বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ হঠাৎ করেই শুরু হয় নাই। এর পটভুমি তৈরী হয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। হাজার বছর ধরে বাঙ্গালি জনগোষ্টী সমাজ ও সংস্কৃদির পরিমন্ডলে টিকে থাকলেও একটি স্বাধীন সার্বভৈৗম দেশের নাগরিক হওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করে ১৯৫২ ভাষা আন্দোলনের পর থেকেই। আমলাতান্ত্রিক, অমানবিক অগনতান্ত্রিক পাকিস্তানি রাষ্ট্রের চাপে বাঙ্গালিদের বেড়ে ওঠার সকল প্রয়াস ধুলিসাৎ হয়ে যায়।
প্রোফেসর ত্রিলোকেশ্বর শুঙ্কুর ডায়রিটা আমি পাই তারক চাটুজ্যের কাছ থেকে। একদিন দুপুরে দিকে আপিসে বসে পুজো সংখ্যা জন্য একটা লেখার প্রুফ দেখছি, এমন সময় তারকবাবু এসে একটা লাল খাতা আমার সামনে ফেলে দিয়ে বললেন, ‘পড়ে দেখো । গোল্ড মাইন।’
বাপ-মা হারা কিশোর নাগা। মাঝির ছেলে। নিদারণ অভাবের সঙ্গে প্রতিমুহূর্তের লড়াই। বলিষ্ঠ শরীর, দুচোখে স্বপ্ন। নাগা স্বপ্ন দেখে, সে সমুদ্রে যাবে। তারপর? চাকরি মেলে, বড়মানুষ যাদববাবুর নৌকায়। একদিন যাদববাবু লঞ্চ কিনলেন। লঞ্চ পাড়ি দেবে সাগর। নাগার দুচোখে ঢেউয়ের ঝিলিক-এবার স্বপ্ন সত্যি হবে। লঞ্চে সঙ্গী হয় নাগা। কিন্তু যাদববাবু দেনার দায়ে তখন বিপর্যস্ত, বে-আইনি ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েছেন। সে এক দু:স্বপ্নের রাত। ভয়ানক ঝড়-জল। পায়ে দাঁড়িয়ে পুলিশবাহিনী। তারা খবর পেয়ে গেছে। নিরুপায় হয়ে লঞ্চের মুখ ঘুরল সমুদ্রের দিকে। নিচের কেবিনে অন্যরা। ডেকে দাঁড়িয়ে একা নাগা। প্রবল ঝড়, দৈত্যের মত ঢেউ আছড়ে পড়ছে। তারপর? রোমাঞ্চ-টানটান এই উপন্যাসটিই কালজয়ী কথাশিল্পী মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের একমাত্র সম্পূর্ণ কিশোর উপন্যাস।
ফ্ল্যাপে লিখা
এক অদ্ভুত গল্পকথক তার মনোযোগী অথচ মুখর শ্রোতাদের শোনাচ্ছেন একালের এক রূপকথা- রাজকুমারী বর্ষাজ্ঞালির স্বয়ংবর সভার গল্প। জনবহুল জায়গাগুলোতে গল্পের আসর জমান এই গল্পকথক, কোনো বিনিময় -মূল্য ছাড়াই, স্রেফ নিজের আনন্দের জন্য আর মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে যেতে থাকা গল্পগুলোকে শ্রোতারও্ একইসঙ্গে কথকও বটে তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে নানা আলোচনায় অংশ নেয়, তর্ক-বিতর্ক করে, ঝগড়াঝাঁটিও হয় পরস্পরের সঙ্গে, আর আসরটি হয়ে ওঠে প্রাণবন্ত, তৈরি হয় বর্ণনার বহুকণ্ঠ। এই গল্পটি যেহেতু একালের রূপকথার, তাই, স্বয়ংবর সভার খবরটি রাজ্যময় ছড়িয়ে পড়লো মিডিয়ার কল্যাণে, চললো তাদের নানারকম আয়োজন। পাণি-প্রার্থিরাও তাদের গল্প বলতে গিয়ে কথক আর শ্রোতাদের সম্মিলিত অংশগ্রহণে উঠে এলো সমকালীন আর্থ-সামাজিক-সাংস্কৃতিক-রাজনৈতিক ভূমির এক মনোজ্ঞ বিবরণ। আর গল্পের শেষে এক অসামান্য প্রেমের আভাসে কোমল-গভীর-বেদনাঘন অনুভূতিতে ছেয়ে গেল শ্রোতাদের মন। এই সময়ের এক সংবেদী রূপকার,বহুমাত্রিক