"The Power Of Now: A Guide To Spiritual Enlightenment is a self-help book with a difference. It does not promise riches and dreams coming true through the power of the mind. Instead, it sets out to show the reader how to silence the mind and realize their true identity. The author explains that people have been conditioned by lifelong habits to confuse their mind with their identity. They think that it is the mind and thoughts that define who they are. However, Tolle points out that if they just relax and take the time to look inwards, they will be able to observe their thoughts objectively. This book shows that there is an identity beyond the mind, a state of being in which silence reigns, where the clatter and chatter of the mind can be ignored. This state is achieved through practice. It just involves the person being present in the moment and observing life and everything around them. Many people are unhappy with present situations, and worried about current relationships. Either they look forward to a change in the future or spend time worrying that what is good in their lives might be lost. The Power Of Now: A Guide To Spiritual Enlightenment says that instead, the person should accept their situation, good or bad, and acknowledge its right to exist. This passive acceptance frees the tension and resistance in thoughts about current circumstances. This state of being is most conducive to allow the person to think calmly about a problem and find a solution. Apart form this, being present in the moment also makes the person calm and more aware of life. It frees them from past regrets and future worries. The only reality is the present moment. Embracing it and being fully present in it will ultimately help the person go beyond their mind and reconnect with who they really are. "
You have probably observed that often the majority of output stem from the minority of input. It could happen in your business when the majority of sales come from a little subset of your products. Often this ratio is around, but not limited to 20% and 80%.That’s why it’s called the 80/20 rule or principle. Aka the Pareto principle, the law of the vital few, or the principle of factor sparsity.The ratio could be more dramatically like 99.9/0.01 or less drastic 60/40, but the point is that, in most cases, there is a non-linear relationship between input and output, effort, and results.
বইটির নাম শুনে হয়তো ভাববেন যে $১০০ দিয়ে কীভাবে একটি স্টার্ট আপ হয়? আসলেই তাই, কিন্তু মজার ব্যাপার হল এই বইয়ের প্রতিটি বিষয় আসলে এমন যে ব্যবসা করতে অনেক টাকা লাগে সেই ধারনা কে ব্রেক করা। লেখক বইটির প্রথম চ্যাপটার থেকে শেষ পর্যন্ত খুব সুন্দর করে ব্যাখ্যা করেছেন কীভাবে খুব ছোট একটি আইডিয়া কে নিয়ে একটি সার্ভিস বা প্রোডাক্ট বানিয়ে সেটাকে লাভজনক বিজনেসে পরিণত করা যায়। বইটিতে লেখক অনেকগুলো বিজনেসের উদাহরণ দিয়েছেন যেগুলো আসলেই ৳১০০ দিয়ে বিজনেস শুরু করে এখন মাসে $৫০,০০০ ইঙ্কাম করছে।
TED Talks by Chris Anderson is an encouraging and relatable guide on how to give a good talk. Anderson examines the importance of public speaking and the joy it brings to both the speaker and the audience. TED Talks offers ways to plan and deliver a talk and to gain some more confidence in public speaking. Using examples from some inspirational TED talkers such as Jamie Oliver and Bill Clinton, this book is easy to read and full of useful advice, tips and tricks.
Simon Sinek এমন একজন মানুষ যার কথা শোনার জন্য আমেরিকার বড় বড় সিইও রা বসে থাকেন। তিনি লিখেছেন এই বই “Starts with Why”। বইটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন লিডারশীপ নিয়ে কত সুন্দর করে কাজ করে আপনি ছোট একটি কোম্পানি কে কত বড় করতে পারেন। এই বইটিতে Simon Sinek অনেকগুলো প্রশ্ন করেছেন যা আমাদের নিজেদের করা উচিত কোন কিছু শুরু করার আগে। যদি সেই প্রশ্নগুলো উত্তর দিয়ে কোন কাজ শুরু করা যায় তাহলে সেই কাজের ৪০% সেখানেই হয়ে যায়।
Here is another keenly enchanting story written by the master storyteller. Sierva is bitten by a sick dog on her twelfth birthday. She is the only child of a highly respected family in an eighteenth-century South American coastal town. She is sent to a convent to be kept under observation as people believe she is possessed. And Father Cayetano Delaura, who had already seen a girl with long copper hair in his dreams, comes across the cell Sierva is locked up in. He begins to attend to her with holy water and other sacramental oils. But shockingly, he finds himself falling in love with her. Read this soul-stirring story in which Garcia Marques brings out the nuances of the deepest of human emotions.
