প্রায় বছর দুয়েক যাবৎ গল্প-সংক্রান্ত কোনাে বিষয় যখনই যা মাথায় এসেছে তা নােট করে রেখেছি, কিন্তু ওগুলাে নিয়ে ঠিক কী করবাে বুঝে উঠতে পারছিলাম না। যে রাতে ঠিক করলাম লেখা শুরু করবাে, তখন বাড়িতে আমার হাতের কাছে কোনাে নােট বই না থাকায়, আমার বাচ্চারা ওদের রচনা খাতা ধার দিলাে আমাকে। এবং মাঝে মাঝে প্রায়ই যখন আমরা ভ্রমণে বেরােতাম, হারিয়ে যাবার আশঙ্কায় ঐ রচনা খাতা ওরা ওদের স্কুল ব্যাগেই বহন করত। এত বিস্তারিত নােটসহ চৌষট্টিটি থিম আমি তৈরি করে ফেলেছিলাম যে তখন বসে শুধু লিখে ফেলাই বাকি ছিল।
বাড়ির পেছন দিকের শেষ প্রান্ত থেকে যে সরু খালটি বয়ে যেত, তার সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক ছিল একান্ত শারীরিক। দু’পাশে বাড়িঘর গেরস্থালি আগান-বাগানের মাঝখান দিয়ে তার গতি লীন হত গিয়ে বড় খালে। বড় খালটিও ওরকমভাবেই গিয়ে পড়ত এক নদীতে। সেই নদীতে জাহাজ, ইস্টিমার চলত। বড় খালে বিশমনি পঁচিশমনি নৌকো চলত; জাহাজ, ইস্টিমার কিছু আসত না। আর পিছনের খালে চলত শুধু ডিঙি নৌকো। কিন্তু তথাপি এই খাল আমাদের বড় আত্মীয় ছিল। আমরা বলতাম ‘পিছারার খাল।
উপন্যাসটির অসংখ্য পাত্র-পাত্রীর মধ্যে রয়েছে হোসে আর্কাদিও বুয়েন্দিয়ার মতন অসাধারণ কৌতুহলী, উদ্ভাবনীশক্তিসম্পন্ন, দুঃসাহসী, ও বুদ্ধিমান চরিত্র, যে নিজের জ্ঞান-বুদ্ধি খাটিয়েই আবিষ্কার করে ফেলে যে পৃথিবী গোল; তার স্ত্রী, উরমুলা ইগুয়ারান নামের কর্মঠ, সর্বব্যাপিনী, সর্বংসহা, শতায়ু, নিঃসঙ্গ নারী, যাকে সারা জীবন তাড়া করে ফেরে তার বংশে শুয়েরের লেজাবিশিষ্ট কারো জন্মের আশংকা; রয়েছে, পায়ের তলায় সর্ষে নিয়ে সারা দুনিয়া ঘুড়ে বেড়ানো, বিদগ্ধ, রহস্যময়, বেদে মেলকিয়াদেস; সুন্দরী রেমেদিওস নামের সৃষ্টিছাড়া সৌন্দর্যের অধিকারিণী এক অপার্থিব রমণী, যার প্রণয়পিপাসুরা একের পর এক বৃথাই আত্মাহুতি দিয়ে চলে তার রূপের অনলে, আর অবশেষে যে প্রকাশ্যে দিবালোকে ধীরে ধীরে উর্ধাকাশে উঠে মিলিয়ে যায় অসীম শূন্যে; রয়েছে, কর্ণেল অরেলিয়ানো বুয়েন্দিয়া। বত্রিশটি সশস্ত্র বিদ্রোহ সংগঠিত করে সব কয়টাতেই হেরে গিয়েছিল সে, এড়িয়ে গিয়েছিলো তার প্রাণের ওপর চালানো চোদ্দটা হামলা, তিয়াত্তরটা অ্যামবুশ আর একটা ফায়ারিং স্কেয়াড। যুদ্ধের পর তাকে দেয়া আমরণ অবসর ভাতা ঘৃণাভরে ফিরিয়ে দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে গিয়েছিল নিজের কামারশালায় বসে ছোট ছোট সোনার মাছ বানিয়ে। আর রয়েছে, এসব ঘটনা-দুর্ঘটনা, লৌকিক-অলৌকিকের কেন্দ্রবিন্দু মাকোন্দা নামের গ্রামটি, যে-গ্রামকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে উপন্যাসের প্রায় সব পাত্র-পাত্রীর ব্যক্তিগত, সামাজিক, রাজনৈতিক, আধ্যাত্মিক ও বৈধ-অবৈধ যৌন-জীবন; আর এসব এক অদ্ভুত উপায়ে মিলেমিশে গিয়ে যে-জগতের সৃষ্টি করেছে তা একদিকে যেমন পাঠকের কাছে রীতিমতন আশ্চর্য আর অদ্ভুত বলে মনে হয়, তেমনি আবার তা নিতান্ত পরিচিত বলেও ঠেকে; মনে হয়, এ-কাহিনী যেন মানবেতিহাসেরই এক সুনিপুণ পুনর্বয়ণ।