ও শক্তিমান কথাশিল্পী আহমাদ মোস্তফা কামাল তাঁর অনুপম-সজীব-নির্বিকল্প গদ্যে উপহার দিয়েছেন অভিনব এই উপন্যাস- আখ্যানপর্ব এবং নির্মাণশৈলী দুই বিবেচনাতেই। তাঁর জাদুবিস্তারি বর্ণনায় পাঠক ঘোরগ্রস্থ হবেন, আর উপন্যাসের শেষে গিয়ে কোমল আচ্ছন্নতায় ভরে উঠবে মন। কবি মোশতাক আহমদের মতো কোনো সংবেদনশীল পাঠকের হয়তো মনে হবে-পাঠ শেষে মধ্য রাতে সমুদ্র শহরের শেষ বাড়ির বারান্দায় এসে দাঁড়াতে হলো। প্রায় সাথে সাথেই পেছনের জলমগ্ন ধান ক্ষেতে ঝাঁপিয়ে বৃষ্টি নামলো । মনে হলো, ‘বর্ষামঞ্জলি’ তো রাজকুমারী ছদ্মবেশে বাংলাদেশের প্রকৃতির নাম, কিংবা ‘বর্ষামঞ্জরি’ই হচ্ছে বাংলাদেশ।
পরমান্ন যেমন মিষ্টি ছাড়া হতে পারে না, রসগোল্লা যেমন বিনারসে তৈরি হওয়া অসম্ভব, মোল্লা নাসীরুদ্দীনের গল্পের সঙ্গেও তেমনি মিশে থাকে অনিবার্য কৌতুক। প্রায় হাজার বছর ধরে পৃথিবীর নানান দেশের লোকের মুখে-মুখে ফিরছে মোল্লা নাসীরুদ্দীনের গল্প। সংহত, নিটোল, রসে ভরপুর এই গল্পাবলী যেন টসটসে আঙুরের থোকা। জিভে ছোঁয়ালেই হাসি।
মহীশূর রাজ্যের কাদুর জেলার মধ্যে একটা রেলওয়ে স্টেশনের নাম হলো বীরুর। বীরুরের পশ্চিমে একটা রেললাইন টানা চলে গেছে সিমোগাতে । পাশেই বেশ উচু একটা পাহাড়; হোগারখান নামে পরিচিত। অর্ধচন্দ্রের আকারে সারি সারি পাহাড়গুলোকে বলা হয় বাবা বুধনবা মাউন্টেন অফ্ ক্রিসেন্ট।
আবার নিজের পায়ে দাঁড়াতে পেরে অামি খুশি। আরও খারাপ কিছু ঘটতে পারত............
অবশেষে খোলা হাওয়া! এর মধ্যেই অনেক সুস্থ লাগছে!
বোয়িং ৭০৭ পরপর দুবার গোত্তা মেরে নীচে নামার চেষ্টা করল। পারল না। ছিটকে লাফিয়ে উঠল। পবল ঝাঁকুনি। সিট বেল্ট বাঁধা অবস্থাতে ও থরথর করে কাপছি। পাশে অনন্ত সরখেল। চক্ষু বন্ধ। ঠোঁটদুটো নড়ে যাচ্ছে। সামনের সিটে বিপুলকায় ভদ্রলোক চেঁটিয়ে-চেঁচিয়ে জপ করছেন,
ভূত এর ব্যাপারে আমি ছোট বেলা থেকেই অনেক বেশি আগ্রহী। ভুতের গল্প গুলো এক কথায় গোগ্রাসে গিলতে ইচ্ছে হয়। যেখানে পায় পড়ে ফেলি।যখন ক্লাস নাইনে পড়ি তখন ডাঃ গৌরী দে এর "হানাবাড়ী" নামক একটা ভুতের গল্প পড়েছিলাম।অস্থির ভাল লেগেছিল। "অতৃপ্ত আত্মা " নামক একটি গল্প আমার মনে বেশ ভাল ভাবেই দাগ কাটে।গল্পটি আমার মনে বেশ ভীতির সঞ্চার করেছিল ।তার পর থেকেই ডাঃ গৌরী দে এর মোটামুটি ভক্ত হয়ে গেলাম।তার লেখা " রোমাঞ্চকর ভূতের গল্প " বইটি আমার জন্য অনেকটা উপহার সরুপ বলা যায়। বইটিতে মোট এগারোটি ভূতের গল্প নিয়ে রচিত। বইটি কিশোরদের জন্য অনেক ভাল লাগার মত হবে।বইয়ের প্রত্যেকটা গল্পের মাঝে ভয় আর ভূতুড়ে জিনিস পাবেন যা অনেক ভাল লাগার মত। আমার কাছে এক দুই তিন, অতৃপ্ত আত্মা ও ভুতের প্রতিশোধ শিরোনামে গল্প গুলো বেশি ভাল লাগছে। গল্প গুলো রহস্য আর ভয় এর সংমিশ্রনে এক অপরুপ রচনার সৃষ্টি করেছেন লেখক ডাঃ গৌরী দে। ভূতের সংকেত নামক গল্পটা অনেক মজার তাছাড়া আফ্রিকার ভূত ও কংকাল নামক গল্পগুলো ও বেশ ভয়ংকর আর রোমান্সময়।