As John and Simon got ready for their holiday they talked to each other of what they hoped to see and do. They both wanted to drive along way to see places that were new to them.
Jack and his mother were very poor. all they had was one cow. One day, jack"s mother said, "go and sell our cow and bring the money back to me. Jack took the cow away to sell. on the way, he met a man who wanted to buy the cow.....
Peter and Jane have a rich uncle who has come to live near them. the rich uncle has two boys who are their cousins. The cousins are lot older than Peter and Jane but they are all very good friends together.
"You're getting too old for the nursery, young lady! From tomorrow onwards, there'll be no more of these Peter Pan stories," he said. Before her parents left, Wendy begged her mother to leave the nursery window open so that Peter Pan could come.
well, said mum. so that's so that's it ......... it's happened"! the Prime minister, Mr. Neville Chamberlain, had just made the announcement: Great Britain and Germany were at war.
Dad leaned forward and switched the wireless off.
মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন এর জন্ম ঢাকায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইন্সটিটিউটে এক বছর পড়াশোনা করলেও পরবর্তীতেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন।
বিশ্বমানের অসংখ্য জনপ্রিয় থৃলার অনুবাদ করার পর অবশেষে তার প্রথম দুটি মৌলিক থৃলার নেমেসিস এবং কন্ট্রাক্ট প্রকাশিত হলে বিপুল পাঠকপ্রিয়তা লাভ করে। সেই অনুপ্রেরণা থেকে বর্তমানে তিনি অনুবাদের পাশপাশি বেশ কয়েকটি মৌলিক থৃলারের কাজ করে যাচ্ছেন
তার পরবর্তী থৃলার উপন্যাস কনফেশন,মেডুসা কানেকশান এবং ম্যাজিশিয়ান প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছে।
সাড়া জাগানো উপন্যাস দ্য দা ভিঞ্চি কোড, লস্ট সিম্বল, গডফাদার, বর্ন আইডেন্টিটি, বর্ন আলটিমেটাম, দ্য ডে অব দি জ্যাকেল, দ্য লাইসেন্স অব দি পয়েন্ট, আইকন, মোনালিসা,পেলিকান বৃফ, এ্যাবসলিউট পাওয়ার , ওডেসা ফাইল, ডগস অব ওয়ার, অ্যাডভেঞ্জার, দান্তে ক্লাব, দ্য কনফেসর ,স্লামডগ মিলিয়নেয়ার, দ্য কনফেফক্স এবং দ্য এইটসহ বেশে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ অনুবাদ করেছেন তিনি।
অভিজাত স্কুল সেন্ট অগাস্টিনে খুন হলো এক জুনিয়র ক্লার্ক, তদন্তে নামলো হোমিসাইড ইনভেস্টিগেটর জেফরি বেগ। বেরিয়ে এলো ভিনড়ব একটি ষড়যন্ত্র। আবারো মুখোমুখি দুই ভুবনের দু’জন মানুষ। ভয়ঙ্কর একটি ষড়যন্ত্রের মুখোমুখি তারা। অবিশ্বাস্যভাবেই ঘটনা মোড় নিতে থাকে ভিনড়ব দিকে। জেফরি বেগ বাস্টার্ডের যে দ্বৈরথ শুরু হয়েছিলো নেমেসিস-এ, কন্ট্রাক্ট-এ এসে সেটা গতি লাভ করে আর নেক্সাস-এ পাঠক খুঁজে পাবেন সর্ম্পূর্ণ ভিনড়ব একটি উপাখ্যান।
বেলজিয়ামের ওপর দিয়ে উড়ে গেল প্লেনটা। ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের ফ্লাইট টুয়েলভ।
