Categories


পাগলা দাশু (হার্ডকভার)

আমাদের স্কুলের যত ছাত্র তাহাদের মধ্যে এমন কেহই ছিল না, যে পাগলা দাশুকে না চিনে । যে লোক আর কাহাকেও জানে না, সেও সকলের আগে পাগলা দাশুকে চিনিয়া ফেলে ৷ সেবার এক নতুন দারোয়ান আসিল, একেবারে আনৃকােরা পাড়াপেঁয়ে লোক, বিক্ষ্ম প্রথম যখন সে পাগলা দাশুর নাম শুনিল, তখনই আন্দাজে ঠিক করিয়া লইল যে, এই ব্যক্তিই পাগলা দাশু ৷ কারণ মুখের চেহারায়, কথাবার্তায়, চাল-চলনে বোঝা যাইত যে তাহার মাথায় একটু ‘ছিট' আছে ৷ তাহার চোখ দুটি গোল গোল, কান দুটি অনাবশ্যক রকমের বড়, মাথায় এক বস্তা ঝাঁক্ড়া চুল ৷ চেহারাটা দেখিলেই মনে হয়-


Vikram and Vetal: Tales of Wit and Wisdom

Peace and prosperity for his kingdom or freedom from a tiresome ghost? King Vikramaditya’s justice is put to the test. And how is a twelve-year-old girl connected to this tale? The tale of King Vikramaditya and a Vital testing the king’s famed sense of justice is a classic. Many centuries later, these stories—that King Vikramaditya had asked for to be handed down generations—are narrated to a twelve-year-old girl by a mysterious old man. But who is this storyteller? And what connects the girl to a king from ancient times? Poile Sengupta brings alive 


রসরাজ গোপাল ভাঁড়

একবার মুর্শিদাবাদের নবাবের খেয়াল হল, আমাদের নামে হিন্দুদের মত আমাকে নিয়ে মহাভারত রচিত হোক্ । যেমনি ভাবা তেমনি মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের কাছে নির্দেশ পাঠালেন, আপনাদের অর্থাৎ হিন্দুদের অনুকরণে তাঁকে নিয়ে একটি নতুন মহাভারত আপনাদের পণ্ডিতদের দিয়ে লিখে দিতে হবে এক মাসের মধ্যে। সেই রূপ পণ্ডিত অতি শীঘ্র নবাবের দরবারে পাঠান। যিনি রচনা করবেন তাকে প্রচুর আসরফি পুরস্কার দেওয়া হবে।


হত্যাপুরী

মানুষের হাতে যে রেখাটাকে বিলিতি মতে হেডলাইন  বা বৃদ্ধির রেখা বলেফেলুদার যে সেটা আশ্চর্যরকম লম্বা আর স্পষ্ট, সেটা আমি জানি ৷ ফেলুদাকে জিগ্যেস করলে বলে ও পামিস্ট্রিতে বিশ্বাস করে না, অথচ পামিস্ট্রির বই ওর আছেআর সে বই ওকে পড়তেও দেখেছি একবার এটাও দেখেছি - ফেলুদা ওর মার্কামারা একপেশে হাসিটা হেসে লালমোহনবাবুকে ওর বুদ্ধির রেখাটা দেখাচ্ছে ৷ লালমোহনবাবু অবিশ্যি এসব ষোল আনা বিশ্বাস করেন ৷


বটুকবুড়োর চশমা (হার্ডকভার)

বাড়ির পিছনের ফটকে একটু আগেই দাঁড়িয়ে ছিল কিনা ! দাড়িয়ে ছিল মানে? ফটকে দাঁড়িয়ে থাকবে কেন? হয়

ভিতরে আসবে, না হয় বিদেয় হবে ৷ লোকটা কে, কী চায় জিজ্ঞেস

করেছিল

“আজ্ঞে, ঠিক সাহস হয়নি ৷”

“কেন, লোকটা কি,ষণ্ডণ্ডেন্ডা গোছের?”