সোফি অ্যামুন্ডসেন। চৌদ্দ বছর বয়েসী এই নরওয়েজিয় কিশোরী একদিন বাসার ডাকবাক্সে উঁকি মেরে দেখতে পায় সেখানে কে যেন অবাক করা দুটো চিঠি রেখে গেছে। চিঠি দুটোতে শুধু দুটো প্রশ্ন লেখা : ‘তুমি কে?’ আর ‘পৃথিবীটা কোথা থেকে এলো?’ অ্যালবার্টো নক্স নামের এক রহস্যময় দার্শনিকের লেখা আশ্চর্য চিরকুট দুটোর সেই কৌতূহল উস্কে দেয়া প্রশ্ন দু’খানি-ই সূত্রপাত ঘটিয়ে দিল প্রাক-সক্রেটিস যুগ থেকে সার্ত্রে পর্যন্ত পাশ্চাত্য দর্শনের রাজ্যে এক অসাধারণ অভিযাত্রার। পর পর বেশ কিছু অসাধারণ চিঠিতে আর তারপর সশরীরে, পোষা কুকুর হার্মেসকে সঙ্গে নিয়ে, অ্যালবার্টো নক্স সোফির কৌতূহলী মনের সামনে দিনের পর দিন একের পর এক তুলে ধরলেন সেই সব মৌলিক প্রশ্ন যার জবাব বিভিন্ন দার্শনিক আর চিন্তাশীল মানুষ খুঁজে ফিরছেন সভ্যতার ঊষালগ্ন থেকে। কিন্তু সোফি যখন এই চোখ ধাঁধানো আর উত্তেজনায় ভরা আশ্চর্য জগতে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে শুরু করেছে, ঠিক তখনই সে আর অ্যালবার্টো নক্স এমন এক ষড়যন্ত্রের জালে নিজেদের বাঁধা পড়তে দেখল যে খোদ সেটাকেই এক যারপরনাই হতবুদ্ধিকর দর্শনগত প্রহেলিকা ছাড়া অন্য কিছু বলা সাজে না।
‘ ডিসেম্বরের প্রথম রবিবার একটি বাদামি রঙ্গের ধূরস কুকুর যার কপালের মাঝে সাদা ফোট ফোট দাগ জনাকীর্ণ বাজারে ঘেউ ঘেউ করে চিৎকার করে উঠল।’
যখন একজন পুরোহিত চিকিৎসক মার্কেস ডি কেসালডুয়েরোর দরজার সামনে এসে তাদের কলম্বিয়ান জাহাজ ঘাটের জলাতঙ্ক রোগের ভবিষ্যদ্বানী করছিল তখনই সে শুনতে পেল যে, তার অল্প বয়স্ক কণ্যা সিয়েরবা মারিয়াকে পাগলা কুকুরে কামড়িয়েছে এবং সে একমাত্র রোগী যে বিপদমুক্ত।
সিয়েরভা মারিয়া সম্পূর্ণ সুস্থ অবস্থায় উপস্থিত হলো। কিন্তু একটা গুজব ছড়িয়ে পড়ল যে, জলাতঙ্ক মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। মার্কেজ আর তার স্ত্রী মেয়েটির অব্যাহত সুস্থতায় বিস্ময়ে হতবাক হয়ে পড়লেন। অন্ধ বিশ্বাসে আচ্ছন্ন একটি শহরের প্রত্যেকেই মেয়েটির সুস্থতাকে একটি অবিশ্বাস্য অশুভ মিছিলে রুপান্তির করল এবং শহরের রোগ ,শোক ,দুঃখ পীড়ায় মেয়েটির অলৌকিক ক্ষমতাকে দেখতে থাকল।
কিন্তু চার্চের একজন তরুন ধর্মযাজক তার তন্ত্র মন্ত্র আর বিশ্বাস নিয়ে মেয়েটির মুখোমুখি দাঁড়াল। সে কি পারবে শহরের লোকজনকে বোঝাতে যে, রোগ থেকে সুস্থতার জন্য মেয়েটির দরকার নেই?
John Steinbeck celebrated friendship, both in his life and in his fiction. Before he began to write each morning, he frequently scrawled letters to friends, and these voluminous pages, many unpublished, map the contours of his life and art. Friendship is the most enduring relationship in his best work, a fact that places him solidly in a long tradition of American writers who send male duos into uncharted terrain. But Steinbeck's vision of camaraderie is less markedly an escape from marriage, home, and commitment than an exploration of the parameters of society and self.
