Categories


ইনফার্নো (হার্ডকভার)

সিম্বলজিস্ট রর্বাট ল্যাংডন জ্ঞান ফিরে নিজেকে আবিষ্কার করে ফ্লোরেন্সে। তার কি হয়েছে, কি ঘটেছে কিছুই জানে না। স্মৃতিভ্রষ্ট ল্যাংডনরে মাথায় প্রতিধ্বনিত হতে থাকে একটি কথা : খুঁজলেই পাবে। তার জামার পকেটে পাওয়া যায় অদ্ভুত আর ভীতিকর একটি জিনিস। তার কোনো ধারণাই নেই কোত্থেকে এটা এলো। তারপরই ঘটতে থাকে একরে এক পর সহিংস ঘটনা। ঘটনাচক্রে তার সাথে জড়িয়ে পড়ে অদ্ভুত এক মেয়ে। তারা দুজন জীবন বাঁচাতে পালিয়ে বেড়ায়, সইে সঙ্গে রহস্যের সমাধান করতে থাকে একটু একটু করে। অবশেষে আসল সত্যটি জানতে পারলওে বড্ড দেরি হয়ে যায়। শুধু তাদের জীবনই নয়, পুরো মানবজাতি মারাত্মক এক হুমকির মুখে পড়ে গেছে।


ভূত-এফ এম ভয়ের কবচ

কিন্তু তার কিছুই তারা করেননি। এর একটা কারণ হয়ত এই যে দ্রুত প্রকাশ করতে হবে সেই জন্যে তারা যা পেরেছেন, তাই-ই প্রেসে পাঠিয়ে দিয়েছেন। কনটেন্ট ভাল না খারাপ তা নিয়ে দুবার ভাবারও টাইম পাননি। যাইহোক, ভূতের গল্প বা হরর কাহিনীর ক্ষেত্রে বাংলা সাহিত্য যথেষ্ট সমৃদ্ধ। রবি ঠাকুর থেকে শুরু করে হুমায়ুন আহমেদ, কোন বড় লেখক ভূত নিয়ে কমবেশি লেখেননি? সেসব গল্পের কোনোটা আক্ষরিক অর্থেই গায়ে কাটা দেয়। কোনোটা আবার স্রেফ লেখকদের অসামান্য লেখনি ও পরিবেশনক্ষমতার জোরে আমাদের নিকট গ্রহনযোগ্যতা লাভ করেছে। সুতরাং ভূতের গল্প নিয়ে বই প্রকাশ করে তাকে সাহিত্যের আঙ্গিনায় একটা ভাল অবস্থানে নিয়ে যাওয়া খুব একটা সহজ কাজ না।


সাইমুম সিরিজ -৫৭ : আতঙ্কের দিভিন উপত্যকা (পেপারব্যাক)

দুটি বিল্ডিংই এল প্যাটার্নের এবং মুখােমুখি। দুই এল-এর বটম টিলার দক্ষিণ দিক কভার করেছে। মাঝখানে একটা স্পেস, সম্ভবত ওপাশটায় মানুষ ও গাড়ি চলাচলের জন্য। আর দুই এল-এর লম্ব দুটি কভার করেছে পশ্চিম ও পূর্ব প্রান্ত। টিলার উত্তর প্রান্ত উন্মুক্ত দুই এল-এর দুই লম্বের মাঝে বিরাট উন্মুক্ত চত্বর। চত্বরের মাঝখানে গােলাকার একটা শেড কয়েকটা পিলারের উপর দাঁড়ানাে। দেখেই বুঝা যাচ্ছে ওটা বিশ্রামকক্ষ কাম রেস্টুরেন্ট।

পশ্চিমের কিছু অংশ ছাড়া এল প্যাটার্নের দুটি বিল্ডিংই জ্বলছে। চত্বরের মাঝখানের গােলাকার শেডটায় তখনও আগুন লাগেনি। উত্তর প্রান্ত দিয়েই রাস্তা উঠে এসেছে টিলায়। টিলাতে উঠেই গাড়িতে ব্রেক। কষেছে আহমদ মুসা। গাড়ি দাঁড় করিয়েই গাড়ি থেকে নামল সে। নামল ইভা নারিনও।


