Categories


হোটেল গ্রেভার ইন (হার্ডকভার)

হোটেল গ্রেভার ইন-এর গল্পগুলি আসলে বানানো গল্প নয়-স্মৃতিকথা।
হুমায়ূন আহমেদ

সূচীপত্র

 

* হোটেল গ্রেভার ইন 

* ডানবার হলের জীবন

* বাংলাদেশ নাইট 

* কিসিং বুথ 

* প্রথম তুষারপাত

* জননী 

* এই পরবাসে 

* ম্যারাথন কিস 

* লাস ভেগাস 

* শীলার জম্ম 

* পাখি 

* ক্যাস্পে 

* নামে কিবা আসে যায় 


রাহে বেলায়াত (হার্ডকভার)

সারা বিশ্বে ভন্ড বাবার উৎপাত বাড়ছে। সে হিসাবে আমাদের দেশেও এর একটা প্রভার বাড়ছে। সাধারন মুসলিম জনতা যাকে তাকে আল্লাহর অলিও মনে করেন। এদের প্রতারনার ফাদে পড়ে অনেকেই নিজের ঈমান হারিয়ে ফেলেন। এদের কেউ কেউ বাবা সেজে আবার টাকা কামাই করেন। আসলে সতিক্যার ওলি কে হবেন , তার পর পরিচয় কি ? অন্য দিকে যারা সহিহ হাদীসের আলোকে বিভিন্ন দোয়া -দুরুদ পালন করতে চান তাদের জন্য বিশেষ ভাবে উপকারী। বইটি সকলের পড়া দরকার।


রান্না খাদ্য পুষ্টি (হার্ডকভার)

রান্নায় রসনার তৃপ্তি। বাংলাদেশের পুরনো ঐতিহ্যের মধ্যে রানাও একটি। সময়ের বিবর্তনে পরিবর্তিত বর্তমান রান্নার ধারাকে সেই ঐতিহ্যের সাথে মেলবন্ধনে আবদ্ধ করেছেন বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ ও রন্ধন-বিশেষজ্ঞ অধ্যাপিকা সিদ্দিকা কবীর। খাদ্য ও পুষ্টি এবং প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ে দীর্ঘকালের অধ্যাপনায় তিনি খাদ্য ও পুষ্টি সম্বন্ধে যথেষ্ট অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন, সেই অভিজ্ঞতার ফসল রান্না খাদ্য পুষ্টি বইটি। লেখকের চিন্তা-ভাবনা-অভিজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশে রান্না খাদ্য পুষ্টি বই-এর মাধ্যমে রান্না একটি শিল্পের মর্যাদায় আসীন হয়েছে। বইটি শুধু দেশে নয়, বহির্বিশ্বেও সমাদৃত হচ্ছে। অতি সম্প্রতি প্যারিসে অনুষ্ঠিত ‘গুরমান্ড ওয়ার্ল্ড কুকবুক অ্যাওয়ার্ড-২০১১’ লাভ করেছে। আশা করা যায়, আধুনিক রুচিসম্মত পাঠক-পাঠিকা চিরাচরিত খাবার-দাবারের পাশাপাশি আধুনিক খাবারের পরিচয়পর্ব, আনুষঙ্গিক ঘ্রাণ-রং ও নান্দনিক পরিবেশন রীতি সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ করতে পারবেন।


সহজ ভাষায় পাইথন - ৩ (হার্ডকভার)

আমার পাশের টেবিলে চা খাচ্ছে আমার ছেলে। ও মোটামুটি পাইথন পারে। ওর স্কুলে ও একটা পাইথন ক্লাব চালায়। কথা বলতে বলতে বললো- পাইথনটা শিখে ফেলা কিন্তু খুবই সহজ। কাজের শুরুতে যদি পাইথন শেলকে ক্যালকুলেটর হিসাবে ব্যবহার করা যায়, তাহলে শুরু থেকে একটা মজার অনুভূতি থাকে। সেটি পুরোটা সময় জুড়েই থাকে। অর্থাৎ প্রতিটি ধারণা ও নিয়মকানুন জানার সঙ্গে সঙ্গে তা হাতে কলমে করে দেখার পদ্ধতি মাটিন বাতলে দিয়েছে। এ হচ্ছে লার্নিং বাই ডুইং। এই বইতে ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করা হয়েছে পাইথনের ভিত্তি তথা মূল সিনট্যাক্স এবং পর্যায়ক্রমে লজিক, ফাংশন, ক্লাস, অবজেক্ট ইত্যাদি। কিছুটা ডেটা স্ট্রাকচার ও এলগরিদমও আলোচনা হয়েছে।


