It was like any other day on the Anna University campus in Chennai. I had delivered a lecture 'Vision to Mission' and the session got extended from one hour to two. I had lunch with a group of research students and went back to class. As I was returning to my rooms in the evening the vice-chancellor, Prof. A. Kalanidhi, fell in step with me. Someone had been frantically trying to get in touch with me through the day, he said. Indeed, the phone was ringing when I entered the room. When I answered, a voice at the other end said, 'The prime minister wants to talk with you ...' Some months earlier, I had left my post as principal scientific adviser to the government of India, a Cabinet-level post, to return to teaching. Now, as I spoke to the PM, Atal Bihari Vajpayee, my life was set for an unexpected change. Turning Points takes up the incredible Kalam story from where Wings of Fire left off. It brings together details from his career and presidency that are not generally known as he speaks out for the first time on certain points of controversy. It offers insight not only into an extraordinary personality but also a vision of how a country with a great heritage can become great in accomplishment, skills, and abilities through effort, perseverance and confidence. It is a continuing saga, above all, of a journey, individual and collective, that will take India to 2020 and beyond as a developed nation.
সাধারণ পাঠক, চলচ্চিত্রে নবীন উৎসাহীদের জন্য এই রুপরেখা এই বইটি। ভারতবর্ষের মত বহুভাষী দেশেচলচ্চিত্র, সবাক চলচ্চিত্রও বহুভাষী। হিনি, বাংলা, তামিল-তেলেগু, মালয়ালম-কন্নড়, অসমীয়, ওড়িয়া, আরও অন্যান্য ভাষার চলচ্চিত্র নির্মিত হচ্ছে। ভাষার বৈচিত্রের পাশাপাশি আছে ধরণের বৈচিত্র।
"What do you mean not enough rooms?" I said to Arijit Banerjee, the lobby manager of the Goa Marriott.
"See, what I am trying to explain is ...." Arijit began in his modulated, courteous voice when mom cut him off.
ভারতের ভিতরে অরুন্ধতী জড়িয়েছেন নর্মদা বাঁধ আন্দোলনের সাথে, উড়িষ্যার আদিবাসি গ্রামে গিয়ে ভুুমি উচ্ছেদের বিরুদ্ধে দাড়িছেন, ছত্তিশগড়ের মা্ওবাদীদের পক্ষে ঘোষনা করেছেন..তার স্পষ্ট অবস্থান।
সচেতন পাঠক অবশ্যই লক্ষ্য করবেন যে মেকলের সাময়িক পত্রিকার জন্য লিখিত নিবন্ধগুলি বাহ্যত পুস্তক সমালােচনা মাত্র। তবে এখানে লেখক পুস্তক সমালােচনা ব্যাপারটা ছদ্মবেশ হিসেবে কাজে লাগিয়েছেন। উদ্দেশ্য, সুযােগটা কাজে লাগিয়ে মূল বিষয়ে স্বীয় অভিমত ব্যক্ত করা। অতএব এখানে বলার দরকার করে না যে, বর্তমান ক্ষেত্রে মসিয়ে পেরিয়ার একজন রিচার্ড রাে মাত্র। এই মসিয়ে পেরিয়ারকে আর কোথাও উল্লেখ করা হবে না। এর নাম ব্যবহার শুধু মেকিয়াভেলিকে আদালতে হাজির করার জন্য।
INTRODUCTION
A thirteen-year-old girl in Netherlands is given a diary for her birthday. Two days later she starts writing in it. It would have been the typical diary of a typical teenage girl, only it was the June of 1942, Adolf Hitler had launched his aggressive campaign against the Jews of continental Europe; his armies had taken over much of the continent already Austria, Czechoslovakia, and Poland falling one after the other like matchsticks-and when the Germans entered Netherlands, the