অন্য জীবন (হার্ডকভার)

অনেকক্ষন ধরে ফোন বাজছে নাহারের।পাশে থেকে তার মেয়ে সুমি ফোন ধরার কথা বললে নাহার বলেন তিনি অপরিচিত নম্বর ধরেন না।করেকবার ফোনখানা বেজেই গেল। কিন্তু তিনি ধরলেন না।মেয়ে বিরক্ত হলে নাহার বললেন নিজে থেকেই কল অফ হয়ে যাবে।কল কেটে যাবার ক্ষানিক বাদে আবার সেই নম্বর থেকে ফোন।শেষবার তিনি কলটি ধরে গম্ভীর গলায় বললেন হ্যালো।অন্যপাশের থেকে একজন একটু নরম গলায় বললেন এটা মিসেস নাহারের নাম্বার না? নাহার বললেন জি।তখন লোকটি নিজের পরিচয় দিয়ে বললেন তিনি একজন সাংবাদিক।নাম তার আমজাদ।তিনি নাহারকে অনেক কষ্টে খুজে পেয়েছেন এবং কিছু সময় চেয়ে তারা কথা বলতে লাগলেন।


সাইমুম - ৫৪ : আবার আমেরিকায়

শয়তানরা শেষ পর্যন্ত এই ভয়াবহ ষড়যন্ত্র করেছে! আহমদ মুসার মনে পড়ল অনেক আগেকার কথা। ফ্রান্সে ইহুদি গোয়েন্দা সংস্থাকে দিয়ে ক্যামেরুনের এক জমিদার তরুণের মগজ ধোলাইয়ের চেষ্টা হয়েছিল এই পদ্ধতিতে। তারা সফল হবার আগেই আহমদ মুসা তাকে রক্ষা করেছিল। এখন আহমদ মুসার পাশে কেউ নেই আল্লাহ ছাড়া। আহমদ মুসা গভীর ভাবনায় ডুবে ছিল। শ্বেত-শুভ্র পোশাকের একজন লোক তার সামনে এসে দাঁড়াল। অপরূপ স্বর্গীয় তার চেহারা। তার দিকে চোখ তুলে চাইতেই তার দৃষ্টির স্নিগ্ধ পবিত্রতা তার হৃদয়কে ঠাণ্ডা করে দিল। সব দুর্ভাবনা তার মন থেকে মুহুর্তেই মুছে গেল। আর সেই অপরূপ স্বর্গীয় চেহারার দিকে তাকিয়ে তার মনে হলো মহাসম্মানিত কেউ। মনে হচ্ছে চিরচেনা তিনি। কে তিনি? ভাবতে গিয়ে কেঁপে উঠল তার শরীর। ভাবনা এগোতে পারল না, অভিভুত হয়ে শোয়া থেকে উঠে দাঁড়িয়ে পড়ল আহমদ মুসা। আবেগে-উত্তেজনায় সে বাকরুদ্ধ। আর চোখ তুলে চাইবার সাধ্য তার হলো না।


নিশীথিনী (হার্ডকভার)

“মিসির আলী”কে নিয়ে লেখা হুমায়ন আহমেদের দ্বিতীয় উপন্যাস “নিশীথিনী”। ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ মিসির আলি চরিত্রটির ধারণা প্রথম পান যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ডাকোটার ফার্গো শহরে, স্ত্রীর সাথে গাড়িতে ভ্রমণের সময়।চরিত্রটির ধারণা মাথায় চলে এলেও তিনি মিসির আলি চরিত্রের প্রথম উপন্যাস "দেবী" লিখেন এই ঘটনার অনেকদিন পর।”দেবী”-র পরবর্তী পর্ব নিশীথিনী। এই উপন্যাসে আমার খুব প্রিয় এটি উদ্ধৃতি-"যা আমরা বিশ্বাস করি না অথচ বিশ্বাস করতে চাই, তাই আমরা বারবার বলি।" এই গল্পটি ফিরোজকে নিয়ে। ফিরোজ মোহনগঞ্জে তার বন্ধু আজমলের বাড়ী বেড়াতে গিয়ে অপ্রকৃতিস্থ হয়ে ফিরে আসে। কারণ অজ্ঞাত। হঠাৎ হঠাৎ সে হিংস্র হয়ে পড়ে। তার মাথায় খুন চেপে যায়। হিংস্র অবস্থায় তার কাছে একটি মানুষ আসে, তার সাথে কথা বলে। রাণুর মৃত্যুর পর নীলুর মধ্যে রানুর ছায়া পড়ে, নীলু রাণুর অতিপ্রাকৃত ক্ষমতা বা ESP অর্জন করে।


