তিক ভোকাবুলারি (শব্দের অর্থ)
✪ ইংরেজি বাক্যের কমন মিসটেক ও গ্রামাটিক্যাল রুল অনুযায়ী সংশোধন
✪ ইংরেজি বড় বাক্য তৈরির টেকনিক/ফ্রিহ্যান্ড রাইটিং
✪ কোন পরিবেশে ইংরেজিতে কি বলবেন 
(ধন্যবাদ, বিদায়, অভিনন্দন, উৎসাহ, মতামত ইত্যাদি)
✪ বিষয়ভিত্তিক ইংরেজি কনভার্সেশন
✪ গুরুত্বপূর্ণ Linking word/Connectors
✪ Wh question
✪ আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়


প্যারাময় লাইফের প্যারাসিটামল

বইটি কাদের জন্য?
জ্বর-সর্দি-কাশি হলে ট্যাবলেট খুঁজো। ডাক্তারের কাছে ছুটো। অথচ লাইফে একটা পর একটা প্যারা এসে ফিউচার ত্যাড়া করে চলে যাচ্ছে। অন্যরা হাসি মুখে বাম্বু দিচ্ছে। একটু ঘাটতির জন্য লক্ষ্যগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। 
এমন যাদের অবস্থা তাদের বাড়তি চাপ না নিয়ে সিচুয়েশনগুলো উতরে যাওয়ার জন্য এই বই। 
এই বইতে কী আছে?
আমাদের লাইফের প্যারাগুলো হচ্ছে- ফিউচারে কী হবো সেটা বুঝতে না পারার প্যারা, নিজের চাইতেও কম কোয়ালিটির পোলাপান থেকে পিছিয়ে পরার প্যারা, অপরিচিতদের সাথে কথা বলতে না পারার প্যারা। এমনকি আজীবন সিঙ্গেল থেকে যাওয়ার প্যারাও আছে। তা ছাড়া পড়া মনে না থাকা, পড়তে ইচ্ছে না করা, কিংবা পরীক্ষা চলে আসার টেনশন শুরু হলে তো প্যারা ভাইয়ারা ট্রাক ভাড়া করে নিজ দায়িত্বেই চলে আসে। 
আর এতো এতো প্যারার বস প্যারা হচ্ছে- সবই বুঝি, কীভাবে করতে হবে সেটাও জানি। তারপরেও শেষ পর্যন্ত কিছুই করতে না পারার প্যারা। এই রকম প্রায় ২৫টা প্যারা নিরাময় করার ইফেক্টিভ টেকনিক নিয়েই এই বই- প্যারাময় লাইফের প্যারাসিটামল। 
কেন এই বইটি পড়া দরকার?
কারণ একটা সময় পরে আমাদের লাইফে স্যারদের ঝাড়ি, আম্মুর বেডঝাড়ুর বাড়ি, বাবার চোখ রাঙ্গানি থাকে না বলেই আমাদের কলেজ-ভার্সিটির লাইফগুলো হয়ে উঠে দড়ি ছাড়া গরু, রাস্তা ছাড়া গাড়ি, আর চিনি ছাড়া শরবতের মতো। সেই শরবতকে আরো তিক্ত করে ইয়াম্মি করলার জুস বানিয়ে ফেলে চারপাশের দুস্টু প্যারাগুলো। 
বইটি সম্পর্কে চমক হাসান যা বললেন
আমাদের আমাদের তরুণ প্রজন্মের একটা বড় অংশ জীবনের একটা পর্যায়ে এসে হতাশ হয়ে পড়ে। কী করা উচিত, কীভাবে করা উচিত সেটা নিয়ে তারা বিভ্রান্ত অবস্থায় থাকে। হতাশা থেকে জন্ম নেয় অনীহা, অনীহা থেকে থেকে ব্যর্থতা, আর ব্যর্থতা থেকে আবার হতাশা- এই ব্যর্থতার দুষ্ট চক্রে আবর্তিত মানুষগুলোর বৃত্তকে ভাঙার জন্য নিরলস চেষ্টা করে চলেছেন ঝংকার মাহবুব। তার প্যারাময় লাইফের প্যারাসিটামল এমন আরেকটি প্রয়াস। 
