Categories


রবীন্দ্রনাথের ছিন্নপত্রাবলী

রবীন্দ্রনাথ শিলাইদহ থেকে সাজাদপুরে যাওয়ার সময় নিজেদের পদ্মাবােটে করে দুটি জলপথে যেতেন। এর একটি হল—শিলাইদহ থেকে পদ্মা পার হয়ে পাবনা শহরের কাছে ইছামতী নদী ধরতেন এবং ইছামতী ধরে যেতেন। ইছামতী যেখানে হুড়া সাগরে পড়েছে, সেখানে গিয়ে তিনি হুড়া সাগর ধরে বড়ল নদীতে যেতেন। কিছুটা গিয়ে বড়লের শাখা সােনাই নদী দিয়ে রাউতাড়া পর্যন্ত যেতেন। সেখান থেকে পালকিতে সাজাদপুরে কাছারির কুঠিবাড়িতে যেতেন।


ছন্দের বারান্দা

ছদ কাকে বলে অথবা ছন্দের বিশ্লেষণ করা যায় কীভাবে, বাংলা ছন্দের কটা ধরণ আর কী বা তাদের পরিচয় – এসব নিয়ে এখনও অনেক লেখা সম্ভব, অনেকে লিখেছে তা। কিন্তু এ বইয়ের উদ্দেশ্য একটু ভিন্ন। কবির ব্যক্তিত্বের সঙ্গে তার ব্যবহৃত ছন্দের যােগ কোথায়, কীভাবে কোনাে কবি অল্পে অল্পে খুঁজে নেন তার নিজের ছদ, অথবা কীভাবে কোনাে ছদ যেন খুলে যায় এক মুক্তির দিকে, এই নিয়েই ছিল আমার নানা সময়ের ভাবনা।


প্রাক-ইতিহাস

আরেকটি বিষয় স্পষ্ট করা উচিত যে, মানব প্রজাতির সদস্যদের বিশেষ উল্লেখকালে যখন সাধারণভাবে মানুষ’ বা ‘সে’ বিশেষণ ব্যবহৃত হয়েছে তখন তার অনুষঙ্গে নারীপুরুষ উভয়কেই যুক্ত করা হয়েছে। বাকরীতির এটুকু অনুমােন প্রার্থিত। এরকম ব্যবহারে পুরুষতান্ত্রিক উপাদানের ওপর কোনাে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে এমন অনুমান অনুচিত হবে।


ওয়ান ডাউন

ক্রিকেটার হতে চেয়েছিলেন সাংবাদিক ফয়েজ, পায়ের ইনজুরীতে খোঁড়া হয়ে যাওয়ায় চিরতরে স্বপ্ন বিসর্জন দিতে হয় কিশোর বয়সেই ৷ সেই সময়টাতেই পাড়ায় তার সমবয়সী যারা ক্রিকেট খেকে তাদের সাথে খেলার সুযোগের আশায় ঘুরতে থাকা ছোট্ট রাহাতের মাঝে সম্ভাবনা আর স্বপ্ন দেখেছিলো ফয়েজ। ব্যাট কেনার সামর্থ্য না থাকা ছেলেটাকে গাছের ডাল দিয়ে শ্যাডো করতে দেখে অসাধারণ ভঙ্গিতে, লেগ স্পিনের চেষ্টা করতে দেখে। পাড়ার ক্রিকেটে তবু দুই দলের হয়েই ফিল্ডিং করে ছোট্ট রাহাত। নিজের স্বপ্ন রাহাতকে দিয়ে দেখতে শুরু করে ফয়েজ। কিন্তু স্বপ্নযাত্রা এত সহজ নয়। জীবনের সংকটে প্রায়ই সে মুখ থুবড়ে পড়ে। তারপরেও ফয়েজের মতো, রাহাতের মতো স্বপ্নবাজরা বেঁচে থাকতে চায়। একদিন রাহাতদের উপর ভর করে ক্রিকেট বিশ্বে মাথা তুলে দাড়ানোর সংগ্রাম শুরু হয় বাংলাদেশের। পারবে কি ফয়েজ রাহাতকে দিয়ে তার স্বপ্ন পূরণ করতে?


বিভ্রম

বিভ্রম বইটির সাথে দৈবচয়নে ৩০ জন পাবেন চাবির রিং