এলেবেলে (২য় পর্ব) (হার্ডকভার)

মন খারাপ হলেই তাঁর টক ভেঁকুর ওঠে। সন্ধ্যা থেকে তাই উঠছে। এক ঘণ্টার মধ্যে কুড়িটা সেঁকুর উঠে গেছে। ঘণ্টায় কুড়িটা হিসাবে সেঁকুর ওঠার মতাে কারণ ঘটেছে। ইলেকশনে তাঁর মার্কা পড়েছে কুমির। এত কিছু থাকতে তার ভাগ্যে পড়ল কুমির? এই কুৎসিত প্রাণী মানুষের কোনাে উপকারে আসে বলে তাে তিনি জানেন না। ভােটাররা কুমিরের নাম শুনলেই পিছিয়ে যাবে। তিনি কল্পনায় পরিষ্কার দেখছেন, লােকে বলাবলি করছে খাল কেটে কুমির আনবেন না। সিদ্দিককে ভােট দিবেন না ।

এতদূর এসে পিছিয়ে পড়াটা ঠিক হবে কি-না তাও বুঝতে পারছেন না। টাকা খরচ হচ্ছে জলের মতাে। সব সংগঠনকে টাকা দিতে হচ্ছে। কেউ যেন বেজার না হয়। টাকা দিতে হচ্ছে হাসিমুখে গায়ে মাথায় হাত বুলিয়ে। টাকাও যে আদর করে দিতে হয় আগে জানতেন না। কত অদ্ভুত সংগঠন যে বের হচ্ছে। আজ সকালে চাঁদা চাইতে একদল আসল। তিনি হাসিমুখে বললেন,

‘বাবারা, তােমাদের সমিতির নাম কি? বিবিসি শ্রবণ সমিতি। ‘সেটা আবার কি?

‘আমরা দল বেঁধে বিবিসি’র খবর শুনি। তারপর সেই খবর বিশ্লেষণ করি। | ভালাে। ভালাে। অতি উত্তম। বিবিসি শুনবে না তাে কি শুনবে?

আমাদের রেডিও কি আর শােনার উপায় আছে? এই নাও বাবারা পঁচিশ টাকা।

দলের প্রধান এমন ভাব করল যে সে খুবই অপমানিত হয়েছে। মুখ বেঁকিয়ে বললাে, স্যার বুঝি ভিক্ষা দিচ্ছেন?

 

“আরে না, ভিক্ষা কেন দিব।' ‘একটা শর্ট ওয়েভ রেডিওর দাম খুব কম হলেও দু’হাজার ।


সাইমুম ‍সিরিজ - ৫৮ : রত্ন দ্বীপ (পেপারব্যাক)

ইভা নারিনকে দেখতে পেয়েই ছুটে গিয়ে ইভা নারিনের মুখের উপর মুখ রেখে কেঁদে উঠল তার মা মেরী মার্গারিটা ! বাবা এবং অতি আদরের ছােট বােনও তার পাশে গিয়ে হাঁটু গেড়ে বসল। আহমদ মুসা দাঁড়িয়েছিল ডাক্তারদের পাশে নির্বাক বেদনা নিয়ে।

