Categories


Daddy Always Loves Me

A child should not have to "do someting" to get love. Love for a child must be unconditional and not tied to any "achievement".


পিপলী বেগম (হার্ডকভার)

পিপলী বেগম মূলত ছোটদের বই। তবে যেসব বাবা মা বই পড়ে বাচ্চাদের গল্প শোনাতে চান বইটি তারাও পড়তে পারেন। মতিন সাহেবের তিন মেয়ে। তিলু সবার বড়, সে ভিকারুন্নেসায় ক্লাস সেভেনে পড়ে। তার ছোটটা বিলু, সে একই স্কুলে থ্রি তে পড়ে। সবার ছোটটা এখনও কোথাও ভর্তি হয়নি। মতিন সাহেব ডাক্তার মানুষ। বাচ্চাদের সময় দিতে পারেন না।খুব ভোরবেলা বেড়িয়ে যান এবং অনেক রাতে ফেরেন।বাচ্চাদের সাথে দেখাই হয়না।ওরা যখন তাকে ভুলতে বসেছে তখন তিনি দুদিনের ছুটি নিলেন। দ্বিতীয় দিন প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে।উনার স্ত্রী বাসায় নেই, ভাইয়ের বাসায় গিয়ে আটকে গেছেন,রাতে ফিরবেন না।তিন নেয়ে উনাকে ধরল গল্প শোনানোর জন্য। বাঘের গল্প।


কালো যাদুকর (হার্ডকভার)

মবিন উদ্দিনের বয়স পঞ্চাশ। নেত্রকোনা শহরে "বিউটি বুক সেন্টার" নামে তার একটা বইয়ের দোকান আছে। দোকানের বিক্রি-বাট্টা তেমন ভাল না।কোনও রকম সংসার চালাচ্ছেন এই দিয়ে। স্ত্রী এবং ১৩ বছরের এক অন্ধ মেয়ে নিয়ে তার সংসার। মেয়ের নাম সুপ্তি।সু প্তি দেখতে অসাধারন সুন্দর। সব থেকে সুন্দর ওর চোখদুটি। কেউ ওর চোখদুটি দেখলে বিশ্বাস করতে চাইবেনা যে সে অন্ধ। আরও একজন মানুষ মবিন উদ্দিনের সংসারে ছিল। তার বড় ছেলে টুনু। বছর ছয়েক আগে প্রচন্ড জ্বর উঠে মারা গেল। ও তখন ভার্সিটির হোস্টেলে ছিল। জ্বর বেশি দেখে শিক্ষকরা মিলে ওকে হাসপাতাল নিয়ে যায়। মবিন সাহেব হাসপাতালে গিয়ে দেখেন ছেলে অজ্ঞান। নার্স এসে বলল ওর জ্ঞ্যান ফিরতে দেরি হবে, আপনি বরং এই ফাঁকে চা খেয়ে আসুন। তিনি চা খেয়ে ফিরে এসে আর ছেলেকে পেলেন না। শুনলেন মৃত্যুর আগে টুনুর জ্ঞ্যান ফিরেছিল। সে জিজ্ঞেস করেছিল "বাবা আসেনি?" এর জন্য তিনি গত ছয় বছর ধরে চা খাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন। 


একি কান্ড! (হার্ডকভার)

এটা টুকুন এর গল্প। কয়দিন পরই টুকুন আট বছরে পা দিবে। টুকুনের বাবা রশিদ সাহেব ব্যাঙ্কে চাকরী করেন। তার ফাঁকে তিনি লেখালেখিও করেন। অনেকদিন থেকে তিনি একটা উপন্যাস শেষ করতে চাচ্ছেন। উপন্যাসের নাম "একি কান্ড"। টুকুনের মা 'মুনা' গৃহিণী। টুকুনের একটা ছোট বোন আছে, নাম মৃদুলা। অসম্ভব শান্তশিষ্ট মেয়ে। কিছুদিন যাবত টুকুন একটা কাকের সাথে কথা বলে। নানান রকম কথা। এবং এ কথা ও সবাইকে বলে বেড়ায়। যে কারনে ওর বাবা মা ওর উপর কিছুটা বিরক্ত। এই বয়সে যদি এরকম বানিয়ে বানিয়ে গল্প বলতে থাকে তাহলে বড় হয়ে কি করবে? টুকুন অবশ্য কখনও স্বীকার করেনা যে সে বানিয়ে বলছে। টুকুনের বাবা ওকে বলে দিয়েছেন কাক নিয়ে যেনো আর কখনও কোনও কথা না বলে। টুকুনের সবচেয়ে পছন্দের মানুষ ওর ছোটফুপি। সে এবার এম.এস.সি পরীক্ষা দিবে।