In certain respects Sartre straddles the divide between the coherent ‘realism' of the eighteenth- and nineteenth-century novel on the one hand and the modernist writing of the twentieth century which has systematically fragmented human experience into a sequence of random, often futile, spasms. It was Samuel Beckett, another resident of Paris,
রক্তজবার গােড়ায় খুঁড়ছি মাটি
তােমার মন কি মাটির ভিতরে আছে?
আমার জবা যে আপাতত চারাগাছ।
কিছু বড় হােক, যাব যুবকের কাছে।
রক্তজবার গােড়ায় ঢালছি জল
জলের মতন সমতল হােক প্রাণ
রক্তজবা যে চলল যুবক হতে
ওর যৌবনে আমারও কি সম্মান?
রক্তজবার পাপড়ি দেখব কবে
করে ছুঁতে পাব গভীর কোমল চোখ
কিন্তু তা হচ্ছে রানীর নিজের ইচ্ছায়, সুতরাং কেন কী জিজ্ঞাসা না করে যা হচ্ছে তা চোখে, যা হবে তা কল্পনায় দেখে নেয়া ভালাে। দেখার মতাে ব্যাপারও। দশ হাত উঁচু সেই হাওয়াঘরের ভিত আছে, চওড়া চওড়া সিঁড়িগুলাে আছে, মন্দির কিন্তু উঠছে নিচের মাটি থেকে, ইদারার মতাে গেঁথে তােলা। হাওয়াঘরের মেঝে থাকবে মন্দিরের চারিদিকে বারান্দা চত্বর হয়ে। সে চত্বরে উঠতে হবে পুরােনাে সিঁড়ি বেয়ে, অন্য নতুন সিঁড়ি বেয়ে নামতে হবে মন্দিরের গর্ভে পুজো দিতে। অখাদ্য-খাওয়া অনাচারী সেই আধা-ফরাসীর হাওয়াঘরের মেঝেতে মন্দির হয়?
অভিজ্ঞতায়, নদীর ধারে বসে থাকা দিন আমারও আছে। নদীরা নদীর মতােই... নদী যেমন হয় আর কি- নদী যেমন বুকটা চিতিয়ে ধরে, আমরা বলি ঢেউ, তখন নদীর বুকে বুক মেলাতে ইচ্ছে হলেই ঝাপ দি আমি, নাে প্রবলেম, নদী কখনাে নিষেধ করতে শেখেনি, সে দৌলতেই সাধ্যমতাে সাঁতার দিয়ে ফিরি, ফিরি কিংবা বসেই থাকি ঘাটে, নদীর ধারে; এই থাকাটার নামই কি তবে সুখ? ও তাইলে আরেকটু বলি, নদীর নাম চিত্রা সাহা, বাড়ির ছােট মেয়ে, উচ্চতা পাঁচ ফুট চার, যার হাঁটাচলারাই ছন্দ ফেরি করে, কিনতে ইচ্ছে করে, সুখ ভরন্ত লাগে।
ছােট একটি জেলেনৌকা নিয়ে গালফ স্ট্রিমের স্রোতে ভেসে ভেসে মাছ ধরে বেড়ান সান্তিয়াগাে । কিন্তু কি যে দুর্ভাগ্য এই বুড়াে জেলেটির, এবার মাছ ধরতে এসে চুরাশি দিন পেরিয়ে গেলাে, অথচ একটিও মাছ ধরতে পারেননি তিনি। এমন হয়েছিলাে অনেক দিন আগে আরাে একবার । সেবার সান্তিয়াগাে প্রথম সমুদ্রের বুকে তার জেলেনৌকা ভাসিয়েছিলেন মাছ ধরার জন্য। সাহায্য সহযােগিতা করার জন্য একটি ছেলেকে সঙ্গে নিয়েছিলেন তিনি। ভালােই কেটে যাচ্ছিলাে তাদের সমুদ্রের দিনরাত্রি । কিন্তু হলে কি হবে, পুরাে চল্লিশ দিন কেটে যাবার পরও কোনাে মাছ ধরতে পারেননি তিনি।
উত্তরবঙ্গের প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে রোজগারের অন্বেষণে যুবক নবকুমার রওনা হল ‘কলিকতা’র দিকে। সঙ্গী যাত্রাজগতের এক মানুষ মাস্টারদা। চিৎপুরের কোনও যাত্ৰাদলে নবকুমারকে একটা কাজ জুটিয়ে দেবে। মাস্টারদা নবকুমারকে নিয়ে এল সোনাগাছিতে, তার পরিচিত পুরোনোদিনের যাত্রার নামী অভিনেত্রী ‘শেফালি-মা'র বাড়ি। কে জানে, মনের কোন রসায়নে শেফালি-মা-র ভালো লেগে গেল ছেলেটিকে। তারপর?...