দ্য বিট্রেয়াল অভ ইস্ট পাকিস্তান (হার্ডকভার)

‘দ্য বিট্রেয়াল অভ ইস্ট পাকিস্তান’ পুর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তান এর যুদ্ধ ও তার কারন সমুহ ও ফলাফল নিয়ে এই যুদ্ধের পাকিস্তানের অপারেশন এর নেতৃত্ব দেওয়া লেফটেন্যান্ট জেনারেল এ এ কে নিয়াজি এর নিজের লেখা একটি বই । ইস্টার্ন কমান্ডের লেফটেন্যান্ট জেনারেল এ.এ.কে. নিয়াজি হলেন সেই ব্যক্তি যাকে এমন এক দুর্ভাগ্যজনক অপারেশনের নেতৃত্ব দিতে হয়েছিল যার ফলে পাকিস্তানের বিভক্তি ঘটেছে । লেফটেন্যান্ট জেনারেল নিয়াজী বাংলাদেশে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে নিরস্ত্র বাঙ্গালীর ওপর তাদের বাহিনী নিয়ে অপারেশন সার্চলাইট পরিচালনা করেন । তিনি ছিলেন পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর সবথেকে বেশী পদকপ্রাপ্ত অফিসার । তাকে টাইগার নিয়াজী বলে ডাকা হত ।


কম্পিউটার প্রোগ্রামিং - ১ম, ২য় ও ৩য় খণ্ড

আর বলে দিয়েছেন বইটি পড়ার কৌশল ।তার পরের অধ্যায়েই কোডব্লকস্ সফটওয়ার কিভাবে ইন্সটল করতে হয় সেটা জানতে পারবেন ।আর হ্যাঁ ,এ অধ্যায়ের মাধ্যামেই আপনার প্রোগ্রামিং জীবনের শুরু হবে ।(আহা !কি আনন্দ আকাশে বাতাসে ) বইটির যে লিখন কৌশলটা আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে তা হল -প্রথমে প্রোগ্রামিং কোড দিয়ে ,তারপর সেই কোডগুলো ব্যাখ্যা করা হয়েছে ।এতে করে ঐ কোডগুলো নিয়ে চিন্তা করার মানসিকতা তৈরি হবে যেটা প্রোগ্রামিং এ সব থেকে বেশি জরুরি ।লেখক সুবিন ভাইয়া এই চিন্তা করার প্রতি কতটা গুরুত্ব দিতে বলেছেন সেটা বইটা পড়লেই বুঝতে পারবেন । আপনি হয়তো অনেক লেখাপড়া করে থাকবেন কিন্তু আপনি কি প্রাইমারি স্কুলের সেই মাস্টার বাবুর কথা কখনও ভুলতে পারবেন ?


বেসিক আলী-৫ (পেপারব্যাক)

ইউনিভার্সিটির ডিগ্রিধারী বেসিক আলী। খাওয়া আর ঘুম- এই নিয়েই দিন কেটে যাচ্ছিল তার। বাবা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী তালিব আলী কায়দা করে তাকে ব্যাংকের চাকরিতে ঢুকিয়ে দিলেন। অফিস কলিগ রিয়া হকের সঙ্গে গড়ে উঠল নতুন এক সম্পর্ক। বেসিকের ছোটবোন মেডিকেল কলেজের ছাত্রী নেচার আর ছোট ভাই স্কুল ছাত্র ম্যাজিক খবরটা তুলে দিল বাবা-মায়ের কানে। কিন্তু বেসিকের ঘুম কাতুরে স্বভাব অফিসে গিয়েও কাটে না। আত্মভোলা বন্ধু হিল্লোলের পেছনে লাগাও তার আরেকটা স্বভাব। বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে উদ্ভট কার্যকলাপ আর বাইরে রিয়ার মজাদার সঙ্গ এই নিয়ে কেটে যায় বেসিকের দিনকাল।


