শপথ নিলাম জীবন দিলাম
যুদ্ধে সবাই গেলাম
লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে
স্বাধীনতা পেলাম।
ও ভাই স্বাধীনতা পেলাম ।
যুদ্ধে যারা শহীদ হলাে
জানাই তাদের সেলাম
লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে
স্বাধীনতা পেলাম ।
ও ভাই স্বাধীনতা পেলাম।
সূচিপত্র
মৃত্তিকার সন্তান
পাঠ ও জীবন থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা
যুক্তির ভাষা ও বিবেচনা
তাঁর মেন্টর
মাতুব্বর ও গ্যালিলিও
পরশপাথর
মর্মের আত্মীয়বৃন্দ
বিজ্ঞান ও দর্শন
উপসংহার
সময়টা ছিল বাংলাদেশের জন্য ক্রান্তিকাল। সেই সময়ে বাংলাদেশে পোশাকশিল্পের বিকাশ শুরু হয়। সেই বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় দেশে পুঁজির গঠন। ফলে অনুমতি দেওয়া হয় বেসরকারি ব্যাংকের। আর এর বিকাশের জন্য চালু হয় আইবিএ। এভাবেই আমাদের সমাজে এক নতুন পরিবর্তন সূচিত হয়।
এরশাদ আমলের বেশির ভাগ সময় ছাত্রদের কেটেছে রাজপথে, গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের সংগ্রামে। আর ঠিক সে সময়ে রাস্তা থেকে রাস্তায়, লাইব্রেরি থেকে লাইব্রেরিতে পড়ার জন্য ঘুরে বেড়াতেন লেখক। কখনো রাতের নাশতার টাকা বাঁচিয়ে, কখনো রিকশার খরচ বাঁচিয়ে নিজের একটা জগৎ বানানোর চেষ্টা করেছেন মুনির হাসান। এ বইটা তার নিজেকে খুঁজে ফেরার প্রথম পর্ব— আত্মানুসন্ধানের কাহিনি।
বাড়ির পেছন দিকের শেষ প্রান্ত থেকে যে সরু খালটি বয়ে যেত, তার সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক ছিল একান্ত শারীরিক। দু’পাশে বাড়িঘর গেরস্থালি আগান-বাগানের মাঝখান দিয়ে তার গতি লীন হত গিয়ে বড় খালে। বড় খালটিও ওরকমভাবেই গিয়ে পড়ত এক নদীতে। সেই নদীতে জাহাজ, ইস্টিমার চলত। বড় খালে বিশমনি পঁচিশমনি নৌকো চলত; জাহাজ, ইস্টিমার কিছু আসত না। আর পিছনের খালে চলত শুধু ডিঙি নৌকো। কিন্তু তথাপি এই খাল আমাদের বড় আত্মীয় ছিল। আমরা বলতাম ‘পিছারার খাল।
সূচিপত্র
* আর এক ওরহান
* অন্ধকার মিউজিয়ামের ভেতরের ফটোগ্রাফগুলো
* আমি
* পাশার প্রাসাদ গুলির ধ্বংস : একটি দুঃখজনক পথ পরিক্রমা
* কালো এবং সাদা
* বসফোরাস আবিষ্কারে ভ্রমণ
* মেলিং এর বসফোরাস
* আমার মা, আমার বাবা এবং বহুবার গৃহহত্যা
* আরেকটি বাড়ি : সিহাঙ্গির
* হুজুন
* চারজন নিঃসঙ্গ বিষাদগ্রস্ত লেখক
* আমার দাদীমা
* স্কুল জীবনের আনন্দ ও একঘেয়েমি
* এসাল্প্ নিটিপ্স্ অন
* আহমেদ রাসিম এবং শহরের অন্যান্য সংবাদপত্রের কলাম লেখক
* মুখ হাঁ করে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যেওনা
* আঁকার আনন্দ
* ইস্তাম্বুল এনসাইক্লোপিডিয়া : রেসাত এক্রেম কোকু’র কৌতূহলোদ্দীপক ঘটনা সংগ্রহ
* বিজয়, না, পতন? কনস্তান্তিনোপলের তুর্কীকরণ
* ধর্ম
* ধনবান ব্যক্তিরা
* বসফোরাসের জাহাজগুলো, বিখ্যাত যত অগ্নিকাণ্ড, বাড়িবদল এবং অন্যান্য বিপর্যয়
* ইস্তাম্বুল নার্ভাল : বিওগলুতে হাঁটা
* শহরের দরিদ্র পাড়াগুলোর মধ্যে দিয় গ্যেটের বিষণ্ন পথ হাঁটা পাশ্চাত্তের নজরে
* ধ্বংসাবশেষের ‘হুজুন’ :শহরের দরিদ্র পাড়ায় তানপিনার এবং ইয়াহিয়া কামাল
* ছবির মতো সুন্দর বাইরে ছড়িয়ে থাকা পাড়াগুলো
* ইস্তাম্বুলকে আঁকা
* ছবি আঁকা ও পারিবারিক সুখ
* বসফোরাসের ওপর জাহাজ থেকে বেরোনো ধোঁয়া
* ইস্তাম্বুল ফ্লবার্ট :প্রাচ্য , পাশ্চাত্ত্য এবং সিফিলিস দাদার সঙ্গে লড়াই
* একটি বিদেশী স্কুলে একজন বিদেশী
* অসুখী হওয়ার অর্থ নিজেকে এবং নিজের শহরকে র্ঘণা করা প্রথম প্রেম
* গোল্ডেন হর্নে জাহাজ
* মায়ের সঙ্গে কথোপকথন : ধৈর্য ,সাবধানতা এভং শিল্প
* ফটোগ্রাফগুলো সম্পর্কে