“বলা মুশকিল।

“পোশাক আশাক কেমন?”

“আজ্ঞে, পোশাক তেমন খারাপ কিছুও নয়৷ পরনে বোধহয়

একটা পাতলুনের মতো দেখলুম, গায়ে একটা জামাও মনে হয়

ছিল, গলায় একটা মাফলার জড়ানো ছিল কি না ঠিক মনে পড়ছে

না, গায়ে একটা কেটি থাকলেও থাকতে পারে ৷


ব্যাঙের বিশ্বদর্শন

ব্যাঙের বিশ্বদর্শন এই বইটি একটি কাল্পনিকগল্পচিত্র। এটি শিশু কিশোরদের জন্য রচিত। এখানে রম্যভাবে একটি হাস ও ব্যাঙ এর কল্পচিত্র তুলে ধরা হয়েছে। যা শিশু কিশোর দৃষ্টি আর্কষন করবে। নিচে গল্পের কিছুটা তুলে ধরা হল। হঠাৎ মাথার ওপর অনেক উঁচুতে হালকা, কাটা-কাটা শিস টানার একটা আওয়াজ কানে এল ব্যাঙের। আকাশে তখন একঝাঁক হাঁস উড়ে যাচ্ছিল, আর তাদের ডানার ঘায়ে বাতাস কেটে যাওয়ার সময় অমন একটা গানের, কিংবা বলা যায় শিস দেয়ার আওয়াজ উঠছিল। হাঁসেরা সাধারণত আকাশের এত ওপর দিয়ে ওড়ে যে খালিচোখে তাদের প্রায় দেখাই যায় না, কেবল ওই শিসের শব্দ শুনে বোঝা যায় যে হাঁসের ঝাঁক উড়ে যাচ্ছে। ওইদিন অবিশ্যি হাঁসের ঝাঁকটা নিচে নেমে এসেছিল আর শূন্যে প্রকাণ্ড একটা অর্ধবৃত্তের আকারে একচক্কর ঘুরপাক খেয়ে ঝাঁকটা এসে নামল ঠিক ওই জলার জলেই যেখানে ছিল ব্যাঙের বাসা। ঝাঁকের একটা হাঁস হেঁকে বললে, ‘প্যাঁক-প্যাঁক! আমাদের এখনও বহু দূর পাড়ি দিতে হবে হে। এস, এখানে বরং কিছুমিছু খেয়ে নেয়া যাক।’ কথাটা শুনেই ব্যাঙ তাড়াতাড়ি ঝুপ করে জলে পড়ে লুকোল। সে অবিশ্যি জানত যে হাঁসেরা তার মতো প্রকাণ্ড আর মোটাসোটা কোলা ব্যাঙকে খাবে না, তবু সাবধানের মার নেই ভেবে সে ডুব দিল খোঁটার নিচে। 


হাত কাটা রবিন (হার্ডকভার)

ওদের একটা ডিটেকটিভ ক্লাব আছে। ওরা মানে- ইবু, হীরা, নান্টু, মিশু আর সলিল। এর আগে ওদের একটা ফুটবল ক্লাব ছিল, তারও আগে হাসপাতাল। হাসপাতালের ডাক্তার ছিল মাসুদ। ওর আব্বা ডাক্তার কিনা তাই। মাসুদরা চলে যাবার পর হাসপাতালটাও উঠে গেল। ওই সরকারি বাসায় আবার নতুন এক পরিবার এসেছে। ইবু (গল্প কথক) দোয়া করছে যাতে এবার একটা ওদের বয়সি ছেলে থাকে। তাহলে ফুটবল ক্লাবটা আবার খোলা যাবে। কিন্তু বিধি বাম। ছেলে ঠিকই এলো কিন্তু সেই ছেলেটার একটা হাত কনুইয়ের পর থেকে কাটা। আর কি মেজাজ ছেলেটার।।। প্রথম দর্শনেই তরতর করে গাছে উঠে বলে, "তোরা সব এ পাড়ার ছেলে? হ্যাঁ?" কোন ভাল মন্দ জিজ্ঞেস করা নেই, ভদ্র ভাষা নেই, সোজা তুই। কিন্তু কিছুদিন পর বোঝা গেল ছেলেটার মন আসলে খুব ভাল। তাই সবাই প্রানের বন্ধু হয়ে গেল।


