Categories


সবকিছু ভেঙ্গে-চুরে যায়

নাইজেরিয়ার আইবাে জনগােষ্ঠীর বিবিধ আচার-প্রথার গভীর ছাপ চিনুয়া আচেবের উপর তার শৈশবকাল থেকেই পড়তে শুরু করে। ওই প্রথাসমূহের অন্যতম একটি ছিল গল্প বলা, কিসসা-কাহিনী শােনানাে, পশুপাখির গল্প, আজগুবি গল্প। চিনুয়া আচেবে শৈশবে তার মা আর বড় বােন জিনােবিয়া উজোমার কাছ থেকে এ জাতীয় বহু গল্প শুনেছেন এবং মনপ্রাণ দিয়ে তা উপভােগ করেছেন। আমার মনে পড়ে আমাদের ঠাকুরমার ঝুলি ও ঠাকুরদাদার থলের গল্পাবলীর কথা। চিনুয়া আচেবে তার সব কিছু ভেঙে-চুরে যায়’ উপন্যাসের একটি পর্বে এই গল্প বলা ও গল্প শােনার ব্যাপারটি চমৎকারভাবে উপস্থিত করেছেন।


CARRY ON

Simon Snow just wants to relax and savour his last year at the Watford School of Magicks, but no one will let him. His girlfriend broke up with him, his best friend is a pest and his mentor keeps trying to hide him away in the mountains where maybe he'll be safe. Simon can't even enjoy the fact that his room-mate and longtime nemesis is missing, because he can't stop worrying about the evil git. Plus there are ghosts. And vampires. And actual evil things trying to shut Simon down. When you're the most powerful magician the world has ever known, you never get to relax and savour anything.


মেয়ে তুমি তোমার মতো হও

মেয়ে তুমি তােমার মতাে হও। পেশ ও ব্যক্তিজীবনে সাফল্যের পথরেখা নিয়ে লেখা এটি নিঃসন্দেহে একটি ভিন্নধর্মী বই। গত দুই-তিন দশকে এদেশে নারীর অগ্রযাত্রা গর্ব করার মতে। এক সময়ে ধারণা ছিল মেয়েরা কেবল শখের বসে গরের বাইরে কাজ করে। আজ সে ধারণা পালটে গেছে। এখন তারা স্বমহিমায় সব ধরনের পেশায় বিচরণ করছে। ঘরে বাইরে রয়েছে সমানভাবে তাদের পদচারণা। তারপরেও দেখা যাচ্ছে যে, বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানেই "ডিসিশন মেকিং পদে নারীর সংখ্যা অপ্রতুল। কর্মক্ষেত্রে নারীদের সমস্যাঅনেকাংশেই পুরুষদের চেয়ে আলাদা। সিদ্ধান্তগ্রহণ প্রক্রিয়ায়মেয়েদের অংশগ্রহণ যেহেতু কম, সেজন্য অনেক ক্ষেত্রেই সিদ্ধান্ত মেয়েদের অনুকূলে যায় না। ফলে তারাই বেশি ভুক্তভােগী হয়। পাশাপাশি তারা একইসাথে পারিবারিক, সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিক ঢাহিদা পূরণ করতে গিয়ে হিমশিম খায়।তাই মেয়েদের প্রয়ােজন নিজেদের আরও বলিষ্ঠভাবে তৈরি করা কর্মক্ষেত্রে সফলতা পেতে হলে তারা ব্যক্তিজীবনকে কীভাবে সাজাবেন, নিজেকে কীভাবে আত্মাবিশ্বাসী এবং অধিকতর যােগ্য করে তৈরি করবেন,তার মূলমন্ত্র নিয়ে লেখা হয়েছে এই বই জীরনের লক্ষ্য নির্ধারণ, ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট ও কন্টিনুয়াস ইমপ্রুভমেন্ট,টাইম ম্যনেজমেন্ট এবং ওয়ার্ক লাইফ ব্যালান্স, স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট,ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স, অফিস এটিকেট, টিম ওয়ার্ক, লিডারশিপ-এমন আরও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পেশাগত বিষয়ে একজন নারী কীভাবে নিজেকে তৈরি করবেন সে-সম্পর্কে বাস্তবসম্মত পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এই বইয়ে। এই বইটি একজন নারী পেশাজীবী জীবনের প্রতি পদক্ষেপে অর্থাৎ ছাত্রজীবন থেকে শুরু করে রিটায়ারমেন্ট পর্যন্ত কীভাবে আরও বেশি সাফল্য অর্জন করতে পারবেন, সে বিষয়ে পথনির্দেশনা দিবে। বইটি নারীদের পেশাজীবনে সফলতা অর্জনে কিছুমাত্র ভূমিকা রাখলে তার সামগ্রিক ফলাফল হিসেবে সমাজে বহু ইতিবাচক পরিবর্তন আসতে পারে। আশা করি বইটি নারী-পুরুষ নির্বিশেষে পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করতে সক্ষম হবে। প্রচ্ছদ : আল নােমান