বাজার আর সােজা রাস্তার প্রতি আকর্ষণ ছিল তার। মহল্লার ছােট বাজার নয়, যেখানে বাচাল মহিলারা খােশগল্প করতে এবং সন্ধ্যায় স্যুপে দেওয়ার ওগিলি কিনতে সূর্যাস্তের সময় জড়াে হয়, বরং কাছের ও দূরের মানুষকে হাতছানি দেওয়া একটি বিরাট, সর্বগ্রাসী হাটবাজার। এবং এই গাঁয়ে শুরু আর ওই ঝরনায় শেষ এমন ধূলিধূসর, জীর্ণ পায়ে চলা পথ নয়, বরং আদি-অন্তহীন প্রশস্ত, কালাে, রহস্যময় জনপদ। বিস্তর পরিক্রমণের পর এ ধরনের একটি জনপদযুক্ত দুটি হাটবাজারের সন্ধান পেল সে; ফলে তার পরিক্রমণও শেষ হলাে। একটি বাজার আফো, আরেকটি ইকে।
নেলসন ম্যান্ডেলা জন্মগতভাবে একজন দক্ষিণ আফ্রিকার মানুষ। কিন্তু তিনি। আমাদের সকলের । তখন প্রশ্ন ওঠে না কোথায় তারা বাস করে এবং কেমন করে তারা জীবনযাপন করে। জেল থেকে বেরিয়ে আসার অল্প কিছুদিনের মধ্যে তিনি মানবিক সমঝােতার প্রতীক হয়ে উঠেছিলেন। যখন পৃথিবী অনেক গােপন ঘূণায়। একজন অন্যজনের দিক থেকে মুখ ফেরায় তিনি তখন হয়ে ওঠেন প্রেমের প্রতীক। তিনি প্রতিবাদ করে বলেন- আমি কোনাে সাধু সন্ন্যাসী নই। আমি দক্ষিণ আফ্রিকার মানুষ। তবে আমার দেশের মানুষের জন্য আমি হলাম রংধনু মানুষ। সত্যি কথা এবং সহজ কথা এই তার সমকক্ষ আর কেউ নেই।
আরও কিছু আছে। ধর্ম, শিল্প ও সাহিত্য সম্বন্ধেও আমাদের কিছু কিছু জানিবার সুযােগ আছে। এ বিষয়ে সর্বাগ্রে স্বর্গত হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহাশয়ের নাম করিতে হয়। প্রাচীন বাঙলার সাহিত্য এবং বৌদ্ধ ও ব্রাহ্মণ্য ধর্মের স্বরূপ সম্বন্ধে তিনিই সর্বপ্রথম আমাদের সজাগ করিয়াছিলেন। তাহার এবং স্বর্গত অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় মহাশয়ের প্রদর্শিত পথে শিল্প, সাহিত্য, ভাষা ও ধর্ম-সম্পৃক্ত সংবাদ আহরণ ও আলােচনায় স্বর্গত নগেন্দ্রনাথ বসু, গিরীন্দ্রমােহন সরকার, রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, শ্রীযুক্ত জিতেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, নলিনীকান্ত ভট্টশালী, সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়, সরসীকুমার সরস্বতী, অর্ধেন্দ্রকুমার গঙ্গোপাধ্যায়, প্রবােধচন্দ্র বাগচী, নলিনীনাথ দাশগুপ্ত, চিন্তাহরণ চক্রবর্তী, দীনেশচন্দ্র ভট্টাচার্য, যােগেশচন্দ্র রায়, শ্রীমতী স্টেলা ক্ৰামরিশ প্রভৃতি পণ্ডিত ও মনীষীরা নানাদিকে। উল্লেখযােগ্য উদ্যম প্রকাশ করিয়া বাঙলার ইতিহাসের সীমা ও পরিধি বিস্তৃত করিয়াছেন।
Few gave tiny Singapore much chance of survival when it was granted independence in 1965. How is it, then, that today the former British colonial trading post is a thriving Asian metropolis with not only the world's number one airline, best airport, and busiest port of trade but also the world's fourth-highest per capita real income? The story of that transformation is told here by Singapore's charismatic, controversial founding father, Lee Kuan Yew. Rising from a legacy of divisive colonialism, the devastation of the Second World War, and general poverty and disorder following the withdrawal of foreign forces, Singapore now is hailed as a city of the future. This miraculous history is dramatically recounted by the man who not only lived through it all but who fearlessly forged ahead and brought about most of these changes. Delving deep into his own meticulous notes, as well as previously unpublished government papers and official records, Lee details the extraordinary efforts it took for an island city-state in Southeast Asia to survive at that time. Lee explains how he and his cabinet colleagues finished off the communist threat to the fledgling state's security and began the arduous process of nation-building: forging basic infrastructural