আহমদ মুসা ডাক্তারকে ফিসফিসে কণ্ঠে বলল, ম্যাডাম নারিনকে শীঘ্রই ও.টি-তে নেয়া দরকার। ওটি’র প্রধান ডাক্তার আরেভিক আভেডিস বলল, 'স্যার, সবে এসে বসলেন মেয়ের পাশে। কি করে বলি। আপনি আমাদের সাহায্য করুন।

আহমদ মুসা আস্তে আস্তে গিয়ে অ্যারাম আড্রানিকের পাশে দাঁড়াল। ধীরকণ্ঠে বলল, স্যার, দেরি হয়ে যাচ্ছে। ইভা নারিনকে ও.টি-তে নেয়া দরকার। | মাথা ঘুরিয়ে তাকাল আহমদ মুসার দিকে। উঠে দাঁড়াল সংগে সংগেই। জড়িয়ে ধরল আহমদ মুসাকে। বলল, কনগ্রাচুলেশন আহমদ মুসা। তুমি অসাধ্য সাধন করেছ । কিন্তু ইভা মা’র একি হল? | ‘দুঃখিত স্যার, যে গুলিটা আমাকে বিদ্ধ করত, সেই গুলি সে নিজের বুক। পেতে নিয়েছে। বলল আহমদ মুসা অশ্রুভেজা কন্ঠে ।


দেবী (হার্ডকভার)

"কেউ একজন তাকে এসব বলে যাচ্ছে"। রানুদের বাড়িওয়ালার মেয়ে নীলুর সাথে পত্রমিতালীর মাধ্যমে এক লোকের গভীর বন্ধুত্ব হয়। একদিন নীলুকে তার বাড়ি নিয়ে যাবার কথা বলে লোকটি অন্য কোথাও নিয়ে যায়। সেখানে নীলু খুব বিপদে পরে এবং অদ্ভুত ভাবে রানু সব বুঝতে পারে। এরপর দেখা যায় সেখান থেকে নীলু ফিরে আসে একদম অক্ষত অবস্থায়। কি করে সম্ভব? কে তাকে রক্ষা করলো??? রানু প্রায়ই ঘুমের মাঝে হাসে ।


সাইমুম সিরিজ - ৫৯ : বিপন্ন রত্নদ্বীপ (হার্ডকভার)

ইউরোপ চ্যাম্পিয়ান শুটারকে ভাড়া করেছে তারা আহমদ মুসাকে দেখামাত্র হত্যার জন্যে। শুটার সারা সোফিয়ার আগমন, রত্নদ্বীপ নিয়ে এল নতুন কাহিনী। কী সেই কাহিনী? শ্বাসরূদ্ধকর এক দৃশ্যে জীবন মৃত্যুর মুখোমুখি সারা সোফিয়া ও আহমদ মুসা- গুলিটা আগে করার সুযোগ পেল সারা সোফিয়া পর পর চারবার- কিন্তু কি ঘটল তারপর? – অনেক কথা, অনেক কাহিনী, সংঘাত-সংঘর্ষ! ব্ল্যাক সিন্ডিকেট অবশেষে রত্নদ্বীপে তার প্রধান ঘাঁটিও হারাল। কিন্তু এই পরাজয় ব্ল্যাক সিন্ডিকেটের অদৃশ্য ডোনারকে অর্থাৎ আসল ষড়যন্ত্রকারীদের মরিয়া করে তুলে।


থ্রি : টেন এ এম ৩:১০ এএম (হার্ডকভার)

অদ্ভুত রোগে আক্রান্ত হেনরি বিনসের জীবন তার প্রিয় বিড়াল ল্যাসি আর বান্ধবি ইনগ্রিডকে নিয়ে ভালোই চলে যাচ্ছিল, কিন্তু একটা ইমেইল উলটপালট করে দিলো সবকিছু। তবে কি এতদিন নিজের মা সম্পর্কে যা জানতো সব ভুল ছিল? তার আসল পরিচয় কি? সিআইএ’র এজেন্ট নাকি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসি? আর এমন অদ্ভুত রোগের পেছনে কি তাহলে অন্য কারণ লুকিয়ে আছে? পেছন থেকে কলকাঠি নাড়ছে কোন অদৃশ্য শত্রু? শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উত্তেজনায় ভরপুর হেনরি বিনস সিরিজের দ্বিতীয় অভিযানে আপনাদের স্বাগতম