Set in a fictional town called Macondo in Northern Colombia, One Hundred Years Of Solitude begins with Jose Arcadio Buendia leaving his hometown with his wife Ursula, in search of a better life. One night during their journey, they happen to camp at a riverside where Jose dreams about a spectacular city and decides to establish one on the same riverbank. Thus, he builds Macondo and slowly shapes it into how he wants a city to be. Macondo then begins to miraculously attract unusual people and extraordinary events that make for a gripping plot. The adventurous Buendias find themselves in the middle of some of the most historically potent circumstances in Colombia. As the lineage stands in the face of the glory and downfall of a civilization, Marquez's lyrical magic manifests the delicate nuances of love and war, youth and senility, and passion and lust. And finally, what had started as an innocent dream of Jose, Ursula and 19 other families gradually break down and fall prey to lawless anarchy.
জানালার কাছে অনেকক্ষণ ধরে ডানা ঘষে কিছু হল না দেখে আকাশ ফিকে হবার ভয়ে পরী এক সময় শেষরাতের মধ্যে দোকানে ফিরে গেল। টিকটিকি ও আরশােলারা পরীর দিকে আর মন দেয়নি। হারবার্টের ঘরে আটকে পড়া একটা মাছি রাত ১২টা নাগাদ হারবার্টের বাঁ হাতের শিরা কাটার সময়ে সমুদ্রের মধ্যে অন্ধ হাঙরের মতাে রক্তের গন্ধ পেয়েছিল। কিন্তু কানা বলে সে সেখানে পৌছতে পারেনি। ঘরে যখন একটু একটু করে আলাে ঢুকছে তখন সে উড়ে গিয়ে মেঝেতে পড়ে থাকা একটি ব্লেডের ওপরে গিয়ে বসেছিল যায় গায়ে রক্ত
ON THE DAY they were going to kill him, Santiago Nasar got up at five-thirty in the morning to wait for the boat the bishop was coming on. He'd dreamed he was going through a grove of timber trees where a gentle drizzle was falling, and for an instant he was happy in his dream, but when he awoke he felt completely spattered with bird shit. “He was always dreaming about trees,” Plácida Linero, his mother, told me twenty-seven years later, recalling the details of that unpleasant Monday.
