কিছু বলার আছে। অতি সাধারণ ঘটনা সেটা শুনেই সবাই হেসে কুটি কুটি হয়। গরমের ছুটিতে মৌসুমী নামের মেয়েটিরই শুধুমাত্র সত্যিকার অর্থে বলার মতাে একটি ঘটনা রয়েছে। তার দূর সম্পর্কের এক চাচা বেড়াতে এসে সবাইকে নিয়ে চক্রে বসে মৃত আত্মাদের ডেকে এনেছিলেন। চক্রে বসা মানুষদের ওপর আশ্রয় নিয়ে মৃত আত্মারা কথা বার্তা বলেছে, মৌসুমীর নিজের চোখে দেখা ঘটনা অবিশ্বাস করার উপায় নেই। ঘনিষ্ঠ বান্ধবীদের আড্ডায় গল্পটি এর মাঝে অনেক বার শােনা হয়ে গেছে এবং আজ রাতে ঠিক যখন আড্ডা ভাঙ্গার সময় এসেছে তখন নীতু এই চক্রে বসার প্রস্তাবটি করেছে। শাহানা দুর্বলভাবে একটু আপত্তি করল, বলল, “কিন্তু কীভাবে চক্রে বসতে হয় আমরা তাে জানি না।”
নীতু বলল, “কে বলেছে জানি না? মৌসুমী আমাদের বলল না?”
বাংলা, ইংরেজি, আরবি , উর্দু যেমন একটি ভাষা ও বিদ্যা, সঙ্গীতও তেমনি একটি বিদ্যা। বিদ্যাশিক্ষার গোড়ার কথা যেমন বর্ণজ্ঞান, সঙ্গীত শিক্ষার গোড়ার কথাও তেমনি সুর বা স্বরজ্ঞান। অক্ষর বা বর্ণ সম্বন্ধে স্পষ্ট ধারণা না থাকলে যেমন শিশু বা ছোটদের নিকটা ভাষা দুর্বোধ্য হয়ে ওঠে তেমনি সঙ্গীতশিক্ষার ক্ষেত্রেও আরম্ভ থেকে স্বরজ্ঞান লাভ না হলে সারাজীবনই শিক্ষার্থীকে একটি দিকে পঙ্গু হয়ে থাকতে হয়। কাজেই ছোটদের সঙ্গীতশিক্ষা-সম্বন্ধীয় পুস্তকে সুর ও স্বরজ্ঞান যাতে সরল, সহজ ও সুষ্ঠুভাবে পরিবেশন করা যায় সেই দিকে দৃষ্টি রাখা পুস্তক রচয়িতাদের অবশ্য কর্তব্য। ছোটদের পরিবেশ ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পুস্তকে পর্যাপ্ত অনুশীলনের ব্যবস্থা করার প্রয়োজনীয়তাও অনশ্বীকার্য। অর্থহীন আজেবাজে কতকগুলি সার্গাম বলতে বা গাইতে পারলেই শিক্ষার্থীর সুর ও স্বরজ্ঞান হয়েছে বলে ধরে নেওয়া যায় না। কন্ঠসাধন দ্বারা প্রকৃত স্বরবোধ উপলব্ধি করতে হলে বাস্তবক্ষেত্রে এদের ব্যবহার অর্থাৎ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে ও নিয়মবদ্ধ ভাবে (Scientific Method and Systematic Way)কন্ঠসাধন প্রণালী শিক্ষা দিতে হবে। এছাড়াও পাঠ্যপুস্তক যাতে ছোটদের পক্ষে চিত্তাকর্ষক হয় এবং সঙ্গীতশিক্ষাও যাতে তাদের কাছে খেলা-ধুলার মতোই সহজ ও আনন্দদায়ক হয়ে ওঠে, সেই দিকেও নজর দেওয়া বিশেষ প্রয়োজন।
জন্মের আগেই পিতৃহারা ডেভিড কপারফিল্ড। মায়ের স্নেহ-মমতায় বড় হচ্ছিল সে একটু একটু করে।কিন্তু বিপদ ঘনিয়ে এলো তখনই, যখন তার মা তাকে কিছু না জানিয়েই আবার বিয়ে করে বসলেন। সৎ-বাবা আর ফুপুর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠল ডেভিডের জীবন। অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর শাস্তি তাকে পাঠিয়ে দেয়া হলো বোডিং স্কুলে।
তবু সে হার মানে না। তাকে যে জয়ী হতেই হবে জীবন যুদ্ধের এ লড়াইয়ে!