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট বাঙ্গালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুুজিবর রহমান। ইতিহাসের বরপুত্র। ইতিহাস তাকে সৃষ্টি করেছে, তিনিও সময়ের অনিবার্যতায় ঐতিহাসিক দায়ত্বি পালন করেছেন। তার নেতৃত্বে, নির্দেশে লক্ষ প্রানের বিনিময়ে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন সার্বভৌম গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের।
মার্চ থেকে জুন পেরুর হাজার হাজার তীর্থযাত্রী কুজকোয় যায় বরফ-ঢাকা পাহাড় পেরিয়ে। সেখানে েএক জায়গায় এরা পার্থনা করে। এই তীর্থযাত্রা রেড় ইন্ডিয়ান আর খ্রিস্টীয় প্রথার সংমিশ্রণ। এদের মধ্যে উকুকু জাতির মানুষ ফিরে আসে বরফের চাঙড় নিয়ে - রোগ সারাবে বলে।
রুবিকে নিয়ে কাহিনী তৈরি হয়েছে। বইটি বাংলারই বীরভূমকে পটভূমি করে লেখা। গল্পটি যার পূর্বপুরুষের পান্নাকে (রুবি) নিয়ে, সেই রবার্টসনের সাথে ফেলুদাদের প্রথম পরিচয় হয় বীরভূমে যাওয়ার ট্রেনে, যা পরে সখ্যে গড়ায়। ভারতপ্রেমী রবার্টসন তার আলোকচিত্রী বন্ধু টম ম্যাক্সওয়েলকে সঙ্গে নিয়ে বীরভূম যাচ্ছিলেন পোড়ামাটির স্থাপত্যকলার স্থানীয় কিছু নিদর্শন দেখতে। তবে তার কাছে যে ভারত থেকে তারই ব্রিটিশ পূর্বপুরুষের লুঠ করা এক বহুমূল্য পান্না আছে, আর তা যে তিনি ভারতে ফেরত দিতে এসেছেন, সে খবর চাউর হয়ে যাওয়ায় অনেকেরই অনাকাঙ্খিত নজর পড়ে তার উপর।
ও যে কখন চোখ খুলেছে ও জানে না। চোখে কিছু দেখার আগে ও বুঝেছে ওর শীত করছে, ওর গা ভিজে, ওর পিঠের তলায় ঘাস, ওর মাথার নিচে একটা শক্ত জিনিস । আর তার পরেই বুঝেছে ওর গয়ে অনেক জায়গায় ব্যথা। তবু ডান হাতটাকে তুলে আস্ত আস্ত ভাঁজ করে মাথায় পিছনে নিতেই হাতে ঠাণ্ডা পাথর ঠেকল।
যেসব আকর্ষণীয় গোয়েন্দা কাহিনির সিরিজ লিখে শ্রীস্বপনকুমার জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন তার বেশ কয়েকটিই প্রকাশিত হয়েছিল দেব সাহিত্য কুটীর থেকে। সেরকমই একটি অতি জনপ্রিয় সিরিজ ‘বিশ্বচক্র সিরিজ’। এই সিরিজে শ্রীস্বপনকুমার মোট একশোটি ছোট উপন্যাস লিখেছিলেন। তার থেকে মোট কুড়িটি উপন্যাস এই সংকলনের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তাঁর প্রত্যেকটি উপন্যাসই আকর্ষণীয়, একবার শুরু করলে শেষ না করে পারা যায় না, সুতরাং এই গ্রন্থও পাঠকদের কাছে খুব আদরের হবে, নিঃসন্দেহে বলা যায়।
একদা শ্রীস্বপনকুমারের যে খ্যাতি ও জনপ্রিয়তা ছিল, আজ তা নেই। কিন্তু একদিন কাহিনি গ্রন্থনের যে মুন্সিয়ানায় তিনি পাঠকদের সম্মোহিত করে রেখেছিলেন, রচনার সেই জাদুর সঙ্গে আজকের পাঠকদের পরিচয় করিয়ে দেবার জন্যই আমরা এই গ্রন্থ প্রকাশে আগ্রহী হয়েছি।