`দি ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দি সী’ সম্পর্কে পত্র পত্রিকার অভিমত:
‘হেমিংওয়ে রচিত সর্বশ্রেষ্ঠ গল্প ....... এই মহৎ সেরা সাহিত্য সৃষ্টির কোন একটা পৃষ্ঠাও এর চেয়ে সুন্দর করে লেখা যেত না বা অন্যভাবে পরিবেশন সম্ভবপর না।’ সানডে টাইমস এটা শুধু হেমিয়ওয়ে রচিত যাবতীয় গল্পের মধ্যে সর্বোত্তম দীর্ঘ ছোট গল্পই নয়, পৃথিবীর যে কোন লেখকের সর্বশ্রেষ্ঠ গল্পগুলোর মধ্যে অণ্যতম।’ --লিসেনার
‘হেমিংওয়ের সমসাময়িক সাহিত্য সৃষ্টির মধ্যে এটি অনতিক্রান্ত। এর প্রতিটি শব্দই গল্প বলেছে এবং এতে কোন শব্দই বাহুল্য হয়নি।’-- নথনি বার্জেস।
‘আখ্যান মূলক শিল্প সৃষ্টির নিদারুন বিস্ময়কর দৃষ্টান্ত এ বই। রচনাশৈলী যেমন দৃঢ় বিনদ্ধ তেমনি নমনীয় মেজাজের -অতি নিপুণ কারিগরের মতো খেলেনেছ ভাষার রূপকল্প পরিবেশনায় , যেমন বৃদ্ধ ধীরব বঁড়শিতে গাঁথা মাছটিকে নিয়ে ছিপের সুতায় চাতুর্যের সঙ্গে খেলছে।’ -গার্ডিয়ান।
সূচিপত্র
* বিবাহ ও নৈতিকতা
* মাতৃতান্ত্রিক সমাজ
* পিতৃতান্ত্রিক সমাজ
* লিঙ্গপূজা, কৃচ্ছ্রসাধন ও পাপাচার
* খ্রিষ্টীয় নীতিশাস্ত্র
* রোমান্টিক প্রেম
* নারীমুক্তি
* যৌনতা-সম্পর্কিত জ্ঞান নিষিদ্ধকরণ
* মানব জীবনে প্রেমের স্থান
* বিবাহ
* বেশ্যাবৃত্তি
* পরীক্ষামূলক বিবাহ
* এ যুগে পরিবারের অবস্থা
* পরিবার ও ব্যক্তিমনস্তত্ত্ব
* পরিবার ও রাষ্ট্র
* বিবাহবিচ্ছেদ
* জনসংখ্যা
* সুপ্রজনন বিদ্যা
* যৌনতা ও ব্যক্তির উন্নতি
* যৌনতা ও মানুষিক মূল্যবোধ
* উপসংহার
দ্বিতীয়বার যখন ভ্রমণ করছি তখন আমার প্রবন্ধ ‘আনন্দবাজার পত্রিকার রবিবাসরীয়তে ধারাবাহিক বার হচ্ছে, লেখাগুলি যে উচ্চস্তরের তা আমি বলি না, তবে লক্ষ্য করেছি, বাঙলাদেশের বিভিন্ন জেলার নানা স্তরের বহু ব্যক্তি ঐগুলি নিয়মিতভাবে পড়েন, আর এই জাতীয় অনুসন্ধান বা প্রচেষ্টা বিষয়ে অনেকে সহানুভূতিশীল। অনেকে। উপযাচক হয়ে সাহায্য করেছেন নানারূপ, আশ্রয় দিয়েছেন, সাইকেল গরু বা মােষের গাড়ি ব্যবহার করতে দিয়েছেন তরুণরা দুর্গম বা যে পথে কোন ভয়ের কারণ আছে সঙ্গী হয়েছেন স্বেচ্ছায়। অনেক অনেকে লৌকিক দেবতার সন্ধান দিয়েছেন, যা আমি আগে জানতাম না।
Youth's narrator, a student in 1950s South Africa, has long been plotting an escape from his native country. Studying mathematics, reading poetry, saving money, he tries to ensure that when he arrives in the real world he will be prepared to experience life to its full intensity, and transform it into art. Arriving at last in London, however, he finds neither poetry nor romance. Instead he succumbs to the monotony of life as a computer programmer, from which random, loveless affairs offer no relief. Devoid of inspiration, he stops writing and begins a dark pilgrimage in which he is continually tested and continually found wanting. Set against the background of the 1960s, Youth is a remarkable portrait of a consciousness turning in on itself. J. M. Coetzee explores a young man's struggle to find his way in the world with tenderness and a fierce clarity.
Okonkwo is the greatest wrestler and warrior alive, and his fame spreads throughout West Africa like a bush-fire in the harmattan. But when he accidentally kills a clansman, things begin to fall apart. Then Okonkwo returns from exile to find missionaries and colonial governors have arrived in the village. With his world thrown radically off-balance he can only hurtle towards tragedy. A classic in every sense, Chinua Achebe's stark, coolly ironic novel reshaped both Africa and world literature.
'My mother died today. Or maybe yesterday, I don't know.'
