Categories


কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

বিশ্ব সম্পর্কে প্রায় কিছুমাত্রই না বুঝে অামরা দৈনন্দিন জীবন যাপন, করি। যে যন্ত্র থেকে সূর্যালোক উৎপন্ন হচ্ছে এবং জীবন সম্ভব হচ্ছে, যে মহাকর্ষ আমাদের পৃথিবীর সঙ্গে আটকে রাখে । কিম্বা যে পরমাণুর দিয়ে আমরা তৈরী এবং যার স্থিরত্বের উপর আমরা যেমন মূলগতভাবে নির্ভরশীল, সে সম্পর্কে  আমরা কিছু্ই ভাবি না।প্রকৃতিকে আমরা যেমন দেখি, প্রকৃতি কেমন তেমন হল, 


The Power of Habit

The Habit loop is a neurological pattern that governs any habit. It consists of three elements: a cue, a routine, and a reward. Understanding these components can help in understanding how to change bad habits or form good ones. The habit loop is always started with a cue, a trigger that transfers your brain into a mode that automatically determines which habit to use. The heart of the habit is a mental, emotional, or physical routine. Finally, there is a reward, which helps your brain determine if this particular loop is worth remembering for the future.[6] In an article in The New York Times, Duhigg notes, "The cue and reward become neurologically intertwined until a sense of craving emerges." Craving drives all habits and is essential to starting a new habit or destroying an old one. Duhigg describes how Procter and Gamble used research on the habit loop and its connection to cravings to develop the market for Febreze, a product that eliminates bad odors, to make a fortune.


একাত্তরের দিনগুলি (হার্ডকভার)

জাহানারা ইমামের ‘একাত্তরের দিনগুলি’ বইটি খুব সাধারণ এক গল্পের অসাধারণ আখ্যান হয়ে উঠার কাহিনী। এক সাধারণ বাঙালি নারীর ব্যক্তিগত ডায়েরীর বাংলাদেশের জাতীয় ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ঘটনা মুক্তিযুদ্ধের অবিস্মরণীয় দলিল হয়ে উঠার গল্প। জাহানারা ইমামের একজন সাধারণ মা থেকে শহীদ জননী হয়ে উঠার দিনলিপি। ‘একাত্তরের দিনগুলি’ বইটিতে জাহানারা ইমাম মায়ের মমতা নিয়ে, বাঙালি নারীর শাশ্বত মহিমা নিয়ে, দেশপ্রেমিকের ভালোবাসা নিয়ে একাত্তরের দিনগুলোর গল্প আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন। ‘একাত্তরের দিনগুলি’ বইটি ডায়েরীর আদলে লেখা। এখানে পরিচ্ছেদের প্রথমেই বিভিন্ন দিনের তারিখ দেয়া এবং নিচে সেই দিনের ঘটনাপ্রবাহ লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। ডায়েরীর তারিখ শুরু হয়েছে মার্চের প্রথম দিক থেকেই আর শেষ হয়েছে ডিসেম্বরের একদম শেষে গিয়ে। এর মাঝে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের প্রায় সব বড় ঘটনাই দিন অনুযায়ী অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে উঠে এসেছে। ডায়েরীতে যেমন ৭ মার্চের শেখ মুজিবর রহমানের রেসকোর্স ময়দানের ভাষণের কথা বলা হয়েছে, তেমনি ভাষণ পরবর্তী মার্চের দিনগুলোতে কীভাবে মানুষের মধ্যে বিভিন্ন অশুভ আশঙ্কা ঘনীভূত হয়েছিলো সেই গল্পও একান্তভাবে উঠে এসেছে। তারপর ২৫শে মার্চের কাল রাতের বর্ণনা বেশ বিস্তৃতভাবে এসেছে। জাহানারা ইমাম বিভিন্নজনের কাছে থেকে ২৫ মার্চ রাতের যে সব ভয়ংকর অভিজ্ঞতার কথা শুনেছিলেন সে সবও তিনি ‘একাত্তরের ডায়েরী’ বইটিতে লিপিবদ্ধ করেছেন। তাই সে রাতের নৃশংসতার প্রায় সব দিকই এখানে উঠে এসেছে। রাজারবাগ পুলিশ লাইনের হত্যাকাণ্ড, পুরান ঢাকার হত্যাকাণ্ড থেকে শুরু করে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালের হত্যাকাণ্ডের বীভৎসতার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার ছোঁয়াও পাওয়া যাবে এই বইয়ে। তার পরপরই চলে আসে এই ডায়েরীর মূল আলোকপাত যেই ব্যাপারে সেই রুমীর কথা। রুমী জাহানারা ইমামের বড় ছেলে। অত্যন্ত রাজনীতি সচেতন এবং মেধাবী ছেলে সে। যুদ্ধের শুরু থেকেই পাকিস্তানী অত্যাচারী শাসকদের প্রতি সে তীব্র ঘৃণা অনুভব করতো। তারপর যুদ্ধ যখন শুরু হল তখন পরিচিত ঢাকাকে এই ভয়ানক তাণ্ডবলীলায় বিপর্যস্ত হতে দেখে, চেনা মানুষগুলোকে নরপশুদের হাতে খুন হতে দেখে রুমী আর নিজেকে ধরে রাখতে পারছিলো না। অবশেষে তার যুদ্ধে যাবার সুযোগ এসে গেল। সে বন্ধুদের মাধ্যমে একদিন ট্রেনিংয়ে যাবার সুযোগ পেল।