roads through a land that still consisted primarily of swamps, creating an army from a hitherto racially and ideologically divided population, stamping out the last vestiges of colonial-era corruption, providing mass public housing, and establishing a national airline and airport. In this illuminating account, Lee writes frankly about his trenchant approach to political opponents and his often unorthodox views on human rights, democracy, and inherited intelligence, aiming always "to be correct, not politically correct." Nothing in Singapore escaped his watchful eye: whether choosing shrubs for the greening of the country, restoring the romance of the historic Raffles Hotel, or openly, unabashedly persuading young men to marry women as well educated as themselves. Today's safe, tidy Singapore bears Lee's unmistakable stamp, for which he is unapologetic: "If this is a nanny state, I am proud to have fostered one." Though Lee's domestic canvas in Singapore was small, his vigor and talent assured him a larger place in world affairs. With inimitable style, he brings history to life with cogent analyses of some of the greatest strategic issues of recent times and reveals how, over the years, he navigated the shifting tides of relations among America, China, and Taiwan, acting as confidant, sounding board, and messenger for them. He also includes candid, sometimes acerbic pen portraits of his political peers, including the indomitable Margaret Thatcher and Ronald Reagan, the poetry-spouting Jiang Zemin, and ideologues George Bush and Deng Xiaoping. Lee also lifts the veil on his family life and writes tenderly of his wife and stalwart partner, Kwa Geok Choo, and of their pride in their three children -- particularly the eldest son, Hsien Loong, who is now Singapore's deputy prime minister. For more than three decades, Lee Kuan Yew has been praised and vilified in equal measure, and he has established himself as a force impossible to ignore in Asian and international politics. From Third World to First offers readers a compelling glimpse into this visionary's heart, soul, and mind.
বিজ্ঞানীদের জীবনীর কথা শুনলে মনে হয় খটোমটো কিছু একটা চোখে মোটা চশমাওয়ালা খুব প্রচন্ড পড়ুয়া কারও কাহিনি, সারা জীবন ধরে যে বইয়ে নাক গুজে কাটিয়েছে। কিন্তু বিজ্ঞানীদের জীবনটা আসলও সে রকম নয়।
There is no doubt that Steve Jobs was the controversial genius of our time. No matter what your personal opinion is about Jobs the man, Jobs the inventor and entrepreneur led a life that was inspirational. That inspirational life is the focus of Karen Blumenthal's biography, Steve Jobs: The Man Who Thought Different. Jobs was given up for adoption as a baby, dropped out of college, and went on to change the world with his technological advances in the Apple company. I like reading books like this with my child because it celebrates a person who created real change in the world. Blumenthal does a really good job of gauging where the line of appropriateness is for young readers, so don't worry too much about whether this will or won't delve too much into the darker sides of Jobs' personality.
