Saki is perhaps the most graceful spokesman for England's 'Golden Afternoon' - the slow and peaceful years before the First World War. Although like so many of his generation, he died tragically young, in action on the Western Front, his reputation as a writer continued to grow long after his death. The stories are humorous, satiric, supernatural, and macabre, highly individual, full of eccentric wit and unconventional situations. With his great gift as a social satirist of his contemporary upper-class Edwardian world, Saki is one of the few undisputed English masters of the short story.
Making the Future is the sequel to Chomsky’s Interventions. Both these books are drawn from the articles the author has been writing regularly for the New York Times Syndicate. This book offers fierce and accessible political writing by one of America's foremost political commentator and activist. In Making the Future, the collection of essays by Chomsky presents a powerful narrative to official accounts of the major political events of the world in the last four years. He writes about the wars in Afghanistan and Iraq, the elections in the U.S. and Israel's invasion of Gaza and expansion of settlements in Jerusalem, among others. This book will make for an ideal read for those interested in the events that have made the future since 2007.
সম্বিৎ সামনে সবুজ রেক্সিনে মােড়া সেক্রেটারিয়েট টেবিল। পেছনে ফাইল ক্যাবিনেট। হাতের কাছে টেলিফোন। কলমদানিতে কলম, ঘরের অঙ্গসজ্জাই নিছক। কাচে মােড়া চারপাশ। যেন কাচের কফিন কারণ ভেতরে নিহত মানুষ সম্বিৎ গুম হয়ে বসেই থাকে। সােম মঙ্গল বুধে গড়ায়। বৃহস্পতির বারবেলা কাটে। শুক্র। তারপর শনি। সম্বিৎ নট নড়নচড়ন নট কিচ্ছু। যেভাবে নিহত সেইভাবেই রাইগর মর্টিস ধরেছে। সই সাবুদ করবার সময়ে শুধু অনিচ্ছুক আঙুল নড়ে কয়েক পলক। তারপর আবার যে-কে সেই।
রাসসুন্দরী শুনতেন চণ্ডীমণ্ডপ বা দরদালান যেখানেই হােক পাঁচজন পুরষ একত্র বসলেই এরকম কথাবার্তা হত। কেউ বলতেন, 'এতকাল ইহা ছিল না। একালে বুঝি হইয়াছে। এখন মাগের নাম ডাক, মিনসে জড়ভরত। আমাদের কালে এত আপদ ছিল না।' অন্যজন তাতে সায় দিয়ে বলতেন, এখন মেয়ে রাজার কাল হইয়াছে। দিনে দিনে বা আর কত দেখিব। এখন যেমত হইয়াছে, ইহাতে আর ভদ্রলােকের জাতি থাকিবে না। এই মেয়ে রাজা' হচ্ছেন মহারানী ভিক্টোরিয়া। জাতিচ্যুত হবার আশঙ্কায় সবাই আতঙ্কিত হয়ে ভাবতেন, এখন বুঝি সকল মাগীরা একত্র হইয়া লেখাপড়া শিখিবে।
সে বলে, ঈশ্বর আছেন, আমি আছি। ঈশ্বর সত্যই আছেন, আমি আছি কি না সেটাও ঈশ্বর জানেন। আমি জানি ঈশ্বর আছেন, তাই আমিও আছি। নইলে কী করে জানব ঈশ্বর আছেন? এটা অতি সােজা কথা। পাত্ৰাধার তৈল কি তৈলাধার পাত্র—সে ইয়ার্কি নয়! সহজ সরল কথা। আমি আছি কি নেই? এটা জানেন ঈশ্বর। বেশ কথা। ঈশ্বর কী জানেন বা না জানেন সে প্রশ্নই ওঠে । তিনি সব জানেন—আবার কিছুই জানেন না। তিনি অনন্ত কিন্তু সৃষ্টি করেন—আবার অনন্তশয্যায় অনন্ত ঘুমে ঘুমিয়ে থাকেন। কাজেই হিসাবটা ওদিক দিয়ে নয়। ঈশ্বর আছেন আমি এটা জানি। সেটাই প্রমাণ যে ঈশ্বরও জানেন আমি আছি। আমি যদি না থাকব তবে কী করে জানব একমাত্র ঈশ্বরই জানেন আমি আছি কি নেই? কাজেই আমি আছি।
আমি একটি মানচিত্র-প্রিয় মেয়ে। জীবনের পর্বে-পর্বে আমার মানচিত্র বদলে বদলে যায়। যেমন প্রথম ম্যাপটা ছিল একটি সেতার বাজিয়ের। আমি ভেবেছিলাম মায়া মিত্র, কল্যাণী রায়ের মতাে সেতারের তুম্বিতে কনুই রেখে স্টাইলে বাজাব, ওইটাই আমার জীবন হবে। কনফারেন্সে জলসায় ডাক পড়বে, মাঝরাতে ডাকবে আমায়। নিখিল বন্দ্যোপাধ্যায়, রবিশঙ্কর আহা আহা করবেন, আমার বাবা-মায়ের বুক দশহাত হয়ে উঠবে।
আমি রামগড় থেকে ঘুরতে ঘুরতে পুরুলিয়ার দিকে আসছিলাম। ধরে নাও চাস রােডেই কোথাও সেই বাংলােটা। আশেপাশে কোনাে শহর নেই—বাংলােটা বলতে গেলে জনশূন্য মাঠের মধ্যে। তখনও ওসব জায়গায় ইলেকট্রিক যায় নি। এখনও গেছে কিনা আমি জানি না। ডাকবাংলােটা নতুন তৈরি হয়েছে, বেশ ছিমছাম চেহারা। আমি সেখানেই সে রাতের জন্য বসতি নেবাে ঠিক করলুম।