কতো নদী সরোবর বা বাঙলা ভাষার জীবনী (হার্ডকভার)

কোথা থেকে এসেছে আমাদের বাংলা ভাষা? ভাষা কি জন্ম নেয় মানুষের মতো? বা যেমন বীজ থেকে গাছ জন্মে তেমনভাবে জন্ম নেয় ভাষা? না, ভাষা মানুষ বা তরুর মতো জন্ম নেয় না। বাংলা ভাষাও মানুষ বা তরুর মতো জন্ম নেয়নি, কোনো কল্পিত স্বর্গ থেকেও আসেনি। এখন আমরা যে বাংলা ভাষা বলি এক হাজার বছর আগে তা ঠিক এমন ছিল না। সে ভাষায় এ দেশের মানুষ কথা বলত, গান গাইত, কবিতা বানাত। মানুষের মুখে মুখে বদলে যায় ভাষার ধ্বনি। রূপ বদলে যায় শব্দের, বদল ঘটে অর্থের। অনেক দিন কেটে গেলে মনে হয় ভাষাটি একটি নতুন ভাষা হয়ে উঠেছে। আর সে ভাষার বদল ঘটেই জন্ম হয়েছে বাংলা ভাষার। হাজার বছর আগে প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা রূপান্তরিত হয়ে বঙ্গীয় অঞ্চলে জন্ম নিয়েছিলো এক মধুর - কোমল - বিদ্রোহী প্রাকৃত। তার নাম বাঙলা। 


উপেন্দ্রকিশোর রচনাসমগ্র-২

অনেক দিন আগে আমাদের এই ভারতবর্ষে দশরথ নামে এক রাজা ছিলেন। সরযূ নদীর ধারে, অযোধ্য নগরে তিনি রাজ্য শাসন করিতেন। সেকালের অযোধ্যা নগর আটচল্লিশ ক্রোশ লম্বা, আর বার ক্রোম চওড়া ছিল। তাহার চারিদিকে প্রকাণ্ড দেওয়ালের উপরে লোহার কাঁটা দেওয়া ভয়ঙ্কর অস্ত্র সকল সাজানো থাকিত। সে অস্ত্রের নাম শতঘ্নী, কেন না তাহা ছুঁড়ি
য়া মারিলে একেবারে একশত লোক মারা পড়ে।


পুতুলনাচের ইতিকথা (হার্ডকভার)

পুতুল নাচের ইতিকথা বাঙালি সাহিত্যিক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি বিখ্যাত উপন্যাস। বইটি প্রকাশিত হয় ১৯৩৬ সালে। উপন্যাস শুরু হয়েছে বজ্রাঘাতে নিহত হারু ঘোষের বর্ণনা দিয়ে। লেখাটা এভাবে উদ্ধৃত করাঃ "খালের ধারে প্রকাণ্ড বটগাছের গুঁড়িতে ঠেস দিয়া হারু ঘোষ দাঁড়াইয়া ছিল। আকাশের দেবতা সেইখানে তাহার দিকে চাহিয়া কটাক্ষ করিলেন। হারুর মাথায় কাঁচা-পাকা চুল আর বসন্তের দাগভরা রুক্ষ চামড়া ঝলসিয়া পুড়িয়া গেল। সে কিন্তু কিছুই টের পাইল না।" উপন্যাসটির কেন্দ্রীয় চরিত্র গ্রামের ডাক্তার শশী। ঈশ্বরের প্রতি তার বিশ্বাস নেই। গ্রামের পটভূমিতে শশী, শশীর পিতা, কুসুম-সহ অন্যান্য চরিত্রগুলোর মাঝে বিদ্যমান জটিল সামাজিক সম্পর্ক নিয়ে গড়ে উঠেছে এর কাহিনী ও প্রেক্ষাপট। ক্ষয়িষ্ণু সমাজের প্রেম, বিরহ, দ্বেষ ও পারস্পরিক সহমর্মিতা কে উপজীব্য করে লেখা এই উপন্যাস বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সম্পদ। উপন্যাসে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিজ্ঞানমনস্ক মানসিকতার পরিচয় মেলে।


রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড (হার্ডকভার)

মানুষ ফিনান্সিয়াল স্টাগল করার প্রধান কারন তার স্কুলে ব্যায়িত সময়ে টাকা সম্পর্কে কিছু না শেখা। ফলাফল হলো মানুষ টাকার জন্য কাজ করতে শেখে কিন্তু ককনো শেখে না কিভাবে টাকাকে তাদরে জন্য কাজ করানো যায়।


চাঁদের পাহাড় (হার্ডকভার)

বিভূতিভূষণের জন্ম হয় তাঁর মাতুলালয় কাঁচড়াপাড়ার সমীপবর্তী ঘোষপাড়া- মুরাতিপুর গ্রামে। জন্মতারিখ ২৮ ভাদ্র, ১৩০১ (ইং ১২ সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪)। তাঁর পৈতৃক নিবাস যশোর জেলার (বর্তমানে ২৪ পরগণা জেলার ) অন্তর্ভুক্ত বনগ্রাম মহকুমার অবস্থিত ইছামতী নদীতীররস্থ ব্যারাকপুর গ্রাম। তাঁর পিতার নাম মহানন্দ বন্দ্যোপাদ্যায় শান্ত্রী, পেশা ছিল কথকতা; মাতা মৃণালিনী দেবী।


জুল ভার্ন- রচনাসমগ্র

রহস্যজনক সে ঘটনাট্য ছিল - উত্তাল-উদ্দাম সমুদ্রের ওপর দিয়ে পথ পাড়ি দেবার সময় জাহাজের ক্যাপ্টেন এবং খালাসিরাই কেবল নয় যাত্রীরাও অতিকায় একটা প্রাণীকে জলের ওপর ভেসে থকত দেখেছে। আবার পর মুহূর্তেই চোখের পলকে তাকে যুবে যেতে দেখেও কম অবাক হয় নি। বিচিত্র দর্শন অতিকায় প্রাণীটার শরীর লম্বাটে। তার সামনের দিকটা অনেকটা মোচার অগ্রভাসের মতো শঙ্কুর আকৃতিবিশিষ্ট।


সফলতার সোপান : যেভাবে উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছবেন (হার্ডকভার)

মানুষের জীবনে সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য চাই প্রচ- ইচ্ছাশক্তি এবং দৃঢ় মনোবল। বাস্তবে কোনকিছুই মানুষের উন্নতির পথে বাধা হতে পারে না। বাধা হল ভিতরের ভয়। যার জন্য সে নিজেই দায়ী। আমেরিকার বিখ্যাত বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন দশ হাজার বার চেষ্টার পর বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কার করেছিলেন। এডিসন লেখাপড়ায় খুবই অমনোযোগী ছিলেন। কোন ক্লাসেই একবারে পাশ করেন নাই। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্কুল পালিয়েছেন। নজরুল দারিদ্র্যতার কারণে পড়তেই পারেননি। লালন ফকির জানতেন না স্কুল কী জিনিস? আজ মানুষ এদের কর্ম নিয়ে গবেষণা করে। ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করে। অ্যাপলের কর্ণধার স্টিভ জবস্ প্রতি রবিবার ভালো খাবারের আশায় সাত মাইল দূরে পায়ে হেঁটে মন্দিরে যেতেন। আন্ডু কার্নেগীকে তার ময়লা পোশাকের জন্য এক পার্কে ঢুকতে দেয়া হয়নি।


One Indian Girl (Paperback)

"What do you mean not enough rooms?" I said to Arijit Banerjee, the lobby manager of the Goa Marriott. 

"See, what I am trying to explain is ...." Arijit began in his modulated, courteous voice when mom cut him off.