little girl, also a Jew, went into hiding with her father Otto Frank, her mother Edith, sister Margot, and another family of three in a sealed-off room concealed behind a wooden bookcase in the upper annex of the building her father worked in, in Amsterdam. There she would remain in hiding with the others for two years until they would all be betrayed and then whisked away by soldiers of the occupying German forces to a concentration camp where she would ultimately die of typhus, a mere two weeks before she would have been liberated along with the others by British troops had she managed to pull herself through the illness, Anne Frank was fifteen years old when she died in that Bergen-Belsen concentration camp in the early days of March 1945, her short young life snuffed out tragically by the workings of a twisted manic ideology. Born in June 1929, Anne Frank would have probably led a life of obscurity had her diary not been published by her father in 1947. She would have remained a number, a faceless statistic lost in a government file supposedly documenting the human side of the Second World War. But, it was not to be so. Though she had started writing in her diary in the summer of 1942, it had never been with the intention of creating a record of her experiences as a Jew in hiding Anne's diary was, for her, a space to express herself in the most honest and candid of terms. She shied away from writing nothing, revealing all and baring her very soul on the pages of the diary. However, in March 1944, Anne heard a radio broadcast by a member of the Dutch government in exile in London who spoke of wanting to create a public archive of the Dutch people's experiences of oppression under the German regime. He asked the people to save all their letters, their diaries, journals, and photographs for they would all prove invaluable to his project. Inspired, Anne began editing her journal with the intention of submitting it for publication once the war was over. She worked her way through two years of writing, always staying true to what she had seen and been through, to what she had written. Today, Anne Frank's diary is one of the most important documents to have survived Hitler's madness. Official records and political discourses aside, it is through the victim and the survivor's voices alone that a human story can be woven out of historical tragedies, and Anne's diary does just this. She was thirteen years old when she started writing. She had nothing to prove, no hidden agendas to achieve, no propaganda to spread. She wrote simply because she wanted to. She wrote with the great innocence and sincerity that only children can possess, but what she wrote was not as innocent as she herself was, Amidst all the controversies and debates that have surrounded the Holocaust, Anne's diary, one of the most meticulously-maintained and revealing of documents to come from the victims' side, has become a symbolic text of the Holocaust. Children read abridged versions of the diary as a part of their academic