আদমখোরেরা এখানেও এসেছিল

কখনো কখনাে খুনের রহস্যের জট খোলা যায় না। কিছু খুনের রহস্যময়তা হার মানায় দূরতম কল্পনাকেও। আর এই ‘অনুদ্ঘাটিত গল্প জন্মদেয় অশরীরী উপস্থিতির, যে কিনা জানিয়ে যায় পিছনের ভয়াবহ সব ঘটনা। তওহিন মাহমুনের অদমখোরের। এখানেও এসেছিল গল্পগ্রন্থটির প্রতিটি গল্পেই রয়েছে গা হিম হয়ে আসা সেই ‘অশরীরী উপস্থিতি। ভৌভিক কিছু আছে কি নেই, সেটা নিয়ে বিতর্ক থাকলেও ভয় কিন্তু আছেই । রহস্যময়তার প্রতি মানুষের আকর্ষণ চিরন্তন । আর ভয়? সেটা তাে আমাদের ডিএনএ-তে গাঁথা তাই মনে রাখবেন, ভয়ের জিনিস আসতে পারে যেকোনোখান থেকে, যেকোনাে চেহারায়। মিনহাজকে পুরোনো গােরাস্থানে থাকা ভয়ের জিনিস এর গল্প শুনিয়ে মেরে ফেলা হলাে মানসুখ ভাটিয়ার বান্দরবানের বাংলােয় । পিছনে ছিল পার্টনার জাহিরের নিখু্ঁত প্ল্যান । প্রমণহীন খুনটার পর যখন ঢাকায় নিজের বডরুমে প্রশান্তির ঘুমের প্রস্ততি নিচ্ছে, এখনই মােবাইল ফোনটা হাত ফসকে ছিটকে গেল খাটের তলায়। জহির সেট তুলবার জন্য ঝুকতেই একটা গলিত হত তাকে টেনে নিয়ে গেল অস্বকরের জগতে আর পাঠককে পৌ্ঁছে দেয় আতংকেভরা এক ভয়ের দুনিয়ায়। আবার আইটেম নং ৪৩ গল্পটি একটি অদ্ভত বাক্সকে ঘিরে যার ভেতরে কারও ছবি রাখা হবে, মরতে হবে তাকেই গল্পকথকের স্ত্রী সুরাইয়া যখন এই কারণে মারা গেল, সরফরাজ আবদুল্লাহ খুশী হয়েছিল, কারণ এর প্রেমিকাকে মুনকে পাওয়ার পথ পরিস্কার। কিন্ত তারপরেই ঘটে এক অদ্ভত ঘটনা । ভুলক্রমে নিজের মোবাইল ফোনটা বাক্সের ভিতর রেখেছিল সরফরাজ আর তখনই মুন তাকে ফোন করে। ফোনের পুরো স্কিন জুড়ে ভেসে ওঠে মুনের ছবি কাজী আলিম-উজ-জামান উপ বার্তা-সম্পাদক, প্রথম আলো