ট্রেজার আইল্যান্ড (হার্ডকভার)

ট্রেজার আইল্যান্ড এমন একটি বই যা ছেলে বুড়ো সবাইকে মাতিয়ে রাখতে পারে। উপন্যাসের অবিস্মরণীয় সব চরিত্র গুলোর হল জিম, ক্যাপ্টেন স্মলেট, ডঃ লিভসে, ইজরায়েল, বেনগান ও আরো অনেকে। গল্পটি শুরু হয় জিমের সরাই খানায় এক পাইরেটের রুম ভাড়া নেবার মাধ্যমে। তাকে কিছু লোক রাড়া করছে। কেন? জানা যায় সে মারা যাবার পর। তার কাছে একটি ম্যাপ আছে যা বিপুল ধন সম্পত্তির দিকে নির্দেশ করে। জিম ছুটে যায় সেখানে সঙ্গী হয় খোড়া নাবিক সিলভার এবং অন্যান্যরা। অপ্রত্যাশিত এবং জটিল সম্পর্ক সিলভার এবং জিম মধ্যে গড়ে উঠে এই যাত্রা পথে। 


দস্যু রবিন হুড

রাজ্য ইংল্যান্ড। শহর নটিংহাম। সে বহুকাল আগের কথা। নটিংহামের কাছাকাছি বিশাল এক গহিন। গভীর সবুজ বনভূমি, নাম শেরউড জঙ্গল । রবিন হুড নামে এক দস্যু থাকত ওখানে । কিভাবে সে দস্যু হলো সেটাই এখন বলব তোমাদের। সে-সময় ইংল্যান্ডের শাসনভার ছিলো রাজা হেনরির হাতে।


The 3 Mistakes of My Life

The 3 Mistakes of My Life is the third novel written by Chetan Bhagat. The book was published in May 2008 and had an initial print-run of 420,000. The novel follows the story of three friends and is based in the city of Ahmedabad in western India.


রাতুলের রাত রাতুলের দিন

বইটির শুরুতেই লেখক বলেছেন বইটি ভার্সিটি পড়ুয়া ছেলে মেয়েদের জন্য কিন্তু তারা পড়ে বলবে বইটি আসলে বাচ্চাদের জন্য; আবার বাচ্চারা বলবে বড়দের বই। কথাটা ঠিক। আমার কাছে মনে হয়েছে বইটি বাচ্চাদের জন্যই বেশী উপযোগী তবে বইটি পড়তে ভালোই লেগেছে। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে রাতুলের সাহসিকতা বর্ণনা করতে গিয়ে যা বর্ণনা দেয়া হয়েছে তা বাস্তবতা বর্জিত। গল্প হতে পারে কিন্তু রাতুলের জাহাজে লাফ দিয়ে ওঠার ঘটনা একটু বেশীই কাল্পনিক।


আধ ডজন স্কুল

তাই কথা বলতাম খুব কম কাজ করতাম আরো কম।" এই যে প্রথমেই তাঁর বোকা- বোকা সরল উক্তি এই বোকা ভাবের কারণেই তিনি স্কুলজীবনের পুরোটা সময়ই কখনো দুষ্টুমি করে পাড় পেয়ে গেছেন কখনো বোকা ভাবের কারণে বড় বিপদের হাত থেকেও বেঁচে গেছেন। স্যারের বাবার পুলিশে চাকরির সুবাদে তাকে নানা সময়ে নানা স্কুলে পড়াশোনা করতে হয়েছে। যার শুরুটা হয়েছিল সিলেটের প্রাইমারী স্কুলে আর শেষ বগুড়ার জিলা স্কুলে। বাঙালী সমাজে যেহেতু পরিবারগুলোতে কাজের লোক রাখার চল থাকে তাই বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় সেই পরিবারের ছেলে- মেয়েরা বাবা- মায়ের কাছে গৎবাঁধা শিক্ষার বাইরে আজব বিষয়ে শিক্ষা লাভ করে বাড়ীর সেই কাজের ছেলে/ মেয়েটার কাছে। তখন সেই কাজের মানুষটাই হয়ে উঠে তাদের প্রথম শিক্ষক বাবা- মায়ের বাইরে। জাফর স্যারেরও প্রথম শিক্ষক ছিল তাদের বাসার কাজের ছেলে রফিক। যার থেকে তিনি শিখেছিলেন মাকড়শার পেট থেকে সুতা বের করা, রক্তচোষা দেখলে কিভাবে তারা রক্ত টানতে না পাড়ে। মোটকথা স্কুলে ভর্তির আগেই শিশুসুলভ দুষ্টুমির কিছুটা শিক্ষা রফিকের মাধ্যমে তাঁর হয়েছিল। 


মেয়েটির নাম নারীনা

মেয়েটির নাম নারীনা।
একদিন খুব ভোরে নারীনা বের হয়েছে
বনে যাওয়ার জন্য।
বনে তার সঙ্গে দেখা হলো এক অদ্ভুত ছেলের।
সেই ছেলের নাম
জংলে জালা ডংলে ডালা টুগরি টুরাং!