ভূতের বাচ্চা সোলায়মান (হার্ডকভার)

শেষ পর্যন্ত ঢং ঢং করে ছুটির ঘণ্টা পড়ল। নীতুর মনে হচ্ছিল ক্লাসটা বুঝি আর শেষ হবে না কিন্তু শেষ পর্যন্ত শেষ হলাে। ক্লাসটা পড়ান রাজ্জাক স্যার, রাজ্জাক স্যারের চেহারাটা এমন যে তাকে দেখলেই হাই উঠে যায়। আর স্যার যখন ঢুলু ঢুলু চোখে নাকে টেনে টেনে আস্তে আস্তে কথা বলেন তখন আর কোনােভাবে চোখ খুলে রাখা যায় না। অনেক কষ্ট করে নীতু তার চোখ খুলে রেখেছিল- একটু পরে পরে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখছিল ক্লাসটা শেষ হয় কীনা। শেষ পর্যন্ত ক্লাস শেষ হলাে আর ঢং ঢং করে ছুটির ঘণ্টা বেজে উঠল তখন নীতুর মনে হলাে তার কানে বুঝি কেউ মধু ঢেলে দিচ্ছে। সে। বইগুলাে বেগে ভরে তড়াক করে লাফ দিয়ে উঠে দাঁড়াল।

রাজ্জাক স্যারের মনে হয় কিছুক্ষণ সময় লাগল বুঝতে যে ছুটির ঘণ্টা পড়ে গেছে। যখন বুঝলেন তখন খুবই ধীরে ধীরে তার বইখাতা, চক-ডাস্টার হাতে নিলেন, তারপর ছােট ছােট পা ফেলে শামুকের মতাে আস্তে আস্তে হেঁটে হেঁটে ক্লাসরুমের দরজার দিকে যেতে লাগলেন। ক্লাসের সব মেয়ের সঙ্গে নীতু ধৈর্য ধরে স্যারের ক্লাসরুম থেকে বের হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করল, তারপর সবাই মিলে একটা গগনবিদারী চিৎকার দিয়ে ক্লাস থেকে বের হওয়ার জন্যে ছুটতে শুরু করল। তাদের দেখলে মনে হবে কেউ বুঝি ক্লাসের ভেতর একটা বােমা ফেলে দিয়েছে, বােমাটা এক্ষুনি ফাটবে আর সেটা ফাটার আগে যেভাবে হােক ক্লাসরুম থেকে বের হয়ে


নিউরনে আবারো অনুরণন

আমাদের খুব দুর্ভাগ্য যে, গণিতের মতো চমৎকার একটা বিষয়কে আমরা সবার কাছে নীরস এবং ভীতিকর একটি বিষয় হিসেবে প্রমাণ করে বসে আছি। নিউরনে অনুরণনের কার্যক্রমের প্রধান উদ্দেশ্য-সবার কাছে প্রমাণ করা গণিত মোটেও রসহীন বিষয় নয়, এটি বিভীষিকা নয়, গণিত হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে মজার বিষয়।


অপেক্ষা (হার্ডকভার)

মানুষের জীবন কি চক্রের মত? চক্রের কোন শুরু নেই, শেষ নেই। মানব জীবনও কি তাই? রহস্যময় চক্রের ভেতর এই জীবন ঘুরপাক খেতে থাকে? শুরু নেই, শেষ নেই। চক্র ঘুরছে। এই চক্রের ভেতরে ঘুরপাক খেতে খেতে অপেক্ষা করে কেউ কেউ। কিংবা সকলেই কিসের অপেক্ষা?