রবিন হুড

ইংল্যান্ডের নটিংহাম শহরের কাছেই ছিল বিশাল শেরউড জঙ্গল। সেই জঙ্গলে আস্তানা গেড়েছিল দুর্দান্ত দুঃসাহসী এক মহৎ হৃদয় দস্যু - রবিন হুড ও তার সাত কুড়ি দুর্ধর্ষ অনুচর। অত্যাচারী নর্মান শাসক, প্রজা-নিপীড়ক জমিদার, অসৎ ব্যবসায়ী আর অর্থ-লোলুপ বিশপ-মোহান্তদের অন্তরাত্মা কাঁপিয়ে দিয়েছিল রবিন; কিন্তু আবার লুন্ঠিত অর্থ দীন-দুঃখীদের মধ্যে বিতরণের মাধ্যমে জয় করে নিয়েছিল সাধারণ মানুষের অন্তর। বিপদে সাহায্য চেয়ে কেউ কোনদিন ফিরে আসেনি তার দুয়ার থেকে... ... এমনি সারসংক্ষেপ নিয়ে বাংলায় অনুবাদ করা হয় বিশ্ব সাহিত্যেরই অন্যতম সেরা ফিকশন চরিত্র রবিন হুডের।


রাক্ষস খোক্কস এবং ভোক্কস (হার্ডকভার)

সবাই রাক্ষস চিনে, খোক্কসও চিনে। ভোক্কস চিনে না। ধানমন্ডি লেকের পাশে এক ভোক্কস এর দেখা পেয়েছিলাম। সে আগ্রহ করে খবরের কাগজ খাচ্ছিল....


জলের ডানায় পাখির বাড়ি (পেপারব্যাক)

থরথর করে কাঁপছে  মামদো ভূত ৷ মানুষের রূপ ধরে গতকালের ট্রেনে কলকাতা থেকে ঢাকায় এসেছে সে ৷ হালকা একটা চাদর আর দুটো জামা এনেছে সাথে ৷ ভেবেছিল এটা দিয়ে শীত তাড়াবে । কিন্তু বাংলাদেশে আজকাল যা শীত পড়ছে একবার ইংল্যান্ডে গিয়ে এরকম বিপদে পড়েছিল ৷ টেমস নদীর পাড়ে হাওয়া খেতে গিয়ে টের পেয়েছে শীত কাকে বলে! এখন সে কথাই মনে পড়েছে । বারো বছর আগে বাংলাদেশি বন্ধুদের আমন্ত্রণে একটা মৈত্রী সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকায় এসেছিল ৷ সে বছর কলকাতা থেকে আরো অনেকেই এসেছিল ৷ সবাই নেচে-গেয়ে বাংলাদেশি ভূতদের মাতিয়ে গিয়েছিল।


নানা চাকা (পেপারব্যাক)

এই বইটি শিশু কিশোরদের জন্য রচিত। এখানে বিভিন্ন প্রানির কর্মকান্ড সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। যা শিশু কিশোর জন্য উপযুক্ত। যেমন একটু তুলে ধরা হল... মাছি, ব্যাঙ, সজারু আর হলদে ঝুঁটি মোরগটি বনে বেড়াতে গিয়ে খুঁজে পায় মজার ছোট্ট গাড়ি। পরিত্যক্ত, পড়ে আছে বহুদিন। বেখাপ্পা সব চাকা গাড়ির, চারটি চাকা চার মাপের। ঠেললেও চলে না গাড়ী, কাৎ হয়ে পড়ে আছে একদিকে। ঠেলে ঠেলে ক্লান্ত, তবুও গাড়িটা মোটেও ফেলে যাবার ইচ্ছা ছিল না তাদের। তাই তারা চারজন চারটি চাকা খুলে নিয়ে চলল। কী হল তারপর? এদিকে, অন্যত্র একটা ব্যাঙ, একটা মুরগিছানা, একটা ইঁদুর, একটা পিঁপড়ে আর একটা গুবরে পোকা মিলে বেড়াতে বেরিয়েছিল। নদীর ধারে পৌঁছে ব্যাঙ লাফিয়ে আনন্দে পড়ল পানিতে, 


ফুলের হাসি (হার্ডকভার)

সমাজের চারপাশের নানা জিনিস সম্পর্কে শিশু-কিশোররা  জানতে চায় । তাদের সেই জানার আগ্রহ ও ক্ষুধা  অনেকখানি মেটায় শিশু সাহিস্য । শিশু- কিশোরদের জন্য তাদের মেধা ও মননশীলতাকে বিকশিত করার।


কাকারু (হার্ডকভার)

সাদামাটা জীবনে আশরাফুদ্দিন তার স্ত্রীর বড়ভাইয়ের ওপর নির্ভরশীল। অফিস- বাসায় সবখানে কোণঠাসা। তবে তিনি তার কন্যা কে খুব ভালোবাসেন। একবার মেয়ের সুস্থতার জন্য তার প্রিয় কিন্তু অদ্ভুত তিনটি শখ ছেড়ে দেওয়ার মানত করেন। অনেকে অনেক কথা বলবে জেনেও তার আদুরে কন্যার জন্মদিনের উপহার হিসেবে কাক কিনে আনেন। এরও এক কারণ আছে। এই কাকের কাছ থেকেই তিনি আবিষ্কার করেন কাকদের পরিবার, সংসার, ভালোলাগা, মন্দলাগা, বিপন্নতা আছে। তার প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে কাক তার অফিসে অর্থ লোপাট করার প্রকৃত অপরাধীকে ধরিয়ে দিতে সাহায্য করে। কিন্তু কি করে? তার বিশেষ মানত তিনটিই বা কি? আশরাফুদ্দিন এই কাকপাখিটির নাম দেন 'কাকারু'। কিন্তু শেষপর্যন্ত তিনি কেন কাওরানবাজারের জারুল গাছগুলোর পাশে কাকারু!কাকারু!বলে ডাকছেন?