একজন মুসলিম সন্তান একদিকে আল্লাহ ও তাঁর বার্তাবাহকের প্রতি বিশ্বাস নিয়ে জন্মাবে, আদাম ও হাওয়াকে নিজেদের আদিপিতা ও আদিমাতা হিসেবে জানবে, অন্যদিকে বিশেষ মতবাদ সমর্থনকারী একদল বিজ্ঞানমনস্কদের মুখে শুনবে ‘নেংটি ইঁদুরের মতো’ প্রাণী তাদের পূর্বপুরুষ, ‘বুদ্ধিমান পশু’ থেকে জন্ম নেওয়া বিমূর্ত চিন্তাকারী কোনো কন্যা তাদের ‘আদিমাতা’—এ ধরনের পরস্পরবিরোধী কথা তার কচিমনে অবশ্যই নেতিবাচকতার জন্ম দেবে। নিজ অতীতে আমার ইসলাম থেকে বেরিয়ে যাওয়া, এবং বর্তমান সময়ের অগণিত তরুণ-যুবাদের ইসলাম থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া থেকে আমি স্পষ্টভাবে বলতে পারি, এ ধরনের মতবাদের সমর্থক বই, পত্রিকা, প্রচার মাধ্যম মুসলিম মানসদের জন্য খুবই ভয়ংকর। এর প্রধান কারণ হিসেবে বলব ‘ক্লাস টেন পাশ করা’ ইসলামি শিক্ষা।
আমি যখন টুনটুনি ও ছোটাছু নিয়ে লিখতে শুরু করেছিলাম তখন একবারও ভাবিনি যে এদের নিয়ে দ্বিতীয় একটি বই লেখা হবে। এখন সবিস্ময়ে আবিষ্কার করছি, শুধু দ্বিতীয় কিংবা তৃতীয় নয়, চতুর্থারও লেখা হয়ে গেছে। বলা বাহুল্য, আমার এই লেখালেখি করার কারণ হচ্ছে পাঠকদের চাপ। পাঠকেরা যদি কমবয়সী শিশুকিশোর হয়, তাদের চাপ অত্যন্ত কঠিন, সেখান থেকে বের হয়ে আসা সোজা কথা নয়! আরো লিখতে হবে কি না জানি না-যদি লিখেও ফেলি, সেই বইয়ের নাম কীভাবে দেব?
প্রচণ্ড দুষ্টু , দুরন্ত প্রকৃতির ছেলে হাকলবেরি ফিন, পারিবারিক বন্ধন আর শাসন থেকে মুক্ত হয়ে যে বনে জঙ্গলে ঘুরে ঘুরে, সারা পৃথিবীটা দেখতে চায়। বদ্ধ উন্মাদ চাচার শাসন থেকে নিজেকে মুক্ত করে হাকলবেরি ফিন তার নিগ্রো চাকর জিমকে নিয়ে শুধুমাত্র একটি কাঠের ভেলায় চড়ে নদী পথে বের হয়ে যায় অজানার উদ্দেশ্যে। তার পর হাকলবেরি ফিন মুখোমুখি হয় আশ্চর্য সব কাহিনির আর পরিচিত হয় বিচিত্র সব লোকজনের সাথে। অজানার প্রতি দুর্নিবার আকর্ষনে বাড়ি ছেলে পালাল হাকলবেরি ফিন। সঙ্গী তার জিম নামের এক ক্রীতদাস। রোমাঞ্ছকর সব অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়ে এগিয়ে চলল ওরা মুক্ত জীবনের সন্ধানে। বিশ্ব সাহিত্যের এক অমুল্য রত্ন মার্ক টোয়েন-এর "হাকলবেরি ফিন-এর দুঃসাহসিক অভিযান" সম্পুর্ন বাংলায়!!
বইটি মানব জাতির ৩০০১ সালের অবস্থা কে মাথায় রেখে লেখা। সবাই ভবিষ্যৎ কে নিয়ে ভাবতে পারে না, আর্থার সি ক্লার্ক সেই ধাপে সবার উপরে। বইয়ের ভূমিকা- ৩০০১ সালের পৃথিবী। বদলে গেছে নীতিবোধ, সমাজ, বিজ্ঞানতো বদলাবেই, সেই সাথে মানুষ। বসুন্ধরাকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে বিপন্নপ্রায় জীবদের জন্য। মানুষের ওজন কমলে কাজ বাড়বে, সহজ হবে সবকিছু, আবার উপরে চলে গেলে মহাকাশ ভ্রমণও হয়ে পড়বে অনেক সহজ। তাই বদলে গেছে চিরকালের আবাসস্থল।আশা করছি সবারই ভালো লাগবে।
বিশ্ব সম্পর্কে প্রায় কিছুমাত্রই না বুঝে আমরা দৈনন্দিন জীবন যাপন করি। যে যন্ত্র থেকে সূর্যালোক উৎপন্ন হচ্ছে এবং জীবন সম্ভব হচ্ছে, যে মহাকর্ষ আমাদের পৃথিবীর সঙ্গে আটকে রাখে কিম্বা যে পরমাণু দিয়ে আমরা তৈরি এবং যার স্থিরত্বের উপরে আমরা মূলতভাবে নির্ভরশীল, সে সম্পর্কে আমরা কিছুই ভাবি না।