হিমু মামা (হার্ডকভার)

বুধবার সকাল এগারোটায় হলুদ পাঞ্জাবি পরে হঠাৎ করেই সে হিমু হয়ে গেছে । শুভ্র ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা দিয়েছে । খুব ভালো ছাত্র । টগর তার মামার খুব ভক্ত । মামার কাছ থেকে এখন সে ট্যারা হওয়ার ট্রেনিং নিচ্ছে । টগরের মামা খুব ভালো ট্যারা হতে পারে । টগরদের বাসায় বাবা-মা , দাদিয়া , বড় চাচা , ছোট মামা আর ছোটবোন নিলু থাকে । বাসার সবার কান্ডকারখানা পড়লে হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা হয়ে যাবে । টগরের মা নানা রকম স্পেশাল আইটেম রান্না করেন । তবে সেগুলো খেতে বিদঘুটে হয় বলে বাসার কেউ খেতে পারে না । বড় চাচাকে বাসার সবাই ভয় পায় । তিনি টগরদের বাড়ির যে কোন অন্যায়ের বিচার করে থাকেন । দাদিয়া ছাড়া আর কারো বড় চাচার মুখের উপর কথা বলার সাহস নেই । দাদিয়া খুব ভালো । বাচ্চাদের খুবই আদর করেন ।


একাত্তরের চিঠি

এই এতটি বছরের মাধ্যমে সমগ্র বিশ্ব বাংলাদেশকে জানল, চিনল এবং বুঝতে পারল সবুজ শ্যামল প্রকৃতির কাদামাটির মতো নরম বাঙলি প্রয়োজনে কতটা ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারে।'' আর এই বাঙালির দেশপ্রেম, প্রত্যয়, দৃঢ়তা, মুক্তির অনির্বাণ আকাঙ্ক্ষা এবং আত্মবিশ্বাসের সাথে আবেগ মিলেমিশে একাকার হয়ে এক অনির্বচনীয় 'মুক্তিযুদ্ধ' স্বাধীন বাংলাদেশকে জন্ম দিচ্ছিল। দেশপ্রসবকালিন সেই সময়ের অসাধারণ নিখাদ দলিল ‘একাত্তরের চিঠি’ ।


মেঘের ওপর বাড়ি (হার্ডকভার)

লাশকাটা ঘরের পলিথিন বিছালা নোংরা টেবিলে আমার শরীর চিত হয়ে আছে। গায়ে আমার কোনো কাপড় নেই। টেবিল থেকে ফিনাইলের কঠিন গন্ধ আসছে। ঘরের জানালা আছে। জানালায় হলুদ রঙের পর্দা ঝুলছে। পর্দা নোংরা। সেখানে কিছু বড় বড় নীল রঙের মাছি বসে আছে। মাছিগুলো কিছুক্ষণ বসে থাকে আবার ওড়াউড়ি করে পর্দার ওপর বসে। ঘরের চারটা দেয়ালের একটায় চুনকাম করা হয়েছে।


একজন কমলালেবু (হার্ডকভার)

নিজের ভেতর অদ্ভুত এক ভ্রম খেলা করতো জীবন বাবুর কবিতা পড়ার সময়। তাই যখন শুনলাম জনপ্রিয় কথা সাহিত্যিক শাহাদুজ্জামান লিখিত প্রিয় কবি জীবনানন্দ দাশের জীবনী ভিত্তিক উপন্যাস "একজন কমলালেবু" এই বইমেলায় প্রকাশিত হচ্ছে প্রথমা থেকে, কিছুটা আবেগের বশবর্তী হয়েই সেটা কিনে ফেললাম। তারপর শুরু হলো একটু একটু করে আমার কমলালেবুর স্বাদ গ্রহনের পালা। সব্যসাচী লেখক, কবি বুদ্ধদেব বসু তাঁর এক প্রবন্ধে কবি জীবনানন্দ দাশকে উল্লেখ করেছিলেন 'নির্জনতার কবি' নামে। কবি জীবনানন্দ ব্যক্তিগত জীবনে হয়তো নির্জনতা ভালবাসতেন, কিন্তু তাঁর কবিতাকে কখনো কখনো নির্জনতার কবিতা ভাবতে আমার দ্বিধা হয়। জনপ্রিয় কথা সাহিত্যিক শাহাদুজ্জামানের 'একজন কমলালেবু' গ্রন্হখানা পড়ে জীবন বাবু যে তাঁর সাহিত্যকর্মে অন্তত নির্জনতার কবি ছিলেন না আমার সেই ভাবনা আরো পাকাপোক্ত হলো। ব্যক্তিগত জীবনে নির্জনতা প্রিয় হলেও কবি জীবনানন্দের কলম থেকে বের হয়ে এসেছে অনেক অনেক কোলাহলমুখর কবিতা। কবিতার ব্যাখ্যাগুলো না পড়লে হয়তো সেটা জানাই হতো না। আপন সাহিত্যকর্মের ভেতর দিয়ে একজন সাহিত্যিকের ব্যক্তিগত জীবনকে খুঁজে ফেরা। আপন কবিতার অন্তর্গত আত্মার প্রতিফলন দিয়ে একজন কবির জীবনকে ব্যাখ্যা করা।