দ্য মহাভারত সিক্রেট (পরিবর্তীত নতুন সংস্করণ) (হার্ডকভার)

প্রতিটি পদে পদে ধাঁধা এবং আবিষ্কার পাঠককে চমকিত করতে বাধ্য। সময়ের সাথে সাথে বোঝা যাবে বইয়ের নাম মহাভারত সিক্রেট রাখার সার্থকতা। মহাভারতের কি সেই গোপন রহস্য?? বিমান পর্বের কথা জানা গেলেও কি ছিল সেই পর্বে?? কেনই বা মহাভারতের এই পর্ব বিলীন করে দেওয়া হয়েছে এবং গোপন রাখার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করা হচ্ছে?? বইয়ের প্রতিটি পদে পদে বিজয় এবং তার দলের উপর আল কায়দা, এল ই টির আক্রমণ, এবং সেই আক্রমণ থেকে বেঁচে নতুন ধাঁধা সামাধান করার করার ঘটনাগুলো আপনাকে শিহরিত করবে নিশ্চিত।


Allie Finkle's Rules For Girls: Best Friends and Drama Queens

Best Friends and Drama Queens is the third book in Meg Cabot's hilarious series for younger readers, Allie Finkle's Rules for Girls. Allie Finkle likes to live by her own rules, such as 'Just because something is popular doesn't mean it's good'. But it's hard to stick to the rules when other people won't play fair. Allie is totally excited when a new girl joins her class! But Cheyenne quickly becomes a complete giant pain - she thinks she's sooo mature, wearing high-heeled boots and making everyone play the kissing game (yuck!). But when Allie doesn't want to play, Cheyenne gets mad. Really mad. As Allie and Cheyenne go head-to-head, the rules of friendship are about to be broken ...


The Iron Man

Mankind must put a stop to the dreadful destruction by the Iron Man and set a trap for him, but he cannot be kept down. Then, when a terrible monster from outer space threatens to lay waste to the planet, it is the Iron Man who finds a way to save the world.


Percy Jackson and the Lightning Thief

If you're reading this because you think you might be one, my advice is: close this book right now. Believe whatever lie your mom or dad told you about your birth, and try to lead a normal life. Being a half-blood is dangerous. It's scary. Most of the time, it gets you killed in painful, nasty ways. If you're a normal kid, reading this because you think it's fiction, great. Read on. I envy you for being able to believe that none of this ever happened. But if you recognize yourself in these pages – if you feel something stirring inside – stop reading immediately. You might be one of us. And once you know that, it's only a matter of time before they sense it too, and they'll come for you.


Zak And Zara The Monater Murder Mystery

THE HAUNTED HOUSE ON THE HILL The witching hour had descended upon the sleepy town of periwinkle. Silence rolled over the streets like a slumbering bulldozer. There were no owls hooting, crickets chirping or mice scurrying. Everyone and everything was asleep, even the trees. In one of the houses that dotted Lakitu Lane, an alarm clock cried out shrilly and was promptly muffled with a pillow. A few moments later, a boy and a girl jumped from their window to the ground, like nimble little ninjas, and ran down the street until they arrived at the tall iron gates of the spooky house on the hill. They shimmied through the iron bars-just wide enough to let them pass-and climbed the steep path until they reached the top of the hill. The two-story house, with awkward architecture, stared down at them like a sullen gargoyle.


Percy Jackson (4) : Battle of Laby (R/J)

Percy Jackson does not expect Freshman Orientation to be fun. However, when a mysterious mortal person enters the campus followed by demon cheerleaders everything goes from bad to diabolical. The war between the Titans and the evil lords Kronos is coming close and there's hardly any time left. Camp Half-Blood is more vulnerable now as Krono's army prepares to invade them. Percy and his friends set out thorough the Labyrinth which has stunning surprises at every turn. Humor and hardcore action are probably what make this novel the most thrilling one of the series.