হ্যালো কিশোর বন্ধুরা আমি কিশোর পাশা বলছি, আমেরিকার রকি বীচ থেকে ।জায়গাটা লস অ্যাঞ্জেলিসে,প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে হলিউড থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে। যারা এখনও আমাদের পরিচয় জান না, তাদের বলছি, আমরা তিনি বন্ধু একটা গোয়েন্দা সংস্থা খুলেছি,নাম তিন গোয়েন্দা।
আমি বাঙালী। থাকি চাচা-চাচীর কাছে । দুই বন্ধুর একজনের নাম মুসা আমান, ব্যায়ামবীর, আমেরিকান নিগ্রো; অন্যজন আইরশ আমেরিকান ,রবিন মিলফোর্ড, বইয়ের পোকা। একই ক্লাসে পড়ি আমরা। পাশা স্যালভিজ ইয়ার্ডে লোহা লক্কড়ের জঞ্জালের নীচে পুরানো এক মোবাইল হোম-এ আমাদের হেড কোয়ার্টার। তিনটি রহস্যের সমাধান করতে চলেছি, এসো না , চলে এসো আমাদের দলে।
তখন বেশ ভাের। দাঁত ব্রাশ করছিলাম আমি। নাহ ব্রাশ করছিলাম না । বলা ভালাে দাঁত মাজছিলাম। ব্রাশ, পেস্ট এসবের দেখা মিলেছিল আমাদের জীবনে আরাে অনেক পরে। অন্য পরিবারের কথা জানি না, অন্তত আমাদের পরিবারে ব্রাশ, পেস্ট এসব ঢুকেছিল আরাে অনেক পরে। দাঁত মাজতাম আমরা, বাঁ হাতের তালুতে একটু কয়লার গুড়া বা মাজন রেখে, ওতে ডান হাতের তর্জনির মাথাটি একবার মুখে ঢুকিয়ে ভিজিয়ে নিয়ে, বাঁ হাতের তালুতে রাখা মাজনের গুড়া মেখে নিয়ে, মাজন মাখা আঙ্গুলটি দাঁতে ঘষে, দাঁত মাজা কর্মটি সারতাম আমরা। ওই রকম দাঁত মাজা চলছিল যখন সেদিন ঠিক ওই সময় হন্তদন্ত আব্বা বাইরের দরজার তালা খুলে ঢুকলেন ঘরে।
পৃথিবীতে জীবন কিভাবে সৃষ্টি এবং তা ধীরে ধীরে ধীরে কিভাবে বিকশিত হয়েছে, তা একটি রহস্যময় বিষয় হিসেবে স্বীকৃত। লেখক ডেভিড এটেনবরো গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দেশসমূহ ঘুরে নানা ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার মাধ্যমে জীবনের উদ্ভব এবং তার গতি-প্রকৃতি অনুধাবন করার চেষ্টা করেছেন। লেখক তাঁর যাদুকরী বর্ণনাধর্মী ভাষায় গ্রন্থটিতে জীবনের রহস্য ভেদ করার চেষ্টা করেছেন। ভৌগলিক বিস্তারের সাথে সাথে জীবনের গতি-প্রকৃতি ও তাদের অভিযোজনের নানা কাহিনী এখানে বিশদভাবে বর্ণিত হয়েছে। লেখকের ভাষায় ... বিস্ময়ের ব্যাপার হলো, সত্যিকার নায়ক আদি প্রাণীদের প্রতিনিধি বর্তমানের জীবিত প্রাণীদের উপর ভিত্তি করেই ইতিহাসের প্রায় প্রধান প্রধান সকল ঘটনার বিবরণ দেওয়া সম্ভব। ..... মূলত লেখকের এই চিন্তাধারাই তাঁকে এই গ্রন্থটি প্রণয়নে অনুপ্রাণিত করেছে। বিভিন্ন তথ্যের সহযোগিতায় এটনবরো প্রণীত পৃথিবীতে জীবনে উদ্ভব একটি বর্ণনাধর্মী এবং অতি উৎকৃষ্ঠমানের তথ্যবহুল গ্রন্থ হিসেবে স্বীকৃত।
সকল উন্নত দেশ যখন শিক্ষাক্ষেত্রে পুরাে মাত্রায় প্রযুক্তির ব্যবহার করছে তখন আমাদের দেশ অন্যান্য ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহারে অনেকাংশে এগিয়ে থাকলেও শিক্ষাক্ষেত্রে, বিশেষ করে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে পাঠদান কিংবা পাঠ-সহায়ক হিসেবে প্রযুক্তির ব্যবহারে বেশ পিছিয়ে। বিশেষ করে গণিত শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার তেমন একটা দেখা যায় না বললেই চলে। অথচ প্রযুক্তির ব্যবহার গণিতে পাঠদান অনেক সহজ করে তােলে। গণিত বুঝতে এবং আমাদের দেশের ছাত্রছাত্রীদের গণিতের ভীতি দূর করতে প্রযুক্তি বেশ সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। আর গণিত শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রযুক্তি ব্যবহারের প্রাথমিক প্রয়াস হতে পারে ক্যালকুলেটরের ব্যবহার।