আরব্য রজনীর গল্প (১ম খণ্ড) (হার্ডকভার)

অনেকদিন আগের কথা । প্রাচ্যের এক বিশাল সাম্রাজ্য শাসন করতেন এক প্রবল প্রতাপ বাদশাহ ৷ উজির-সভাসদ, পাত্রমিত্র, সৈন্য-সামন্ত, পােলাম-নফর কোনও কিছুরই অভাব ছিল না তার ৷ শসন বংশের এই বাদশাহর ছিল দুই ছেলে ৷ বড় ছেলেটি লম্বা ও চওড়া, সুঠামদেহী ৷ ছোটটি বেঁটেখাটো ৷ দু জনেই যোদ্ধা । দু জনেই দূর্ধর্ষ ঘোড়সওয়ার ৷ তবে ছোটর চেয়ে বড় ভাইয়ের বুদ্ধি কিছু বেশি ৷ প্ৰজাদের সুখ-দুঃখ, অভাব…অভিযােগ দরদ দিয়ে বোঝার চেষ্টা করে।


বনের রাজা

সভা মানে হলো সব পুশুরা একসঙ্গে হবে। বুদ্ধিমান পুশুরা বক্ততা দিবে আর বোকারা শুনবে আর হাত তালি দিবে। মাঝে মাঝে মাথা নাড়বে....


বাহাদুর পিঁপড়ে

সারাদিন কাজ করে পিঁপড়ে পরিবার নিজেদের জায়গায় এসে আবিষ্কার করলো, তাদের ঘরবাড়ি কিচ্ছু নেই!


বাবা যখন ছোট (হার্ডকভার)

বাবা যখন ছোট, তখন কেবলি পড়ত সে ৷ পড়তে শিখেছিল বাবা চার বছর বয়সে, পড়া ছাড়া আর কিছুতেই ঝোঁক ছিল না । অন্য ছেলেরা লাফ ঝাঁপ ছুটোছুটি করছে, মজার মজার খেলা খেলছে নানা রকম, ছোট্ট বাবা কিন্তু তখন ব’সে আছে তার বইটি নিয়ে । শেষ পর্যন্ত ঠাকুদাঁ ঠাকুমার দুশ্চিন্তা হল ৷ সারাক্ষণ বই নিয়ে থাকলে ক্ষতি হবে বৈকি । বই উপহার দেওয়া বন্ধ হল, হুকুম হল পড়া চলবে কেবল দিনে তিন ঘন্টা ৷ তাতে কিন্তু ফল হল না ৷ সকাল থেকে সন্ধে পর্যন্ত ছোট্ট বাবার বই পড়া বন্ধ হল না ৷ নিয়মমতাে তিন ঘন্টা বাবা পড়তে লোকের সামনে।


নুহের নৌকা

অনেক অনেক দিন আগের কথা। সে সময় নূহ নামে একজন ধার্মিক লোক ছিলেন। তিনি আল্লার একজন নবী । তখন মনুষজন সৎ ও সরল পথে চলাফেরা করত না। আল্লাহর প্রতি তাদের কোনো বিশ্বাস ছিল না। তখন আল্লাহ নূহ নবীর মাধ্যমের লোকজনের কাছে সৎ পথে চলার বার্তা পাঠালেন।


সিসিমপুরে ভূমিকম্প

ভূমিকম্প হলে ভয় না পেয়ে কী করে নিরাপদে থাকা যায় এই নিয়েই সিসিমপুরে ভূমিকম্প বইটি। এখানে হালুম, টুকটুকি, শিকু আর ইকরি শিখে নিচ্ছে ভূমিকম্প হলে কীভাবে ‘বসো, ঢাকো, ধরো’ চর্চা করে নিরাপদে থাকা যায়। সেই সাথে ভূমিকম্পে কোথায় আশ্রয় নেওয়া নিরাপদ আর কোথায় দাঁড়ানো একেবারেই নিরাপদ নয়, তাও জেনে নিচ্ছে


চার বন্ধু

সাদিব, নন্দিনী, অস্তি আর মাইকেল চারজন খুব বন্ধু। তার একসাথে থাকে, একসাথে খেলে, একসাথে দুষ্টমি করে। মাঝে মাঝে তারা ......


সষ্ণিতা

বল বীর-

বল উন্নত মম শির!

শির নেহারি’ আমারি নত শির ওই শিখর হিমাদ্রির!

বল বীর-

বল মহাবিশ্বের মহাকাশ ফাড়ি’

চন্দ্র সূর্য গ্রহ তারা ছাড়ি’