বড় মামা এদের গল্প বলছেন মিতুলকে।
গল্পে আছে আরও অনেক চরিত্র। টিটিং, ভুটু, ছুটকি, টিকটিকালি ...।
আর আছে ভয়ঙ্কর একজন
সেনাপতি গুরগিল কু গুরগান!

শুনতে শুনতে, পড়তে পড়তে রূপকথা মনে হতেই পারে কিন্তু মেয়েটির নাম নারীনা রূপকথা নয়, রূপকথার আদলে এক অন্ধকার সময়ের কাহিনী।


ভূত ভুতং ভূতৌ

চারটি গল্প নিয়ে এই বই। বই-এর নামকরণ ঠিক হয় নি। নাম শুনে মনে হতে পারে বইটি খুব ছোটদের জন্যে। আসলে তা নয়। বইটি কিশোর-কিশোরীদের জন্যে। তিনটি গল্পের বিষয়বস্তু এমন যে খুব বাচ্চারা কিছুই বুঝবে না। তারা এই বই পড়লে আমার উপর রাগ করবে। ভুরু কুচকে ভাববে-এই পাগরা এসব কি লিখেছে ? একটি গল্পে ছোটদের চোখে বড়দের সমস্যা দেখার চেষ্টা করা হয়েছে। জানি না এই গল্প ছোটদের বইএ দেয়া ঠিক হল কি-না “বড় মামা এবং রাজকুমারী সুবর্ণ রেখা” হচ্ছে সেই গল্প। বড় মামার চরিত্রটি জীবন থেকে নেয়া। আমার বড় মামা যেমন ছিলেন এই গল্পেও ঠিক সে রকম রাখা হয়েছে।
গল্পগুলি লেখার পেছনে মজার ইতিহাস আছে। একবার আমি কি করলাম-রাগ করে বাসা থেকে বের হয়ে গেলাম। রাগ করলে সবাই খুব ছেলেমানুষ হয়ে যায়। আমিও তাই হলাম, ভাবলাম -এই যে বাড়ি থেকে বের হচ্ছি আর ফিরে যাব না। কমলাপুর রেল স্টেশনে গিয়ে দেখি মানব্যাগ আনি নি। পকেটে একটি টাকাও নেই। বাসায় ফিরে যেতে ইচ্ছা করছে-কিন্তু ফিরবার অজুহাত পাচ্ছি না। রাত কাটল কমলাপুর রেল ষ্টেশনে। ষ্টেশনের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত পর্যন্ত হাঁটি। ক্ষুধা তৃষ্ণায় শরীর অবসন্ন। তারচেয়েও বড় কথা আসার সময় দেখে এসেছি মেয়েটি জ্বরে কাতর।বেচারীর কথাও খুব মনে পড়তে লাগল এইসব ভুলে থাকার জন্যে গল্প ভাবতে শুরু করলাম। চারটি গল্প এইভাবে তৈরী হল।


ড্রাগন

একদিন আব্বু আর আম্মু , টোটন আর ঝুমুরকে  নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন। ফিরে আসার সময় একটু অন্ধকার হয়ে গেছে। আব্বু হঠাৎ দেখেন বাস্তার মাঝে কি একটা যেন শুয়ে আছে, ভালো করে দেখা যায় না। কাছে গিয়ে দেখেন সেটা একটা বিরাট বড় ড্রাগন।


ট্রাইটন একটি গ্রহের নাম

তার রয়েছে অসাধারন বুদ্ধিমত্তা| কিন্তু টাইট্রন হতে পাঠানো হয়েছে এমন কিছু যা দিয়ে ধ্বংস হতে পারে মানবজাতি| এদিকে সিসিয়ানের মূল নেটওয়ার্ক ধ্বংস করে ফেলায় বাইরে যোগাযোগের কোন ব্যবস্থা নেই| এরই মাঝে ইউরি পেল নিউট্রিনো ছুড়ে দেওয়ার মতো একটি অস্ত্র| কিন্তু যা করার তা করতে হবে তিন ঘন্টার মাঝে| কারন, তিন ঘন্টা পর সিসিয়ানে বিস্ফোরণ ঘটবে| তারা কি পারবে তাদের রক্ষা করতে? আর এই গ্রহটিই বা কি? এটি কি আদৌ কোন গ্রহ? নাকি কম্পিউটারের বর্ণনানুযায়ী কোন নরক? জানতে চাইলে পড়ে ফেলুন|