নানা কারণে সক্রেটিসের জীবন ও দর্শন সম্বন্ধে নিশ্চিতভাবে কিছু লেখা কঠিন। তাঁর সম্বন্ধে আমরা যে খুব বেশি জানি, এ কথা বলা যায় না। অন্যদিকে কিছুই জানা নেই বলা চলে না। বার্ট্রান্ড রাসেল বলেছেন, সক্রেটিস সম্বন্ধে আমাদের কম জানা আছে, না বেশি জানা আছে সেটা স্থির করাই মুশকিল। সক্রেটিসের জীবন ও মতবাদ বিষয়ে এইরকম জটিলতা কেন তা নিয়ে আমরা পরে আলােচনা করবাে। আপাতত তার সম্বন্ধে যে তথ্যগুলি খানিকটা নির্দ্বিধায় দেওয়া চলে, সেগুলিই তুলে ধরা যাক। তার জন্ম এথেন্সে ৪৬৯ বা ৪৭০ খ্রিস্টপূর্ব সালে। জন্মসূত্রে এথেনীয় সক্রেটিসের পরিবারের অবস্থা বােধহয় তেমন মন্দ ছিল না। তাঁর বাবার নাম সফ্রোনিস্ক। তিনি ছিলেন অ্যালােপেকি গােষ্ঠীর লােক। এটি এথেন্সের দশটি প্রধান গােষ্ঠীর একটি। সক্রেটিসের পরিবার ডেইডালস থেকে নিজেদের বংশক্রম গণনা করতাে। এ থেকে বােঝা যায়, পরিবারটি বনেদি।
গ্রাম বাংলার আর দশটা গ্রামের মতই পাখি ডাকা-ছায়াঘেরা গ্রাম এই টুঙ্গিপাড়া। এই গ্রামের মাটিতে, প্রকৃতির অকৃত্রিম পরিবেশেই কেটেছে শেখ মুজিবের ছেলেবেলার দিনগুলাে। পিতার আদর্শে অনুপ্রাণিত হলেও শেখ মুজিব মাকে অত্যন্ত শ্রদ্ধা করতেন। এক কথায় বলতে হয়, শেখ মুজিব ছিলেন মাতৃভক্ত সন্তান। মহান পুরুষদের জীবন পর্যালােচনা করলে দেখা যায়, মাতৃভক্ত সন্তানেরাই জীবনে প্রতিষ্ঠা লাভ করতে পেরেছে। সেদিক থেকে শেখ মুজিব পেয়েছেন মায়ের অসীম দোয়া। যা তার ভবিষ্যত জীবনে উন্নতির সর্বোচ্চ শিখরে উঠতে সাহায্য করেছিল।
হজরত মোহাম্মদের নামের পর – ‘সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়াসাল্লাম’- এই ক’টি কথা বলার নিয়ম।মনে মনে বললেও চলে।কথা ক’টির মানে – তাঁর ও্রপর আল্লাহর শান্তি নেমে আসুক!হজরতের ওপর এইভাবে শান্তির জন্যে প্রার্থনা করতে হয়, কেন জানো?কেননা- • মানুষের তিনি পরম বন্ধু ছিলেন। • মানুষ তাঁর ওপর ভীষণ,অসহ্য জুলুম চালিয়েছে; কিন্তু তিনি কখনো তার প্র্রতিশোধ নেননি, কখনো তার প্রতিশোধ নেননি, কখনো তাকে সেজন্যে অভিশাপ দেননি; বরং তাকে ভাইয়ের মতো ভালোবেসেছেন,তার মঙ্গলের জন্যে প্রার্থনা করেছেন। • তিনি ইসলাম ধর্ম প্রচার করেছিলেন; কিন্তু এই ধর্ম মানতে কাউকে কখনো জোর করেননি।যে তাঁর ধর্ম না মেনেছে, তাকেও তিনি সমান ভালোবাসা দিয়ে গেছেন। • সারা জীবন তিনি সাধারণ গরিবের মতো দিন কাটিয়েছেন।যখন তিনি আরব দেশের রাজা হলেন, তখনো তিনি গরিবের পোশাকে থাকতেন,গরিবের খাদ্য খেতেন,গরিবের মতো সামান্যে বাস করতেন। • গরিব অবস্থায় থেকেই তিনি মানুষের মঙ্গল করতেন। সারা জীবন তাঁর এইভাবে কেটেছে।সকলের ভালোর জন্যে,মানুষে মানুষে শান্তি আর মিলমিলাপের জন্যে জীবনভর তিনি চেষ্টা পেয়েছেন। তাই তিনি ছিলেন শান্তির দূত,সত্যের নবী, করুণার ছবি।তাই তাঁর জন্যে খোদার কাছে সবারই শান্তি চাওয়াই উচিত নয় কি?