সমরেশ মজুমদারের জাদুকলমে শুরু হল এক মেগাউপন্যাস। প্রতিমুহূর্তে সৎ, সত্যভাষী নবকুমারের মনে হতে থাকে এই শহরে সে বেমানান। লালবাতি’ এলাকার মেয়েদের জীবনযন্ত্রণা তাকে রক্তাক্ত করে। পাশাপাশি যাত্রার গদিতে প্ৰস্পটারের কাজে দক্ষতা তাকে ‘বড়বাবুর নজরে এনে দেয় |
বহে চলে ঘটনাস্রোত। গ্রামের যুবকের চোখ দিয়ে ফুটে ওঠে সোনাগাছির দিন-রাত, হাসি-কান্না প্ৰেম-ঈর্ষা এবং চিৎপুরের যাত্ৰাদলের নানান টানাপোড়েন।
যাত্রার ‘বড়বাবু’ সিনেমার প্রযোজকও । নবকুমারকে তিনি পছন্দ করেন। পরবতী সিনেমার নায়ক হিসেবে। টালিগঞ্জের নতুন নায়ক হওয়ার অপ্রত্যাশিত সুযোগ। কিন্তু নবকুমার রাজি নয়। সে শুনেছে, সিনেমায় নামলে চরিত্র নষ্ট’ হয়ে যায়।..তারপর?.... নবকুমার কি শেষপর্যন্ত মানিয়ে নিতে পারল ‘কলিকতা’ শহরের সঙ্গে? সমরেশ বলছেন, “...বোধহয় পেরে গেল। “কলিকতা”। তার কাছে ‘কলকাতা’ হয়ে উঠেছে।...”
Dreams from My Father: A Story of Race And Inheritance Barack Obama Reprint Edition by Barack Obama is an account of the author’s life, his journey, and the crucial moments that led him to become the forty fourth U.S President in 2009. The narrative begins with Obama’s life in Harvard Law School. Born in Hawaii, he led a difficult life having to deal with his parents’ divorce when he was only two. The absence of his father who was too busy finishing his Ph.D. in Harvard, led him to create an imaginary father figure for himself. Obama’s mother remarried and the whole family moved to Jakarta. However, Obama returned to his grandparents in Hawaii for pursuing his education. Being the only black kid in his high school, things were rough on young Barack. Yet, he connected with the African-American community in Hawaii. This influenced him to a great extent. In Occidental College, Obama described a different and carefree kind of life. After this, he moved to New York and majored in political science in Columbia University. This book does not merely iterate the biographic details of the life led. The author emphasizes the pain, the emotions, and the jubilation he felt at every challenge he faced and eventually overcame. At one point of the narrative, the author describes his journey to Kenya and meeting his relatives for the first time. This book stresses on the importance of race-relations and the need to obliterate racial divide.
‘কালপঞ্জি’র বর্ণনাকারী মার্কেস নিজেই সময়ের মধ্যে একবার এগিয়ে একবার পিছিয়ে, অতীতকে পুনরাবিষ্কার করে মসৃণভাবে সাংবাদিকতা ও উপন্যাসকে এক সঙ্গে বয়ন করেছেন। গ্রেগরি রাবাসার অসাধারণ বিচক্ষণ স্বচ্ছন্দ অনুবাদে মনে হয়েছে লেখক এবং অনুবাদক যেন একে অপরের পরিপূরক। রাবাসার মতে সেরবেন্তেসের পর মার্কেস ছাড়া এমন সহজাত প্রাঞ্জল হিস্পানি ভাষা আর কারুরই নেই। আর মহানুভব মার্কেস তাে নিঃসঙ্গতার একশাে বছর’এর অনুবাদ প্রসঙ্গে রাবাসাকে সর্বাধিক সম্মান জানিয়ে বলেছেন,
