Categories


দুর্জয় - ৪ঃ প্রলয় ঘন্টা

দুরজয়ের অরিজন গল্প, কাহিনি তুমুল ক্লাইম্যাক্স থেকে হঠাতই যেন দম নিতে ঘুরে গেল কিছুটা পেছনে। নেভীর অবসরপ্রাপ্ত অফিসার সাইদুল হক নেহাকে দুর্জয়ের ইতিহাস বলা শুরু করেছেন, সমান্তরালে আবার চলছে ঢাকার কুখ্যাত সন্ত্রাসীদের সাথে দুর্জয়ের শিকার শিকারী খেলা। এদিকে এবারের গল্পে সাইদুল হক দুর্জয়কে নিয়ে গেছেন সেই ১৫ বছর আগে, ওয়ার্ল্ড কিকবক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল ম্যাচ এ।নেপালী লড়াকু ক্রিয়ান কাশাকু বনাম দুর্জয়। জমজমাট ম্যাচ- চলছে ধারা বর্ণোনা, আর এদিকে বর্তমানে চলছে নেহাকে মারা সুপারি জারি করা জামাই মিলনের কথা, কী হচ্ছে এবারে?


দুর্জয় ৮: কবির মনসুর

কাহিনী সংক্ষেপঃ দুর্জয়ের অষ্টম বই, নীহারিকা কে দুর্জয়ের ইতিহাস জানাচ্ছেন নেভির অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইদুল হক। অহনাকে অপহরণকারীদের ত্থেকে উদ্ধার করতে টাকা দরকার, তা না হয় দেয়া গেল। কিনুত অহনার নিরাপত্তা এর পরেও কে নিসচিত করবে? পুলিশকেও জানানো যাচ্ছে না। অগত্যা দুর্জয় নিজেই অহনার মায়ের পিছু পিছু গিয়ে পড়লো দুর্ব্রৃত্তদের ডেরার মুখে। আর সেই পর্যন্ত গেলে একজন কেইজ ফাইটার কি আর খালি হাতে ফিরে আসে? এটুকু জেনেই উত্তেজিত হবেন না। এবারের সমাপ্তি দুর্জয়ের গল্পকে আবার এক টানে নিয়ে আসবে বর্তমানে।


দুর্জয় ৭ঃ প্রতিশ্রুতি

কাহিনী সংক্ষেপঃ দুর্জয়ের সপ্তম বই, নীহারিকা কে দুর্জয়ের ইতিহাস জানাচ্ছেন নেভির অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইদুল হক। অহনা, তার মা অ নেশাখোর ভাই, আর সেই সাথে নিজের মায়ের জীবন মরণের সন্ধিক্ষণ নিয়ে কি অদদ্ভূত আনন্দ বেদনার সময় পার হয়েছে দুর্জয় সেটারই বর্ণনা চলছে। ধীরে ধীরে ঘটনা এগোচ্ছে এক অমোঘ পরিণতির দিকে।


ঢাকা কমিক্স ডাইজেস্ট (ভলিউম-১)

নিহিলিন ক্লাব এর হরর কমিক্স, সুদামের ফ্যান্টাসি এডভেনচার, দাদু নাদুর বৈজ্ঞানিক কমিক্স, ভাক্ষস নামের এক ভালো রাক্ষসের বিরাট কমিক্স, আর জিতুর স্কুলব্যাগের রহস্য। বাংলাদেশে প্রকাশিত এই কমিক্স সংকলনটির সাথে আবার পাওয়া যাচ্ছে একটি ছোট্ট মিনি কমিক্স। গোলাপ ভাই নামের সেই ছোট কমিক্সটি তে গোলাপ ভাইয়ের একের পর এক মজার সব কথপোকথন নিয়ে জমাটি গল্প। ঈদ উপলক্ষ্যে বের হলেও এই ডাইজেস্ট টি সবসময়েই পাওয়া যাবে ঢাকা কমিক্স এর ভান্ডারে।


দুর্জয়

ঢাকা । পর্দার আড়ালে থেকে মাফিয়া সিন্ডিকেটের হাতে সারা দেশের নিয়ন্ত্রণ। পুলিশ, ডিটেক্টিভদের মত প্রশাসনিক ক্ষেত্রেও রয়েছে ছদ্দবেশী মাফিয়া স্পাই। এমনই কিছু ডিটেক্টিভ পুলিশের হয়ে ভুয়া কেস রিপোর্ট লেখে নীহারিকা। অন্যায় কাজ করতে চায় না, চাকরী ছাড়তে চায়। কিন্তু হুমকি ধামকি খেয়ে ছাড়তে পারে না। আইনের পথে থেকে বৈধভাবে অন্যায়গুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করার চেষ্টা করতে থাকে।
অন্যদিকে হঠাতই আবির্ভাব হয় এক দুর্ধর্ষ অপরাধীর। কোনও এক বিশেষ কারণে সে শুধু আইনের চোখেই অপরাধী নয়, মাফিয়ার চোখেও তা’ই! ওর সম্পর্কে তেমন কোন তথ্য কারও কাছেই নেই। সবাই শুধু ওর নামটা জানে, দুর্জয়।
আস্তে আস্তে তিনটা শক্তি একে অপরের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ল। মাফিয়া আর দুর্নীতিবাজ কিছু ক্ষমতাবান লোকের বিরুদ্ধে আইনী লড়াই লড়ছে নিহারীকার মত কিছু লোক যারা এখনও সত্যান্বেষী, বিশ্বাস করে মন্দের বিরুদ্ধে ভালোর জয় হবেই। আর ভাল-মন্দ কোনকিছুর পরোয়া না করে স্রেফ একটা প্রাকৃতিক দুর্যোগের মত এক এক করে মাফিয়ার সব চক্রব্যুহ ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে তছনছ করে চলেছে একা দুর্জয়। ওকে আটকানোর জন্যে চার হাতপা এক করে চেষ্টা চালাতে লাগল অন্য দুইটি শক্তি, ভাল আর মন্দ উভয়ে।