curriculum to acquaint themselves of what a girl their age faced during a particularly terrible time in the 1940s. Academicians and historians revolve works of great merit around it, using it as an authentic source point of historical truth. Of the diary itself, Dutch journalist and historian Jan Romein said in 1946, that although 'stammered out in a child's voice, it 'embodies all the hideousness of fascism, more so than all the evidence at Nuremberg put together Anne's voice has reached out across continents and generations. Her diary has kept the victims of Holocaust from slipping into an otherwise inevitable anonymity. She has given others like her a face and a life. She has made it real for all those who lived through it and for those who came after her, like us. It is said that the wound the psyche of
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বইটির আবেদন বহুমাত্রিক। ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ শেষ পর্যন্ত শুধুমাত্র একটি আত্মজৈবনিক বই হয়ে থাকেনি, হয়ে উঠেছে ১৯৩৯ থেকে ১৯৫৪-৫৫ সাল পর্যন্ত উপমহাদেশের বিশেষত পূর্ব বাংলার রাজনৈতিক ইতিহাসের অনবদ্য, নিরপেক্ষ, নির্মোহ দলিল; একজন হৃদয়বান নেতার এই অঞ্চলের সাধারণ মানুষের সমস্যাগুলোকে গভীরভাবে অনুধাবন করে সেসব সমাধানের সংগ্রামের অসাধারণ আখ্যান; টুঙ্গিপাড়া গ্রামের এক দুরন্ত কিশোরের সারা বাংলার মানুষের প্রতিনিধি হয়ে ওঠার এক অন্তরঙ্গ গল্প। বইটির ভাষারীতি অত্যন্ত সহজ, সুন্দর এবং সাবলীল, অনেকটাই শেখ মুজিবুর রহমানের মুখের ভাষার কাছাকাছি। অসাধারণ চড়াই-উৎরাইয়ে ভরা লেখকের জীবনের গল্প যে কোন রোমাঞ্চ উপন্যাসকেও হার মানায়। ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বইটির পরিক্রমা মূলত দুইটি প্রধান কিন্তু সম্পূর্ণ ভিন্ন ধারায় প্রবাহিত। ধারা দুটো হল লেখকের রাজনৈতিক জীবন এবং লেখকের ব্যক্তিগত জীবন। বইটির আঙ্গিক, ধরন এবং বই সংশ্লিষ্ট বিতর্ক সংক্রান্ত প্রাসঙ্গিক আলোচনার পূর্বে বিষয়বস্তুর এই দুই অলিন্দ – লেখকের রাজনৈতিক জীবন এবং ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কিছু কথা বলা যাক। শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনীতির সাথে প্রথম প্রত্যক্ষ সংস্রব ঘটে ১৯৩৮ সালে । যদিও তখনও তাঁর রাজনৈতিক জীবন শুরু হয় নি। সে বারে তৎকালীন বাংলার প্রধানমন্ত্রী শেরে বাংলা এবং শ্রমমন্ত্রী শহীদ সাহেব গোপালগঞ্জে এসেছিলেন একটি সভা উপলক্ষে। সেখানেই প্রথম মিশন স্কুলে শহীদ সাহেবের সাথে শেখ মুজিবুর রহমানের কথা হয়। পরবর্তীতে এই পরিচয়ের সূত্র ধরে লেখক শহীদ সাহেবকে নিয়মিত চিঠি লেখা শুরু করেন এবং ১৯৩৯ সালে কলকাতায় বেড়াতে গিয়ে শহীদ সাহেবের সাথে দেখা করেন। এবং সেখান থেকে ফিরে এসেই গোপালগঞ্জে মুসলিম ছাত্র লীগ গঠন করেন এবং তিনি তাঁর সম্পাদক হন। এভাবেই শুরু হয় লেখকের রাজনৈতিক জীবন। লেখকের রাজনৈতিক জীবনের বিস্তৃত বর্ণনা এই আলোচনায় বাহুল্য। তবে রাজনৈতিক জীবনের শুরুতে দুর্ভিক্ষ এবং তারপর বিহার ও কলকাতার দাঙ্গায় লেখকের সক্রিয় ভূমিকার কথা অবশ্যই উল্লেখযোগ্য
আমেরিকার মেরিন পেনসিলভ্যানিয়ার বান্স ফাউগেুশনের প্রতিষ্ঠাতা অ্যালবার্ট সি বার্ন্স চিত্রদর্শন বিষয়ে এই বই লেখেন। বার্ন্স মাতিসের শিল্পীদের সম্বন্ধে একটি প্রামান্য বই লেখেন। মাতিস, রেণায়ার প্রভূতি জগদ্বিখ্যাত শিল্পীদের তিনি বন্ধু ্ও পৃষ্টপোষক ছিলেন..