৩ নভেম্বর জেল হত্যার পূর্বাপর

আব্বুর পছন্দের খাবার রেঁধে টিফিন কেরিয়ারে ভরে সেদিনই আইনজীবীদের সাথে নিয়ে আম্মা একাই জেলে গেলেন আব্বুর সঙ্গে দেখা করতে। আম্মা আইনজীবীদের সহায়তায় হাইকোর্টের মাধ্যমে আব্বুর আটকাদেশকে অবৈধ চ্যালেঞ্জ করে আব্বুকে মুক্ত করার জন্য নথিপত্র জোগাড় করেছিলেন। হত্যাকারী সেই আর্মি–মোশতাক সরকার আব্বুকে দুর্নীতিতে জড়ানোর নিরন্তর চেষ্টা করেও দুর্নীতি তো দূরের কথা, একটা সাধারণ নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগও দাঁড় করাতে পারেনি। আব্বুকে মুক্ত করার জন্য ৫ নভেম্বর আদালতে রিট পিটিশন ওঠার কথা। আম্মা আব্বুকে সেই খবর জানালেন। কিন্তু আব্বু যেন কেমন চিন্তামগ্ন রইলেন। তিনি আম্মার ডাক নাম ধরে বললেন, ‘লিলি, আজ রাতে ডায়েরির শেষ পাতা লেখা হবে। সেই সঙ্গে শেষ হবে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রচনা।’ তারপর বললেন, ‘আর বোধহয় বাঁচব না।’ জেলে আব্বুর সাথে আম্মার সেই শেষ সাক্ষাৎ।.... হ্যা, ইতিহাসের ন্যাক্কারজনক ঘটনাগুলোর মধ্যে অন্যতম এই ঘটনা এভাবেই বর্ণনা করেছেন লেখিকা। সবচেয়ে বড় বেদনা তখনই, যখন প্রকাশের সব ভাষা হারিয়ে যায় নিমেষেই।


কোরান শরিফ : সরল বঙ্গানুবাদ (হার্ডকভার)

১৮. তারা বধির, বােবা, অন্ধ; সুতরাং তারা ফিরবে না।

১৯. বা, যেমন আকাশ থেকে মুষলধারে বৃষ্টি পড়ছে, তার মধ্যে ঘাের অন্ধকার, বজ্রের গর্জন ও বিদ্যুতের ঝলকানি। বজ্রধ্বনি হলে মৃত্যুর ভয়ে তারা কানে আঙুল দেয়। আল্লাহ্ অবিশ্বাসীদেরকে ঘিরে রেখেছেন।

২০. বিদ্যুতের ঝলকানি তাদের দৃষ্টিশক্তি প্রায় কেড়ে নেয়। যখনই বিদ্যুতের আলাে তাদের সম্মুখে উদ্ভাসিত হয় তখনই তারা পথ চলতে থাকে, আর যখন অন্ধকার ছেয়ে ফেলে তখন তারা থমকে দাঁড়ায়। আল্লাহ্ ইচ্ছা করলে তাদের শ্রবণ ও দৃষ্টিশক্তি নিয়ে নিতে পারেন। আল্লাহ্ তাে সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান। 