দুর্জয়

ঢাকা । পর্দার আড়ালে থেকে মাফিয়া সিন্ডিকেটের হাতে সারা দেশের নিয়ন্ত্রণ। পুলিশ, ডিটেক্টিভদের মত প্রশাসনিক ক্ষেত্রেও রয়েছে ছদ্দবেশী মাফিয়া স্পাই। এমনই কিছু ডিটেক্টিভ পুলিশের হয়ে ভুয়া কেস রিপোর্ট লেখে নীহারিকা। অন্যায় কাজ করতে চায় না, চাকরী ছাড়তে চায়। কিন্তু হুমকি ধামকি খেয়ে ছাড়তে পারে না। আইনের পথে থেকে বৈধভাবে অন্যায়গুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করার চেষ্টা করতে থাকে।
অন্যদিকে হঠাতই আবির্ভাব হয় এক দুর্ধর্ষ অপরাধীর। কোনও এক বিশেষ কারণে সে শুধু আইনের চোখেই অপরাধী নয়, মাফিয়ার চোখেও তা’ই! ওর সম্পর্কে তেমন কোন তথ্য কারও কাছেই নেই। সবাই শুধু ওর নামটা জানে, দুর্জয়।
আস্তে আস্তে তিনটা শক্তি একে অপরের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ল। মাফিয়া আর দুর্নীতিবাজ কিছু ক্ষমতাবান লোকের বিরুদ্ধে আইনী লড়াই লড়ছে নিহারীকার মত কিছু লোক যারা এখনও সত্যান্বেষী, বিশ্বাস করে মন্দের বিরুদ্ধে ভালোর জয় হবেই। আর ভাল-মন্দ কোনকিছুর পরোয়া না করে স্রেফ একটা প্রাকৃতিক দুর্যোগের মত এক এক করে মাফিয়ার সব চক্রব্যুহ ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে তছনছ করে চলেছে একা দুর্জয়। ওকে আটকানোর জন্যে চার হাতপা এক করে চেষ্টা চালাতে লাগল অন্য দুইটি শক্তি, ভাল আর মন্দ উভয়ে।


ড্রাকুলা

চিঠিটি পড়ে মনে মনে খুশি হলাে জোনাথন। লম্বা ভ্রমণের অবশেষে অবসান ঘটতে যাচ্ছে জেনে ও যেন হাঁপ ছেড়ে বাঁচল। ইংল্যান্ড থেকে শুরু হয়েছে যাত্রা, গােটা ইউরােপ ঠেঙিয়ে আসতে হয়েছে। পাহাড়, নদী, ঘনজঙ্গল পার হয়েছে জোনাথন! মহাদেশের একেবারে প্রত্যন্ত অঞ্চলে ট্রানসিলভানিয়া। মানচিত্রের কোথাও সে ওর আমন্ত্রণকর্তা কাউন্ট ড্রাকুলার প্রাসাদের চিহ্ন দেখে নি। কাউন্ট ড্রাকুলার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্যে মুখিয়ে আছে জোনাথন। এখানে আসার পথে আজব সব দৃশ্য চোখে পড়েছে। এসব ব্যাপারে জানতে চাইবে ও ড্রাকুলার কাছে। এ অঞ্চলে যারা থাকে তাদের প্রায় সবাই হুন এবং তুর্কি বংশােদ্ভূত। এদের চুল লম্বা, সবার মুখে ঘন কালাে দাড়ি। এদিককার পাহাড়গুলাে বড্ড খাড়া এবং বিপদসংকুল। আসবার পথে প্রতিটি স্থানের বর্ণনা লিখে নিয়েছে ও ডায়েরিতে। খুব সুন্দর এখানকার নিসর্গ। বাড়ি ফিরে বাগদত্তা মিনাকে বলবে সব।


মীনপিশাচ

সো’দপুরের বাইন্দার বিল। লোকে বলে পৃথিবীর প্রথম থেকে নাকি এই বিল এভাবেই আছে। কালো পানির নীচে ঘুরে বেড়ায় দেড় দুই মণি মহাশোল, শয়তানের বাহন গজার, আর না জানা আরো অনেক কিছু। বলা হয় বিলের পানি অভিশপ্ত, পানির নীচে থাকে হাজার বছরের পুরোনো আদিম জলদানো সিন্দুক। সারা গায়ে শেকলের মত আঁকশী দিয়ে সে টেনে নেয় বিলে নামা মানুষদের। পানিতে তাই নামে না কেউ। অনেকে এমনকী দাবি করে নিজের চোখে দেখেছেও সেই দানো কে। গ্রাম থেকে ঘুরতে আসা আত্মীয়ের মুখে কাহিনী শুনে সেখানে রওনা দিলেন নিহিলিন ক্লাবের দুই সদস্য সাদিকুল হক আর রাদি। দেখা যাক ঘটনা আসলে কী। যেতে না যেতেই খুন হল তাদের গাইড আব্দুল্লা। বিলের পানি ফুঁড়ে উঠে এলো কবিরাজ পিরালী। দানোর কথা কি তাহলে সত্যি??