In The Outsider (1942), his classic existentialist novel, Camus explores the alienation of an individual who refuses to conform to social norms. Meursault, his anti-hero, will not lie. When his mother dies, he refuses to show his emotions simply to satisfy the expectations of others. And when he commits a random act of violence on a sun-drenched beach near Algiers, his lack of remorse compounds his guilt in the eyes of society and the law. Yet he is as much a victim as a criminal.
When we met the next day, Füsun told me she had lost one of her earrings. Actually, not long after she had left the preceding afternoon, I'd spotted it nestled in the blue sheets, her initial dangling at its tip, and I was about to put it aside when, by a strange compulsion, I slipped it into my pocket. So now I said, “I have it here, darling," as I reached into the righthand pocket of my jacket hanging on the back of a chair. "Oh, it's gone!” For a moment, I glimpsed a bad omen, a hint of malign fate, but then I remembered that I'd put on a different jacket that morning, because of the warm weather. “It must be in the pocket of my other jacket.”
মড়িঘাটা কি বাজিতপুরের ঘাট থেকে নৌকো করে চলে যেও চাদুড়িয়ার ঘাট পর্যন্ত দেখতে পাবে দুধারে পলতেমাদার গাছের লাল ফুল, জলজ বনেবুড়াের ঝােপ, টোপাপানার দাম, বুনাে তিৎপল্লা লতার হলদে ফুলের শােভা, কোথাও উঁচু পাড়ে প্রাচীন বট-অশ্বথের ছায়াভরা উলুটিবাচড়া-বৈঁচি ঝােপ, বাঁশঝাড়, গাঙশালিখের গর্ত, সুকুমার লতাবিতান। গাঙের পাড়ে লােকের বসতি কম, শুধুই দূর্বাঘাসের সবুজ চরভূমি, শুধুই চখা বালির ঘাট, বনকুসুমে ভর্তি ঝােপ, বিহঙ্গকাকলি-মুখর বনান্তস্থলী। গ্রামের ঘাটে কোথাও দু'দশখানা ডিঙি নৌকো বাঁধা রয়েছে। কৃচিৎ উঁচু শিমুল গাছের আঁকাবাঁকা শুকনাে ডালে শকুনি বসে আছে সমাধিস্থ অবস্থায় ঠিক যেন চীনা চিত্রকরের অঙ্কিত ছবি। কোনাে ঘাটে মেয়েরা নাইচে, কাঁখে কলসি ভরে জল নিয়ে ডাঙায় উঠে, স্নানরতা সঙ্গিনীর সঙ্গে কথাবার্তা কইচে। এক-আধ জায়গায় গাঙের উঁচু পাড়ের কিনারায় মাঠের মধ্যে কোনাে গ্রামের প্রাইমারি ইস্কুল; লম্বা ধরনের চালাঘর, দরমার কিংবা কঞ্চির বেড়ার ঝাঁপ দিয়ে ঘেরা; আসবাবপত্রের মধ্যে দেখা যাবে ভাঙ্গা নড়বড়ে একখানা চেয়ার দড়ি দিয়ে খুঁটির সঙ্গে বাঁধা, আর খানকতক বেঞ্চি।
পুণ্যস্নান বা ধর্মীয় আচরণের জন্য প্রায়ই সে বাইরে ঘুরে বেড়াত বলে তার শরীরের রঙ তামাটে হয়ে গিয়েছিল। আম্রকুঞ্জে যখন সে খেলা করত কিংবা তার মা তাকে গান শােনাতেন কিংবা তার বাবা পড়াতেন অথবা পণ্ডিত ব্যক্তিদের সান্নিধ্যে যখন সে থাকত তখন তার দৃষ্টিতে অপূর্ব এক ছায়া খেলা করত। বিদ্বান লােকেদের সাথে সে নানা বিষয় আলােচনা করতে পারত, গােবিন্দের সাথে তর্ক করতে পারত এবং তার সাহচর্যে চিন্তা এবং ধ্যানও করত। সব শব্দের মূল ‘ওম' শব্দটি কীভাবে নিঃশব্দে উচ্চারণ করতে হয় এবং নিঃশ্বাস নেওয়ার সময় মনের অন্তস্তলে অনুচ্চারিত রেখেও এই কথাটি বলা যায়- তা সে করতে পারত। নিঃশ্বাস ছাড়ার সময় তার মুখমণ্ডল থেকে একটা জ্যোতি যেন ঠিকরে বের হত।