বাস্তবতার নিরীখে, সত্যি বলতে কি ব্যাপারটা শুরু হয়েছিল সোফি মলের এইমেনেমে আসার পরপরই। হয়তো এটাও সত্যি, যে কোনদিনই সবকিছু বদলে যেতে পারে। আসলে কয়েক ডজন ঘন্টার প্রতিক্রিয়াই চলে সারা জীবন। আর ঐ কয়েক ঘন্টায় যা ঘটে, যেমন অগ্নিদগ্ধ হতে পারে কোনো বাড়ি, তার বেঁচে যাওয়া জিনিসপত্র- ভাঙা ঘড়ি, সই করা একটা ছবি, আধাপোড়া আসবাবপত্র- ধ্বংসস্তূপ থেকে অবশ্যই খুঁটে-খুঁটে তোলা হয়, আর বেছে নেয়া হয়, সংরক্ষণ করা হয়, হিসাব করা হয়।
ছোট ছোট ঘটনা, সাধারণ জিনিস, বিনষ্ট হয় আর তারপর আবার গড়ে তোলা হয়। তখন অন্যরকম অর্থবহ হয়ে উঠে সব। হঠাৎ করেই ওসব জিনিস হয়ে যায় কোনো কাহিনীর আনকোরা উপজীব্য, শ্বেত শুভ্র অস্থি কাঠামো ... তার পরে এটা বলতেই হবে যে, সোফি মল এইমেনেমে আসার পরই সব ঘটেছিলো, এভাবেই দেখতে হবে ... ।
But by early June the south-west monsoon breaks and there are three months of wind and water with short spells of sharp, glittering sunshine that thrilled children snatch to play with. The countryside turns an immodest green. Boundaries blur as tapioca fences take root and bloom. Brick walls turn moss green. Pepper vines snake up electric poles. Wild creepers burst through laterite banks and spill across the flooded roads. Boats ply in the bazaars. And small fish appear in the puddles that fill the PWD potholes on the highways.
সূচিপত্র
* আর এক ওরহান
* অন্ধকার মিউজিয়ামের ভেতরের ফটোগ্রাফগুলো
* আমি
* পাশার প্রাসাদ গুলির ধ্বংস : একটি দুঃখজনক পথ পরিক্রমা
* কালো এবং সাদা
* বসফোরাস আবিষ্কারে ভ্রমণ
* মেলিং এর বসফোরাস
* আমার মা, আমার বাবা এবং বহুবার গৃহহত্যা
* আরেকটি বাড়ি : সিহাঙ্গির
* হুজুন
* চারজন নিঃসঙ্গ বিষাদগ্রস্ত লেখক
* আমার দাদীমা
* স্কুল জীবনের আনন্দ ও একঘেয়েমি
* এসাল্প্ নিটিপ্স্ অন
* আহমেদ রাসিম এবং শহরের অন্যান্য সংবাদপত্রের কলাম লেখক
* মুখ হাঁ করে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যেওনা
* আঁকার আনন্দ
* ইস্তাম্বুল এনসাইক্লোপিডিয়া : রেসাত এক্রেম কোকু’র কৌতূহলোদ্দীপক ঘটনা সংগ্রহ
* বিজয়, না, পতন? কনস্তান্তিনোপলের তুর্কীকরণ
* ধর্ম
* ধনবান ব্যক্তিরা
* বসফোরাসের জাহাজগুলো, বিখ্যাত যত অগ্নিকাণ্ড, বাড়িবদল এবং অন্যান্য বিপর্যয়
* ইস্তাম্বুল নার্ভাল : বিওগলুতে হাঁটা
* শহরের দরিদ্র পাড়াগুলোর মধ্যে দিয় গ্যেটের বিষণ্ন পথ হাঁটা পাশ্চাত্তের নজরে
* ধ্বংসাবশেষের ‘হুজুন’ :শহরের দরিদ্র পাড়ায় তানপিনার এবং ইয়াহিয়া কামাল
* ছবির মতো সুন্দর বাইরে ছড়িয়ে থাকা পাড়াগুলো
* ইস্তাম্বুলকে আঁকা
* ছবি আঁকা ও পারিবারিক সুখ
* বসফোরাসের ওপর জাহাজ থেকে বেরোনো ধোঁয়া
* ইস্তাম্বুল ফ্লবার্ট :প্রাচ্য , পাশ্চাত্ত্য এবং সিফিলিস দাদার সঙ্গে লড়াই
* একটি বিদেশী স্কুলে একজন বিদেশী
* অসুখী হওয়ার অর্থ নিজেকে এবং নিজের শহরকে র্ঘণা করা প্রথম প্রেম
* গোল্ডেন হর্নে জাহাজ
* মায়ের সঙ্গে কথোপকথন : ধৈর্য ,সাবধানতা এভং শিল্প
* ফটোগ্রাফগুলো সম্পর্কে