৪০ বছরের বেশি সময় ধরে Scientific Calculator গণনাযন্ত্র থেকে বিকাশ লাভ করে বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী ও গণিতবিদদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা-উপকরণ হয়ে দাড়িয়েছে। যেটির সূচনা হয়েছিল শুধুমাত্র সংখ্যাগত প্রশ্নের উত্তর দেয়ার যন্ত্র হিসেবে, এখন তা শিক্ষক ও ছাত্রদের বিস্তৃত গাণিতিক ধারণা এবং গাণিতিক সম্পর্ক অন্বেষনের জন্য সাশ্রয়ী, শক্তিশালী ও সহজবােধ্য গাণিতিক যন্ত্র হিসেবে বিকাশ লাভ করেছে। বর্তমান সময়ে ক্যালকুলেটর তৈরিতে উল্লেখযােগ্য উন্নয়ন এবং সেই সাথে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন শিক্ষকদের পরামর্শ নিয়ে Scientific ক্যালকুলেটর উন্নতির চরম সীমায় পৌঁছেছে। আর এর প্রমাণ হলাে CASIO fx991Ex, যেখানে বিভিন্ন রকম গাণিতিক প্রতীক ও চিহ্নের জন্যে ব্যাপক মাত্রায় Natural display ব্যবহার করা হয়েছে এবং রয়েছে Spreadsheet ব্যবহারের সুবিধা।
বনের পাশে একটা গর্তে একটা মা ইদুর তার বাচ্চা ইঁদুরকে নিয়ে থাকতাে। মা ইঁদুর তার গর্তের পাশে তার বাচ্চার জন্যে একটা খেলার জায়গা তৈরি করে দিয়েছিল। সেখানে। গাছগাছালি ছিল, ফুলের বাগান ছিল, এমনকি দোল খাওয়ার জন্য কচু গাছ থেকে ঝুলিয়ে দেয়া একটা দোলনাও ছিল । বাচ্চা ইদুর সেই দোলনাতে প্রতিদিন দোল খেতাে।
একদিন সকালবেলা বাচ্চা ইদুর ঘুম থেকে উঠে গর্ত থেকে বের হয়ে দ্যাখে তার। গাছগাছালি, ফুলের বাগান, দোলনা আর দোলনা ঝােলানাের কচু গাছ সবকিছু কে যেন মাড়িয়ে তছনছ করে দিয়েছে। বাচ্চা ইদুর কাঁদতে কাঁদতে তার মায়ের কাছে এসে নালিশ করল।
মা ইদুর রেগেমেগে বলল, “কার এতাে বড় সাহস?”
স্কুলের ভাঙা দেয়ালের ওপর যে তিনজনকে বসে থাকতে দেখা যাচ্ছে, ওদের একজনের নাম-রাকিব, দ্বিতীয়জন-শুভ্রা, তৃতীয়জন-ফাহাদ। দূর থেকে ওদের বেশ স্বাভাবিক মনে হলেও বেশ সিরিয়াস দুটো কাজ করার জন্য বসে আছে ওরা এখানে। নতুন একটি ছেলে এসেছে এই পাড়ায়, নাম জিনিয়ান। কিছুক্ষণের মধ্যে এই রাস্তা দিয়ে বাসায় যাবে সে। ওকে ধরে দু গালে দুটো রাম থাপ্পর দেওয়া হবে আগে, তারপর ন্যাড়া করে দেওয়া হবে পুরো মাথা।
কাজটা অবশ্য ওরা নিজেরা করবে না, গাব্বু করবে। গাব্বু হচ্ছে এ পাড়ার সবচেয়ে শক্তিশালী ছেলে। যদিও রাকিবদের বয়সীই ও, কিন্তু ওদের চেয়ে ও বেশ লম্বা এবং প্রচণ্ড মোটা। কেবল বুদ্ধিই যা একটু কম। রাকিবরা পড়ে ক্লাস সেভেনে, আর গাব্বু এখনো ক্লাস ফোরেই পড়ে আছে। এ পাশ থেকে দেখা যাচ্ছে না ওকে, দেয়ালের ওপারে লম্বা একটা খুব হাতে নিয়ে বসে আছে ও অদীর আগ্রহে। কারণ কাজ দুটো করে দিতে পারলে দুটো মেগা আইসক্রিম আর দুটো ম্যাংগো জ্যুস দেওয়ার চুক্তি হয়েছে রাকিবদের সঙ্গে।
জিনিয়ান একসময় সামনে এলো ওদের। গাব্বু অবাক হয়ে বলল, ‘ওকে থাপ্পর মারতে হবে, মাথা ন্যাড়া করতে হবে।’
তারপর?