ঐতিহাসিক যুগের ম্যাগিরাস বাসটাকে খুঁজে বের করা গেল। কিন্তু একবার বন্ধ করে দিয়েছে, আর তাড়া আছে বলে কণ্ডাক্টর কিছুতেই মাল রাখার ঢাকনা খুলল । কাজেই আমাদের যাত্রীকে মাল নিয়েই বাসে উঠতে হলাে। কালচে লাল সুটকেসটা দুপায়ের ফাঁকে ঠাই পেল। পাঁচবছর আগে ফ্রাঙ্কফুর্টের একটা সুপারমার্কেটে কেনা মােটা কালচে জ্যাকেট গায়ে জানালার ধারে বসেছে সে। এখানে সােজাসুজি বলে রাখা দরকার, এই নরম জ্যাকেটটা কার্সে কাটানাে দিনগুলােতে লজ্জা আর অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। অবশ্য একটা নিরাপত্তার আশ্বাসও থাকবে।
সূচিপত্র
* আমি এক মৃতদেহ
* আমার নাম ব্ল্যাক
* আমি কুকুর
* আমাকে খুনি বলা হবে
* আমি তোমার প্রিয় মেসো
* আমি ওরহান
* আমার নাম ব্ল্যাক
* আমি এন্থার ফেরিওয়ালী
* আমি,শেকুরে
* আমি একটি গাছ
* আমার নাম ব্ল্যাক
* আমার নাম প্রজাপতি
* আমার নামা সারস
* আমার নাম জলপাই
* আমি এস্থার
* আমি,শেকুরে
* আমি তোমার প্রিয় মেসো
* আমাকে খুনি বলা হবে
* আমি এক স্বর্ণমুদ্রা
* আমার নাম ব্ল্যাক
* আমি তোমার প্রিয় মেসো
* আমার নাম ব্ল্যাক
* আমি সেই খুনি
* আমি মৃত্যু
* আমি এস্থার
* আমি,শেকুরে
* আমার নাম ব্ল্যাক
* আমি সেই খুনি
* আমি তোমার প্রিয় মেসো
* আমি,শেকুরে
* আমার রঙ লাল
* আমি,শেকুরে
* আমি ব্ল্যাক
* আমি,শেকুরে
* আমি ঘোড়া
* আমি ব্ল্যাক
* আমি তোমার প্রিয় মেসো
* আমি বলছি, ওস্তাদ ওসমান
* আমি এস্থার
* আমি ব্ল্যাক
* আমি , ওস্তাদ ওসমান
* আমার নাম ব্ল্যাক
* আমার নাম জলপা্ই
* আমার নাম প্রজাপতি
* আমি সারস
* আমি সেই খুনি
* আমি শয়তান
* আমি,শেকুরে
* আমার নাম ব্ল্যাক
* আমরা, দুই দরবেশ
* আমি , ওস্তাদ ওসমান
* আমার নাম ব্ল্যাক
* আমি, এস্তার
* আমি একজন নারী
* আমার নাম প্রজাপতি
* আমার নাম সারস
* আমি জলপাই
* আমি সেই খুনি
* আমি,শেকুড়ে
* কালানুক্রমিক ঘটনা সূচী
In Midnight’s Children, Saleem, the protagonist, has been endowed with telepathic powers as a result of the unusual time that he was born, and these powers allow him to connect with one thousand other such children who were born at that hour. Besides Saleem, the readers are introduced to other characters as well, two of them being Shiva and Parvati, who are also endowed with mysterious powers as a result of being born at that particular time in India’s history. Saleem assembles all of these characters telepathically, and they attempt to understand the relevance of their gift.
The story is based on actual historical facts as well as fiction, and provides the readers with a great deal of insight into the lives of people who lived during the Partition of India. Midnight’s Children highlights the plight of the people and the problems faced by the leaders as well.
I'm not very interested in my schooldays, and don't feel any nostalgia for them. But school is where it all began, so I need to return briefly to a few incidents that have grown into anecdotes, to some approximate memories which time has deformed into certainty. If I can't be sure of the actual events any more, I can at least be true to the impressions those facts left. That's the best I can manage.