২১. হে মানুষ! তােমরা উপাসনা করাে তােমাদের সেই প্রতিপালকের যিনি তােমাদেরকে ও তােমাদের পূর্ববর্তীদেরকে সষ্টি করেছেন, যাতে তােমরা আত্মরক্ষা করতে পার,

২২. যিনি পৃথিবীকে তােমাদের জন্য বিছানা ও আকাশকে ছাদ করেছেন, আর তােমাদের জীবিকার জন্য আকাশ থেকে পানি ঝরিয়ে ফলমূল উৎপাদন করেন। সুতরাং জেনেশুনে কাউকেও তােমরা আল্লাহর সমকক্ষ দাঁড় করিয়াে না।

২৩. আমি আমার দাসের প্রতি যা অবতীর্ণ করেছি তাতে তােমাদের কোনাে সন্দেহ থাকলে তােমরা তার মতাে কোনাে সুরা আননা। আর তােমরা যদি সত্য বল, আল্লাহ্ ছাড়া তােমাদের সব সাক্ষীকে ডাকো।

২৪. যদি না কর, আর তা কখনও করতে পারবে না, তবে সেই আগুনকে ভয় করাে যার ইন্ধন হবে মানুষ ও পাথর, অবিশ্বাসীদের জন্য যা প্রস্তুত রয়েছে। 

২৫. যারা বিশ্বাস করে ও সৎকর্ম করে তাদেরকে সুখবর দাও যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত যার নিচে নদী বইবে। যখন তাদেরকে ফলমূল খেতে দেওয়া হবে তখন তারা বলবে, আমাদেরকে আগে যে-জীবনােপকরণ দেওয়া হত এ তাে তা-ই। তাদের অনুরূপ ফলই দেওয়া হবে ও সেখানে তাদের জন্য থাকবে, পবিত্র সঙ্গিনী আর তারা সেখানে থাকবে চিরকাল।

২৬. আল্লাহ্ মশা বা তার চেয়ে বড় কোনাে জিনিসের উদাহরণ দিতে বিব্রত বােধ করেন না। তাই যারা বিশ্বাস করে তারা জানে যে, এ-সত্য উপমা তাদের প্রতিপালকের কাছ থেকে এসেছে; কিন্তু যারা অবিশ্বাস করে তারা বলে, “আল্লাহ্ কী উদ্দেশ্যে এমন এক উপমা দিয়েছেন?' এ দিয়ে তিনি অনেককে বিভ্রান্ত করেন, আবার অনেককে সৎপথে পরিচালিত করেন। আসলে সত্যত্যাগীদেরকে ছাড়া আর কাউকেও তিনি বিভ্রান্ত করেন না।

২৭. যারা আল্লাহর সঙ্গে দৃঢ় অঙ্গীকার করে তা ভঙ্গ করে, আল্লাহ্ যে-সম্পর্ক অক্ষুন্ন রাখতে আদেশ করেছেন তা ছিন্ন করে ও পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করে বেড়ায়, তারাই তাে ক্ষতিগ্রস্ত।


সফল হওয়ার গল্প (হার্ডকভার)