ইচ্ছা পূরণ (হার্ডকভার)

টুটুলের বয়স দশ। এই বয়সে যা দুষ্টমি শিখে গেছে


Rashed, My Friend (Hardcover)

A new boy named laddu arrives in the class who later got his new name RASHED HASAN. A very brave and independent young blood with great knowledge of politics and present situation. A boy who shares his thought with his friend Ebu, who at first, had no idea about politics and upcoming disaster of 1971. Later on, this friend circle helped the MUKTI BAHINI to fight against the pakistani soldiers with their life on risk.At the time when they should play, have fun and enjoy, they did something that was astonishing. To know what really happened we have to read this beautiful book. Through this novel Md. Jafar Iqbal sir has showed the real picture of what really happened at that time.


পুতুল নাচের ইতিকথা

পুতুল নাচের ইতিকথা বাঙালি সাহিত্যিক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি বিখ্যাত উপন্যাস। বইটি প্রকাশিত হয় ১৯৩৬ সালে। উপন্যাস শুরু হয়েছে বজ্রাঘাতে নিহত হারু ঘোষের বর্ণনা দিয়ে। লেখাটা এভাবে উদ্ধৃত করাঃ "খালের ধারে প্রকাণ্ড বটগাছের গুঁড়িতে ঠেস দিয়া হারু ঘোষ দাঁড়াইয়া ছিল। আকাশের দেবতা সেইখানে তাহার দিকে চাহিয়া কটাক্ষ করিলেন। হারুর মাথায় কাঁচা-পাকা চুল আর বসন্তের দাগভরা রুক্ষ চামড়া ঝলসিয়া পুড়িয়া গেল। সে কিন্তু কিছুই টের পাইল না।" উপন্যাসটির কেন্দ্রীয় চরিত্র গ্রামের ডাক্তার শশী। ঈশ্বরের প্রতি তার বিশ্বাস নেই। গ্রামের পটভূমিতে শশী, শশীর পিতা, কুসুম-সহ অন্যান্য চরিত্রগুলোর মাঝে বিদ্যমান জটিল সামাজিক সম্পর্ক নিয়ে গড়ে উঠেছে এর কাহিনী ও প্রেক্ষাপট। ক্ষয়িষ্ণু সমাজের প্রেম, বিরহ, দ্বেষ ও পারস্পরিক সহমর্মিতা কে উপজীব্য করে লেখা এই উপন্যাস বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সম্পদ। উপন্যাসে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিজ্ঞানমনস্ক মানসিকতার পরিচয় মেলে।


কাবুলিওয়ালা (হার্ডকভার)

আনন্দদানের বাহিরে ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পে যে হৃদয়বিদারক মানবিক সংঘাত আমরা দেখি তা সত্যি লজ্জাজনক ৷ তাই দুঃসাহস করেই গল্পটির কিছু বিষয় আলোকপাত করার প্রয়োজন অনুভব করছি । গল্পটির বক্তা মিনির বাবা রামদয়াল ৷ কিন্তু এ বক্তা রবীন্দ্রনাথ নিজেই বলে মনে হওয়া স্বাভাবিক ৷ তবুও এটিকে কেবল তাঁর সৃষ্টি হিসাবে বিবেচনা করে আলোচনার সূত্রপাত করাই ভাল ৷ গল্পের অন্যতম চরিত্র মিনি অল্প বয়সী । স্বাভাবিকভাবে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাবার সময় কাবুলিওয়ালাকে দেখে তার কৌতূহলের সীমা থাকেনা ৷ তাই দেখা মাত্রই রহমতকে ‘কাবুলিওয়ালা, ও কাবুলিওয়ালা’ বলেই ডাকে । সে ডাক অপমানের, তুচ্ছতাচ্ছিল্যের ।


