জলাভূমির যে জায়গাটাতে এসেছে ওরা, সেটার নাম গেটর সােয়াম্প। রবিনের এক কাজিন রাস্টি কালাহানের সঙ্গে এসেছে ওরা। রাস্টি পেশাদার পাইলট। রােডেও খেলার ভক্ত। সময় পেলেই রােডেও দেখতে চলে আসে রাস্টি। মাঝে মাঝে নিজেও খেলায় অংশ নেয়। রােডেওর ব্যাপারে আগ্রহ দেখিয়েছিল রবিন। রাস্টি ওকে বলে রেখেছিল, পরেরবার যখন রােডেও দেখতে যাবে, তিন গােয়েন্দাকেও সঙ্গে নেবে। কথা রেখেছে রাস্টি। নিয়ে এসেছে এবার। এভারগ্রেডের যে জায়গাটাতে এনেছে, তার নাম ‘গেটর সােয়াম্প।
*মিথ্যাবাদী ছাগল ও দরজির তিন ছেলে
*পৃথিবীর শেষ ঝরনার খোঁজে
*ঘমন্ত রাজকন্যা
*বয় ও’ডোনাগের ঝকমারি
*সিনডারেলা
রচনা ও তাসনীফ একটি কঠিন কাজ, বিশেষত তা যদি হয় নেসাবী কিতাবের তাসনীফ। আর নেসাবের প্রাথমিক কিতাবসমূহ তৈয়ার করা তাে কঠিন নয়; সুকঠিন। আল্লাহ তায়ালার শােকর, তিনি হযরত মাওলানা আবু তাহের মেসবাহ দামাত বারাকাতুহুমকে এই সুকঠিন কাজের তাওফীক দান করেছেন। আল্লাহ তায়ালা তাকে আরাে তাওফীক দান করুন। মােকাম্মাল ও দায়েমী তাওফীকের নেয়ামত দ্বারা মালামাল করুন। আমীন।
টিকটিকি আমরা হরহামেশাই দেখি। লম্বায় এগুলো এক থেকে দুই ইঞ্চি। অন্যদিকে ডাইনোসর দৈর্ঘ্যে ৮০ থেকে ৯০ ফুট। এদের ঘিরে পৃথিবীতে ছড়িয়ে আছে নানা কুসংস্কার। অলীক সব উপাখ্যান। এমনিতেই সরীসৃপ সম্পর্কে আমরা যতটুকু জানি, অজানা তার চেয়ে অনেক বেশি। আর ডাইনোসর সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান একেবারেই সীমিত। এই প্রাচীন প্রাণীগুলো পৃথিবী থেকে সদলবলে বিলুপ্ত হয়ে গেছে সাড়ে ছয় কোটি বছর আগে। কিন্তু কেন? এসব নানা কৌতূহল ও প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে এই গ্রন্থে।
“একটা কাঠবিড়ালীর সঙ্গে লুকোচুরি খেলতে গিয়ে ভারি মজার ব্যাপার ঘটেছে। জঙ্গলের সেই গােলাকার ফাঁকা জায়গাটা তাে চেনাে তােমরা সবাই মাঝখানে যার একটামাত্র বার্চ গাছ ? এই গাছটাতেই একটা কাঠবিড়ালী লুকিয়ে বেড়াচ্ছিল আমার কাছ থেকে। সবেমাত্র একটা ঝােপ থেকে বেরিয়েছি, দেখি গাছের গুঁড়িটার পেছন থেকে ওর নাক আর চকচকে দুটো ছােট চোখ উঁকি মারছে। খুদে প্রাণীটাকে দেখতে ইচ্ছে হল। তাই গােল জমিটার কিনারা-বরাবর চক্কর দিতে লাগলাম। যাতে ভয় পেয়ে যায়, তাই খেয়াল করে একটু দূরে দূরেই থাকতে হল। পুরাে চারবার ঘুরে এলাম, কিন্তু খুদে শয়তানটা সন্দেহমাখা দৃষ্টি নিয়ে দূরে গাছের পেছনদিকে হটে যেতে লাগল। অনেক চেষ্টাচরিত্তির করেও ওর পিঠটা দেখতে পেলাম না।”
একবার এক বনে একটি নিষ্ঠুর শেয়াল বাস করতাে। একদিন আহার করার সময় একটি হাড় তার গলায় আটকে গেলাে। সে প্রচণ্ড ব্যথায় কঁকিয়ে উঠলাে। তাই, সে এই বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য অন্য পশুদের সাহায্য লাভের চেষ্টা করলাে। কিন্তু তার নিষ্ঠুর স্বভাবের জন্য কেউ তাকে বিশ্বাস করলাে না। এমন সময় তার এক বকের কথা মনে পড়লাে। সে তার নিকটে এক হ্রদে বাস করতাে।