পুরো বইটিতে যেন লেখক কথা তার খুব কাছের কোনো ছোট ভাই বা বোনকে। বইয়ে পাঠকের প্রতি সম্বোধনটাই বেশ চমকপ্রদ। ভাষা একেবারেই কথ্য ভাষায়। দারুণ সব টুলস রয়েছে বইটিতে- যেগুলো নিজেকে যাচাই করার জন্য দারুণ সহায়ক হবে। এটেনশন চুরি হয়ে যাচ্ছে কিনা সেই মিটার, সারাদিন কীভাবে কাটানো উচিত তার ঘণ্টাওয়ারি নকশা, জীবন , জীবনের যাচাইয়ে সূর্য আর মেঘের হিসাব, জীবনটা গঠনমূলক কাজে ব্যয় হচ্ছে নাকি হারিয়ে যাচ্ছে তার হিসেব- এগুলো পাঠকের সঙ্গে বইটিকে আরও গভীরভাবে যুক্ত করে।
চমক হাসান 
গণিত প্রেমী ও 
R and D Engineer, Boston Scientific 
California, USA 
---বইয়ের সূচি
ভুল করে কেউ এভারেস্ট জয় করে না 
সময় ড্রেনে ফেললে, টার্গেট এচিভ হয় না 
লাইফ করলে অডিট, বাড়বে ক্রেডিট 
পুঁচকা টার্গেট দেবে, প্রেস্টিজিয়াস গিফট 
না থাকলে ফোকাস, কপাল হবে ফাটা বাঁশ 
এটেনশন হইলে ফাঁস, রেজাল্ট হবে জিন্দালাশ 
অনিয়ন্ত্রিত মোবাইল, লাইফ ধ্বংস করার হস্তী 
ক্যালকুলেটেড মাস্তি, ফিউচারের স্বস্তি 
মাইক্রোশিফট করলে, লাইফ হয় না গুবলেট 
পড়া নিয়ে খেলা করে, নাকের ডগার হেলমেট 
ইফেক্টিভ লাইফস্টাইলকে, মন্ত্রী বলে যক্ষা 
পাশ দাও মা ভিক্ষা, তিনমাস পর পরীক্ষা 
অপরিচিতদের সাথে কথা না বলার ধানাই পানাই 
ইন্ট্রোভার্ট হয়েই, চামে কোপ মারে, রাম কানাই 
আম ছাড়া আচার, প্যাশন ছাড়া ফিউচার 
লিডার হলেই পয়দা হবে, চিকন পিনের চার্জার 
ভয়ের সাথে পাঙ্গা, ফিউচার হবে চাঙ্গা 
প্রেমে স্বৈরাচারি করে, পালিয়ে বাঁচে লাফাঙ্গা 
জেদ করে, খারাপ সময় ভেদ করার ফুডানি 
কমপ্লিট গাইডলাইন গিলে, দেখাও তোমার মাস্তানি 
মাইক্রো লেভেলে হেরে মোরা, মেগা লেভেলে বুঝি 
পড়া মনে না থাকলেও, ক্রাশের চিজটারে খুঁজি 
বেশি নম্বরের সিক্রেট ঠেকায়, ডান্ডি খাওয়ার ভোজ 
ইংরেজি শেখার মাইক্রোডোজে, অস্থির পোজ 
না হয়ে দিকভ্রান্ত, ৩ সেকেন্ডে সিদ্ধান্ত 
কোথাও চান্স পাইনি, হাতে হারিকেন ছাড়িনি 
চাকরির মায়েরে বাপ, স্টুডেন্ট লাইফে স্টার্টআপ 
টাইম ম্যানেজমেন্টের সার্জারিতে, লাগবে না চেকআপ 
অল্প অল্প ডিপোজিট, মাস শেষে ভালো হ্যাবিট 
প্রোকাস্টিনেশনকে ফ্রাই করে, ডেস্টিনেশনের সার্কিট 
হায়ার স্টাডির ভিটামিন, পার্ট নেয়ার প্রোটিন 
ফিউজ লাইফে ভোল্টেজ লাগায়, মিস্টার মুড়ির টিন