জিনিয়ান প্রমাণ করে দিল- না, সাধারণ কোনো ছেলে সে নয়, সে জিনিয়াস।
‘বীরবল (Birbal)' ১৫২৮ সালে ভারতের উত্তর প্রদেশে যমুনার তীর সংলগ্ন টিকাভানপুরে এক দরিদ্র হিন্দু ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তার প্রকৃত নাম ছিল মহেশ দাস। তার পিতা গঙ্গা দাস এবং মাতা অনভা দাবিত। তিনি ছিলেন পরিবারের তৃতীয় সন্তান। পরিবারটির পূর্ব হতেই কবিতা ও সাহিত্য সম্পর্কে অনুরাগ ছিল। বীরবল হিন্দি, সংস্কৃত ও পার্সিয়ান ভাষায় জ্ঞানার্জন করেন। তিনি সংগীত এবং ব্রজ কবিতায় পারদর্শী হয়ে ওঠার পাশাপাশি সংগীতে ছন্দ প্রয়ােগের ব্যাপারে অত্যন্ত দক্ষ হয়ে ওঠেন। তিনি তাঁর কবিতা ও গানের কারনে বিখ্যাত হয়ে ওঠেন। তিনি রেবার রাজা রামচন্দ্রের রাজপুত কোর্টে ‘ব্রাহ্ম কবি' নামে কাজ করেন। তাঁর অবস্থার উত্তরণ ঘটে যখন তিনি একটি সম্মানিত এবং ধনী পরিবারের এক কন্যাকে বিয়ে করেন।
বাসের জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে আছে কিশাের পাশা। ফরেস্টভিলে চলেছে। ডক্টর জেরাল্ড ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের বাড়িতে। স্ত্রীর সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে তার। একমাত্র মেয়ে লিন্ডাকে নিয়ে থাকেন। মেরিচাচীর দূর সম্পর্কের ভাই। সে-হিসেবে কিশােরের আঙ্কেল, আঙ্কেল ফ্র্যাঙ্ক। অনেক ছােটবেলায় একবার চাচীর সঙ্গে সে-বাড়িতে গিয়েছিল কিশাের। তারপর চলেছে আজ এত বছর পর। বাড়িটার কথা স্পষ্ট মনে আছে তার। পুরানাে আমলের, বিশাল প্রাসাদের মতাে বাড়ি। লম্বা হলওয়ে। অনেকগুলাে ঘর। তাতে পুরু হয়ে ধুলাে জমে থাকা পুরানাে ধাঁচের বড় বড় চেয়ার, কাউচ।
মনে আছে আঙ্কেলের ল্যাবরেটরিতে রাসায়নিক তরলে ক্রমাগত বুদবুদ উঠতে থাকা বীকার, নানা রকম পেঁচানাে নলওয়ালা কাচের যন্ত্র, জট পাকানাে রাশি রাশি বৈদ্যুতিক তার, তাকে তাকে অজস্র কাচের টিউব, আরও কত রকম যন্ত্রপাতি।
সূচিপত্র
* গণিতশাস্ত্রের বিকাশের পটভূমি
* গণিত একটি ভাষা ও তার ব্যাকরণ
* গণিত রত্নভাণ্ডার থেকে
* গাণিতিক ভ্রান্ত ধারণার উৎস সন্ধানে
* গণিতের রাজ্যে ‘মনে করি’ কথাটির গুরুত্ব
* গণিতের রাজ্যে ‘....’ চিহ্নটির গুরুত্ব
* কয়েকটি সাধারণ গাণিতিক প্রতীক চিহ্ন
* সাপ-লুডো ইত্যাদি খেলার সঙ্গে গণিতের সম্পর্ক
* যন্ত্র ও কণ্ঠসঙ্গীত এবং গণিত
* ক্যালকুলেটর এবং ফর্মুলা
* সহায়ক গ্রন্থপঞ্জি
গোল্ডেন বাইক নিয়ে বাইক রেসে যোগ দিতেই বিপদ শুরু হলো ডন ম্যারনের। কেউ একজন চায় না, ও রেসে টিকে থাকুক। গোয়েন্দা কিশোর-মুসা-রবিনের কাছে সাহা্য্য চাইল ডন। ওরা তদন্তে নামার সঙ্গে সঙ্গে আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠল কেসটা। চুরি হয়ে গেল গোল্ডেন বাইক। সবশেষে ডন নিজেই উধাও হলো। অপরাধীর পদাঙ্ক অনুসরণ করে রকি বিচ থেকে সুদূর এমিটিভিলের পার্বত্যাঞ্চলে পাড়ি জমাল গোয়েন্দারা, ভয়ানক এক ষড়ঙন্ত্রের গন্ধ পেল, যা সাইকেল চুরির চেয়ে অনেক বেশি ভয়াবহ। বিপদের পর বিপদ। প্রাণ বাঁচানোই দায় হয়ে পড়ল কিশোর গোয়েন্দাদের।