চাঁদের পাহাড়

চাঁদের পাহার- এই অসাধারন বইটি একবার পড়া শুরু করলে শেষ না করে উঠা কঠিন।চমৎকার ভাষার প্রয়োগ,সুস্পষ্ট ভাবে পরিপার্শ্বিকের বর্ণনা,আনন্দ-বেদনার সংমিশ্রনে বইটি বাংলা সাহিত্যের সেরা অ্যাডভাঞ্চার বইয়ে পরিনত করেছে।অ্যাড ভাঞ্চার প্রিয় মানুষদের আবেগ যথাযত ভাবেই উপলদ্ধি করেছেন লেখক। অ্যাডভাঞ্চারে যাদের অনীহা,তাঁদেরও মনে অ্যাডভাঞ্চারের প্রবল ইচ্ছা জাগাবে এতি।আফ্রিকার গহিন অরন্য,ভয়ঙ্কর সব প্রাণী,বিশাল মরু,ভবঘুরে মানুষদের বিপদের নেশায় ঘুরে বেরানো ,সবি যেন চোখের সামনে ভেসে উঠে।মনে সৃষ্টি করে সত্যিকারের আনন্দ।


মুশি হল খুশি (হার্ডকভার)

মুশির বয়স ছয়। ছয় বছরের বাচ্চার সবসময় হাসিখুশি থাকে। তারা হই চই করে আনন্দ করে । কিন্তুু মুশি সেইরকম না।


বাচ্চা ভয়ংকর কাচ্চা ভয়ংকর (হার্ডকভার)

"বাচ্চা" দেখলেই এক দৌড়ে কাছে গিয়ে আদর করা, কোলে তুলে নেয়া, একটু গাল টিপে দেয়া, নাক টিপে দেয়া- কিছু মানুষের খুব প্রিয় কাজ। ভীষণ বাচ্চা প্রীতি তাদের। আর কিছু মানুষ বাচ্চা দেখলেই হলো। উল্টা দিকে দৌড়। ভুলেও বাচ্চাকাচ্চার ছায়া মাড়াবে না। যতো শান্ত বাচ্চাই হোক না কেন ভুলেও ধারের কাছে আসবে না। প্রবল বাচ্চা ভীতি তাদের। আমাদের গল্পের রইসউদ্দিন হলেন দ্বিতীয় শ্রেণীর মানুষ। বাচ্চাকাচ্চা খুব ভয় পান। সবসময় এড়িয়ে চলার চেষ্টা করেন। অথচ এমনিতে তিনি ভীষণ সাহসী ব্যক্তি। মুক্তিযুদ্ধের সময় অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন।


টুম্পার শহরে রোবট নিকোলাস

শওকত সাদী কিশোর মনোজগতে বিচিত্র অধ্যায়ের ভেতর জীবন প্রবাহের সমন্বয় ঘটিয়েছেন টুম্পার শহরে রোবট নিকোলাস কিশোর গল্পগ্রন্থে।


Dipu Number Two (Hardcover)

Standing in front of the class, Dipu suddenly felt bad. Every year, he had to go to a new class in a new school in a new place. He was a good student- even if he wasn’t always first, he was easily second or third in class. But his roll number was always forty-seven, or fifty-eight. Of course your roll number was always at the end when you were a new student. He didn’t feel too bad about the rdll number, but it was always difficult to leave behind his friends and show up in a new place with strangers. But Dipu had to do it every year- his father claimed that Dipu was the only reason he even waited for a year. He didn’t want to stay put for more than three months. All of the fathers in the world were the same, but his was different- Dipu had never been able to figure out why.