কখনো কখনো জীবন তোমাকে ইটপাটকেল মারবে, কিন্তু বিশ্বাস হারিয়ো না। আমি নিশ্চিত, যে জিনিসটা আমাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিল সেটা হচ্ছে, আমি যে কাজটি করছিলাম, সেটাকে আমি অনেক ভালোবাসতাম। তোমাকে অবশ্যই তোমার ভালোবাসার কাজটি খুঁজে পেতে হবে, ঠিক যেভাবে তুমি তোমার ভালোবাসার মানুষটিকে খুঁজে বের করো। তোমার জীবনের একটা বিরাট অংশ জুড়ে থাকবে তোমার কাজ, তাই জীবন নিয়ে সত্যিকারের সন্তুষ্ট হওয়ার একমাত্র উপায় হচ্ছে এমন কাজ করা, যে কাজ সম্পর্কে তোমার ধারণা, এটা একটা অসাধারণ কাজ। তোমার কিছু হারানোর আছে আমার জানা মতে, এ চিন্তা দূর করার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে, সব সময় মনে রাখা যে একদিন তুমি মরে যাবে। তুমি খোলা বইয়ের মতো উন্মুক্ত হয়েই আছো। তাহলে কেন তুমি সেই পথে যাবে না, যে পথে তোমার মন তোমাকে যেতে বলছে? সূচিপত্র ১. শিখতে হবে বাচ্চাদের মতো করে ২. অ্যাপল থেকে বহিস্কৃত হওয়াটাই ছিল আমার জীবনের টার্নিং পয়েন্ট ৩. পৃথিবীর সবচেয়ে সফল বিজনেস ম্যান ৪. আমি পাইলট হতে পারিনি ৫. আমি যেভাবে লেখক হলাম ৬. একজন অন্ধ ছাত্র যদি পারে, আমি পারব না কেন? ৭. ই-কমার্সের ব্যবসা করে চীনের সবচেয়ে ধনী ৮. হিমালয় সম স্বপ্ন যার ৯. সফলতা দিয়ে আমাকে বিচার করো না ১০. তিনিই এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ১১. সফল হওয়া না হওয়া


পদার্থবিজ্ঞানের প্রথম পাঠ

এই বইটি স্কুলের মাধ্যমিক পর্যায়ের ছেলেমেয়েদের জন্যে লেখা। তবে কোনো ছেলেমেয়ে যেন ভুলেও মনে না করে এটি পড়ে তারা পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাবে। মোটেও হয়নি- এটা লেখা হয়েছে পদার্থবিজ্ঞান শেখার জন্যে। পদার্থবিজ্ঞান শেখা মানে সমস্যার সমাধান করতে পারা। এই বইয়ে অনেকগুলো সমস্যা উদাহরণ হিসেবে দেয়া আছে, তাই কারো যদি পদার্থবিজ্ঞান শেখার ইচ্ছে হয় তাদেরকে উদাহরণগুলো নিজে নিজে করার চেষ্টা করতে হবে। বইয়ের শেষে যে অনুশীলনী আছে সবাইকে সেগুলো করতে হবে, শুধু তাহলেই সে মনে করতে পারে যে পুরো বইটা তার পড়া হয়েছে।


থ্রি : টেন এ এম ৩:১০ এএম (হার্ডকভার)

অদ্ভুত রোগে আক্রান্ত হেনরি বিনসের জীবন তার প্রিয় বিড়াল ল্যাসি আর বান্ধবি ইনগ্রিডকে নিয়ে ভালোই চলে যাচ্ছিল, কিন্তু একটা ইমেইল উলটপালট করে দিলো সবকিছু। তবে কি এতদিন নিজের মা সম্পর্কে যা জানতো সব ভুল ছিল? তার আসল পরিচয় কি? সিআইএ’র এজেন্ট নাকি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসি? আর এমন অদ্ভুত রোগের পেছনে কি তাহলে অন্য কারণ লুকিয়ে আছে? পেছন থেকে কলকাঠি নাড়ছে কোন অদৃশ্য শত্রু? শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উত্তেজনায় ভরপুর হেনরি বিনস সিরিজের দ্বিতীয় অভিযানে আপনাদের স্বাগতম


মিতুল ও তার রবোট (হার্ডকভার)

মিতুল এর মামা ও তার বন্ধুরা মিলে একটি রোবট বানায় , রোবটটি কে নিয়ে যায় একটি কম্পিটিশন এ । ঐ কম্পিটিশনে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনেকেই অনেক রোবট নিয়ে আসে । কম্পিটিশন এর বিচারক তিন জন প্রফেসর । তারা যখন মিতুল এর মামার রোবট কে প্রশ্ন করেন কোনো উত্তর পাচ্ছিলেন না , এমন সময়ে হঠাত করেই তুখোর মেধাবী এর মতো করে সকল প্রশ্নের উত্তর দিয়ে যাচ্ছিলেন ।