এবার পুজোর ছুটিতে সুজয় তার বাড়ির সকলের সঙ্গে জলগাঁও বেড়াতে গিয়েছিল। জলগাঁওতে ওর মামা চাকরি করেন। স্টেশনের কাছেই তাঁর বাড়ি, খুব সুন্দর বাড়িটা। সব দেয়ালের রং সাদা, আর দরজা-জানলাগুলাের রং ফিকে নীল, বাড়ির সামনে বাগান। গেটের দু'পাশে ঠিক দারােয়ানের মতাে দুটো বড় বড় গুলশােহর গাছ। সােনালি রঙের অজস্র ফুল ফুটে থাকে তাতে। সুজয় প্রত্যেক বছর পুজোর ছুটিতে বেড়াতে যায়। সুজয়ের বাবা তাে রেলে কাজ করেন, তাই বেড়াতে বেরুলে ওদের রেলের টিকিটের পয়সা লাগে না। সুজয়ের বাবার কাছে পাশ থাকে—সেই পাশ নিয়ে ওরা যতদূর ইচ্ছে যেতে পারে। সেই জন্যই খুব দূরে দূরে বেড়াতে যায় ওরা। দিল্লি গেছে, দার্জিলিং
গোয়েন্দারা সাধারণত চালাক হয়। কিন্তু টুকনের মামা মাসুদ এই দুনিয়ার সবচেয়ে বোকা লোক- সবার তাই ধারণা। নিজেকে তিনি মাসুদ রানা বলে দাবি করেন এবং হাস্যকর কাণ্ড কারখানা ঘটাতে থাকেন। এবার টুকন আর তার মামা বেরিয়ে পড়ল রংপুরের উদ্দেশে। তারা যাবে বেগম রোকেয়ার বাড়ি দেখতে। মাসুদ মামা অবশ্য ভাবলেন, এটা তাদের কোনো এক বোনের বাড়ি, রোকেয়াবুর বাড়ি। রংপুরে গিয়েই তারা পড়ে গেলেন জিনের বাদশার খপ্পরে। একটার পর একটা বিপদ ঘটতে লাগল।
এই সিরিজের কোনো বই ভাষা শিক্ষার মূল পাঠ্যপুস্তক নয়। পাঠ্যপুস্তক হাতে তুলে দেওয়ার আগে শিশুদের এই বইগুলো দেওয়া যেতে পারে। এতে বইয়ের প্রতি শিশুর আগ্রহ তৈরি হবে। এ বয়সে শিশুরা ছবি ও গল্পের আনন্দ গ্রহণ করে। তারা আগে ছবি দেখে, তারপর গল্প বোঝার চেষ্টা করে। তাই আপনিও ছবি দেখে বাক্য বলুন ও শিশুকে ছবি দেখতে সাহায্য করুন। আর কিছু নয়।
যে বয়সের বাচ্চাদের জন্য : বয়স ২ - ৪
ছোট্টমণিদের জন্য এ ধরণের আরো বই
পাখির সাথে
বাবু কোথায়?
মামণি কোথায়?
সাজুগুজু
সব পারি
Little Boy
Little Girl
Dressing Up
I Can Do Everything!
With the Birds.............and many more.
চশমা সম্বন্ধে জানতে গেলে প্রথমে চোখ ও চোখের ক্রটি সম্বন্ধে জানা দরকার। চোখের বাইরের আবরণকে বলে সূক্লেরা (Sclers)। সক্লেরার সামনের অংশকে বলে অচ্ছেদপটল (Cornea)। অচ্ছেদপটলের ঠিক পিছনের অস্বচ্ছ পদার্থটাকে বলে কনীনিকা (Iris)। কনীনিকার মাঝখানে একটা ছােট ছিদ্র থাকে, একে বলে | তারারন্ধ্র (Pupil)। এর পিছনেই থাকে উভােত্তোল লেন্স (double convex lens)। অক্ষিগােলকের (Eye ball) পিছনের অংশকে বলে অক্ষিপট (Retina)। অচ্ছেদপটল ও লেন্সের মধ্যবর্তী স্থান এবং লেন্স ও চক্ষুগােলকের মধ্যবর্তীস্থানের মধ্যে যে জলীয় পদার্থ থাকে তাকে যথাক্রমে অ্যাকুয়াস হিউমার (Aqueous Humour) ও ভিট্রিয়াস টিউমার (vitreous Humon) বলা হয়।
মজা হল, আমি কাউকে ডেকে এনে খাতির করে বসাই না, তারা সব গন্ধে গন্ধে আপনি আসে। এই ভূতপ্রেত, বিটকেল আর খিটকেলে লােক, উজবুক আর ভবঘুরে, বােকা আর চালাক, নানা সাইজের দারােগাবাবু, এমনকী রাজাগজা অবধি এসে আমার লেখার পাতায় গাট হয়ে বসে যায়। আর নিশুত রাতে তাদের সঙ্গেই আমার তুমুল আড্ডা জমে ওঠে। আমার যে বুড়াে মাস্টারমশাই উবু হয়ে বসে ছেলেবেলায় আঁক কষাতেন তিনিও দেখছি হাজির হয়ে গেছেন। আর আকাশের অনেক তফাতে গ্রহান্তরের মানুষজনও সাঁ সাঁ করে নেমে পড়েন। আসেন কাপালিক, মাথা পাগলা লােক, পেটুক, হাড়কৃপণ, আনমনা ভুলাে মনের মানুষ। চোর-ডাকাতের কথা তাে বলাই হয়নি, আর চোরও কি একরকম? হরেক চোর, হরেক ঘটনা, ডাকাতদের সঙ্গেও আমার ভারী খাতির। খারাপ লােকদেরও তাে ফেলতে পারি না।