বেলজিয়াম-ডাচ সীমান্তের কাছাকাছি ইউরাে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল সেন্টার এতক্ষণ নজর রাখছিল ওটার ওপর, অসটেন্ড থেকে উপকূল ছাড়িয়ে কয়েক মাইল এগগাবার পরই নজর রাখার দায়িত্ব চাপল লন্ডন কন্ট্রোলের ওপর। এয়ার ট্রাফিক লন্ডন কন্ট্রোল সেন্টারটা ওয়েস্ট ড্রেটনের কাছে।
ডিউটিতে আসার মাত্র পাঁচ-সাত মিনিট পর ফ্লাইট টুয়েলভের দায়িত্ব নিল বিল হ্যারিংটন, বােয়িং সেভেন-ফোর-সেভেন জ্যাম্বােকে নির্দেশ দিল ঊনত্রিশ হাজার ফুট থেকে বিশ হাজার ফুটে নেমে আসতে। তার রাডার স্কোপে অনেকগুলাে প্লেনের একটা ওটা-সবুজ আলােক বিন্দু, সাথে করেসপন্ডিং নাম্বার টুয়েলভ, প্লেনের অলটিচ্যুড আর হেডিংসহ।
সব কিছুই স্বাভাবিক দেখা গেল। সিঙ্গাপুর থেকে বাহরাইন হয়ে দীর্ঘ যাত্রাপথের শেষ ধাপে প্রবেশ করছে প্লেনটা। বিল হ্যারিংটন হিথরাে অ্যাপ্রােচ কন্ট্রোলকে জানিয়ে দিল, তৈরি হও, স্পীডবার্ড টুয়েলভ তােমাদের আকাশসীমায় পৌচুচ্ছে।
বড়সড় রাডারস্কোপে একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকল বিল হ্যারিংটন। স্পীডবার্ড টুয়েলভ নিচে নামছে, স্ক্রীনে দ্রুত নেমে আসছে অলটিচ্যুড নাম্বার।
নাসের মানে নাসের পাশা। আবীরের ছােট মামা। বাবা প্রচুর টাকা রেখে গেছেন। সুতরাং শখের গােয়েন্দা হতে কোনাে বাধা নেই। আরও একটা শখ আছে তার। শখ এবং নেশা। আকাশে ওড়ার। দক্ষ বৈমানিক। প্লেন নিয়ে যখনতখন আকাশে ওড়াল দেয়। দুঃসাহসী এই যুবক মামাটিকে দারুণ পছন্দ অনিকআবীরের। ভীষণ গর্ব।
আবীরের বাবা ইউসুফ সাহেব শিল্পপতি। চিটাগাঙে পতেঙ্গা সমুদ্রবন্দর থেকে সামান্য দূরে সাগরের ধারে তাদের বিশাল প্রাসাদের মত বাড়ি। ব্যক্তিগত জেটি আছে। মােটর বােট আছে। এখানে অনিকেরও খানিকটা পরিচয় দেয়া দরকার। অনিকের বাবা রায়হান সাহেব সরকারী কর্মকর্তা। তিন ভাইবােনের মধ্যে অনিক বড়, মিতু মেজো, ইত ছােট। চিটাগাঙেই পােস্টিং ছিল রায়হান সাহেবের। বছরখানেক হলাে বদলি হয়ে খুলনা চলে গেছেন। বাবা-মা'র সঙ্গেই গেছে ইতু-মিতু। কিন্তু অনিকের হয়ে গেছে সমস্যা। স্কুল বদলানাে যেমন-তেমন, বাের্ড বদলালে বিরাট ঝামেলা। তাই চিটাগাঙেই থেকে যেতে বাধ্য হয়েছে সে। থাকার ব্যবস্থা হয়েছে হােস্টেলেই। কিন্তু অতিরিক্ত বন্ধুতুর সুবাদে বেশির ভাগ সময় আবীরদের বাড়িতেই কাটায় সে। আবীরদের বাড়িটা তার নিজের বাড়ির মতই হয়ে গেছে।
বুড়োর শাস্তির কথা হচ্ছিল। 'আমার কথাই ধরো না', বলল রানা। 'চাকরিতে ঢোকার প্রথম দিকের কথা। সাংঘাতিক একটা ভুল করে ফেলেছিলাম। ব্যস, আর যায় কোথায়... একেবারে দ্বীপান্তর!' 'হোয়াট!' চোখ দুটো বড় বড় হয়ে উঠলো সোহানার। 'বলো কি! দ্বীপান্তর? কি অপরাধে?' 'সময় নেই, সোহানা। আরেক দিন বলব। আমি... ' রানা জানে না কার পাল্লায় পড়েছে সে। সেইদিনই রাত দশটায় ঘরে ফিরে দেখল সোহানা হাজির। শুরু হলো গল্প। সেই কাঁচা বয়সের কথা, জলকুমারীর কথা, অপূর্ব সুন্দর সেই দ্বীপের কথা, পঁচিশ একর ছায়া সুনিবিড় শান্তি আর নয়নাভিরাম সমুদ্র সৈকতের কথা, স্বর্ণহৃদয় রডরিক আর ল্যাম্পনির কথা। সেই সঙ্গে যোগ দিল লোভ, পাপ আর মৃত্যু - দুঃস্বপ্নের মত ভয়ঙ্কর!
‘প্রাচীন আমলে ঈস্ট ইণ্ডিজ থেকে অনেক জাহাজ আসত ক্যালিফোর্নিয়ায়,' বলল সে। এই মিউজিয়মের বহু জিনিস এসেছে প্রাচ্য থেকে। নীরবে তার লেকচার শুনতে লাগল দুই সহকারী। এই, কি বকবক শুরু করেছিস ওখানে?' ঘরের আরেক প্রান্ত থেকে ধমক লাগালেন মেরিচাচী। সুযােগ পেলেই বক্তৃতা...আয়, এখানে আয়। ট্রাকে মাল তুলতে হবে না?
‘আসছি,' বলে দুই সহকারীর মুচকি হাসি উপেক্ষা করে এগিয়ে গেল কিশাের।
বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে মিউজিয়মটা। জিনিসপত্র সক বিক্রি করে দিচ্ছে। সেগুলােই কিনতে এসেছেন মেরিচাচী। সাহায্য করার জন্যে সঙ্গে নিয়ে এসেছেন তিন গােয়েন্দাকে। বড়দিনের ছুটির এই প্রথম দিনেই এরকম বিপদে পড়বে, ভাবতে পারেনি ওরা। তাহলে দূরে দূরে থাকত। অন্তত সকালবেলাটা মেরিচাচীর সামনে না পড়লেই চলত।
কি আর করবে? দীর্ঘশ্বাস ফেলে কাজে হাত লাগাল ওরা। এক এক করে জিনিস বয়ে নিয়ে গিয়ে দিতে লাগল ইয়ার্ডের কর্মচারী, বিশালদেহী ব্যাভারিয়ান বােরিসকে। সে ওগুলােট্রাকে তুলতে লাগল। ছেলেদের মনের অবস্থা বুঝে আপন
কাজী আনোয়ার হোসেন ইসরায়েলের অভ্যন্তরে প্রচন্ড নাশকতমূলক তৎপরতা চালাচ্ছে মনাদিল দাউদের অ্যাকশন পার্টি। মনে হচ্ছে এরা সাচ্চা মুক্তিযোদ্ধাই বটে! কিন্তু রানা লক্ষ করছে এদের অ্যাকশনের ফলে ইসরায়েলিদের কারও কোন ক্ষতি হচ্ছে না, মারা পড়ছে নিরীহ আরব শিশু, নারী, বৃদ্ধ। এই মনাদিল দাউদই কেড়ে নিতে যায় ফ্রিডম পার্টির জন্যে আনা অস্ত্র। চায় বশির মাজায়েলের লুট করা বাংলাদেশের সম্পত্তি টন সোনার সন্ধান, তারই ভাইঝির প্রেম!
টুকটুকির মনে আজ খুব আনন্দ। ওরা সব বন্ধু মিলে আজ চড়ুইভাতি খেলবে। সবাই তাদের পছন্দের খাবার নিয়ে আসবে।
সুমনা ভাবছিল, “আমার কি খাবার আনা উচিত? আচ্ছা, আগে তাে দেখি অন্যরা কী কী পুষ্টিকর মজার খাবার আনে!” টুকটুকি আনল অনেক সবজি। তার প্রিয় সবজি হলাে লাল শাক, ঢেড়স আর মিষ্টি কুমড়া। এগুলাে খুবই পুষ্টিকর।
ডেথ সিটি। মৃত্যুর শহর। ভয়ংকর সব ঘটনা ঘটে এখানে। রহস্যময় গোলকগুলোর কথাই ধরা যাক। ভুতুড়ে দিঘির পাড়ে, গাছের জটলার মধ্যে ওগুলোর দেখা পেল তিন গোয়েন্দা কিশোর, মুসা ও রবিন। সঙ্গে রোডা, কারিনা ও যোরা। হঠাৎ উজ্জ্ব আলো যেন বিস্ফোরিত হলো। অদ্ভুত পরিবর্তন ঘটল কিশোরের। দিশেহারার মতো ছোটাছুটি করতে লাগল সবাই। শহরটাকে বাঁচানোর কোনো উপায় খুঁজে পাচ্ছে না।
গরমে গায়ের ভেতর চিড়বিড় করে উঠল। সামনে তাকিয়ে একটা ফিশিং ডাউ দেখতে পেল ফখরুল, এক ঝাক সী গাল পিছু লেগে আছে ওটার। বর দিকে বিশেষ খেয়াল নেই ডাউ চালকের, সামনে দিয়ে আড়াআড়ি ওমান উপসাগরের দিকে যাচ্ছে।
নিস্তব্ধতা চিরে খা খা করে দিল ফ্রেইটারের ফগহর্ন, বিকট উঁ-আঁ-ক! শব্দে চমকে উঠল অন্যমনস্ক ফখরুল। বিক্ষুব্ধ সাগরের বুক ছুঁয়ে তীরের দিকে ধেয়ে গেল আওয়াজটা, ক্লিফে ধাক্কা খেয়ে বহু টুকরাে হয়ে গিয়ে প্রতিধ্বনিত হতে থাকল। ডাউ চালক ঘুরে তাকাল। পাত্তা দিল না, যেমন চলছিল চলতে থাকল।