শতাধিক বছর আগের এই ভ্রমনকাহিনী পাঠকসমক্ষে হাজির করার জন্য কিছু একটা যৌক্তিকতা দেখানো আবশ্যক মনে করি। The Voyage of the Beagle কোনো মামুলি ব্যাপরা নয়, একটি বৈজ্ঞানিক সন্ধান-সফর, যার ফলে সৌখিন প্রকৃতি প্রেমী তরুন চার্লস ডারউন শেষ পর্যন্ত পাকাপোক্ত বিজ্ঞানী হয়ে উঠেন।
ইতিহাসের মূল লক্ষ্য একটি সমাজ ও জাতি। কিন্তু কোন কোন সমাজে বা জাতির মধ্যে এমন এক ব্যাক্তিত্বের আবির্ভাব ঘটে যার কার্যকলাপ সেই সমাজ ও জাতিকে নতুন মাহ্যত্নে অভিষেক করে, নতুনভাবে আলোকিত করে একটি দেশ ও জাতিকে নবজম্ন দান করে। বঙ্গবন্ধু এমনই এক অসাধারন ব্যাক্তি।
প্রত্নঐতিহ্যে সমৃদ্ধ বাংলাদেশের নিভৃতাঞ্চলে নিবিড় ভ্রমনের সময় এদেশর অমূল্য প্রত্নকীর্তিসমূহের অবস্থান-নকশা ও মানচিত্রসহ বিবরণ লিখে রাখা কথা মাথায় এসেছিল এবং অবশ্যব্যই তা ছিল নিজ সন্ধিৎসা নিবারণাকাঙক্ষাজাত । নিজের তৃষ্ণা মেটানোর জন্যে, নিজেকে তৃপ্ত করার আশায় একান্তই মনের টানে পুরোপুরি ব্যক্তিগত উদ্যোগে ও কোনো রকমের প্রাতিষ্ঠানিক সহযোগিতা ছাড়াই দীর্ঘকাল ধরে এ কাজ চালাতে এক সময় ভেবেছিলাম এ বিবরণ প্রত্নসন্ধানীদের জন্যে তথ্যের অপরিহার্য উৎস বলে বিবেচিত হতে পারে।
হাজার বছরের বাঙালি সংস্কৃতি - গোলাম মুরশিদ ভাষা, সাহিত্য, সংগীত থেকে শুরু করে অভিনয়, চিত্রকলা, কারুকলা, স্থাপত্য ইত্যাদি নানা উপাদানে গঠিত সংস্কৃতির অবয়ব। ধর্ম, সামাজিক মূল্যবোধ, লোকাচার, লোকবিশ্বাস, খাদ্যাভ্যাস, পোশাক-আশাক, চলন-বলন, ব্যবহার্য উপকরণ এবং হাতিয়ার_ সবই সংস্কৃতির অন্তর্ভুক্ত। বাঙালি সংস্কৃতি নিয়ে যেসব রচনা এ যাবৎ প্রকাশিত হয়েছে, তা থেকে এসব বিচিত্র দিক সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা করা কঠিন। বর্তমান গ্রন্থ বাঙালি সংস্কৃতির প্রথম নিরপেক্ষ এবং পূর্ণাঙ্গ আলোচনা। সরল ভাষায় সাধারণ মানুষের জন্য লেখা। এতে দেখানো হয়েছে রাজনৈতিক ঘটনাবলীর পরিপ্রেক্ষিতে সংস্কৃতির প্রতিটি উপাদানের বিবর্তন এবং বহিঃপ্রকাশ; সেই সঙ্গে এই সংস্কৃতির গঠন ও বিকাশে ব্যক্তির অবদান। সবার ওপর আছে বাঙালি সংস্কৃতির স্বরূপ উন্মোচন। মোট ১৪টি অধ্যায়ে বিভক্ত হয়েছে বর্তমান গ্রন্থের রূপরেখা।
গল্পগুচ্ছ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটগল্পের সংকলন। কবি ১২৯৮ থেকে ১৩১০ বঙ্গাব্দের মধ্যে বেশিরভাগ গল্প লিখেছেন। অখন্ড সংস্করণে মোট ৯১টি গল্প রয়েছে। উল্লেখযোগ্য গল্প - পোস্টমাস্টার, ব্যবধান, হৈমন্তী, অতিথি, খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন, নষ্টনীড়, মাল্যদান, ফেল, কাবুলিওয়ালা ইত্যাদি। ১৯০৮-১৯০৯ সালে ইন্ডিয়ান
তাই কথা বলতাম খুব কম কাজ করতাম আরো কম।" এই যে প্রথমেই তাঁর বোকা- বোকা সরল উক্তি এই বোকা ভাবের কারণেই তিনি স্কুলজীবনের পুরোটা সময়ই কখনো দুষ্টুমি করে পাড় পেয়ে গেছেন কখনো বোকা ভাবের কারণে বড় বিপদের হাত থেকেও বেঁচে গেছেন। স্যারের বাবার পুলিশে চাকরির সুবাদে তাকে নানা সময়ে নানা স্কুলে পড়াশোনা করতে হয়েছে। যার শুরুটা হয়েছিল সিলেটের প্রাইমারী স্কুলে আর শেষ বগুড়ার জিলা স্কুলে। বাঙালী সমাজে যেহেতু পরিবারগুলোতে কাজের লোক রাখার চল থাকে তাই বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় সেই পরিবারের ছেলে- মেয়েরা বাবা- মায়ের কাছে গৎবাঁধা শিক্ষার বাইরে আজব বিষয়ে শিক্ষা লাভ করে বাড়ীর সেই কাজের ছেলে/ মেয়েটার কাছে। তখন সেই কাজের মানুষটাই হয়ে উঠে তাদের প্রথম শিক্ষক বাবা- মায়ের বাইরে। জাফর স্যারেরও প্রথম শিক্ষক ছিল তাদের বাসার কাজের ছেলে রফিক। যার থেকে তিনি শিখেছিলেন মাকড়শার পেট থেকে সুতা বের করা, রক্তচোষা দেখলে কিভাবে তারা রক্ত টানতে না পাড়ে। মোটকথা স্কুলে ভর্তির আগেই শিশুসুলভ দুষ্টুমির কিছুটা শিক্ষা রফিকের মাধ্যমে তাঁর হয়েছিল।
সুপ্রাচীন মহাকাব্য মহাভারতে এবং পুরাণে ত্রিপুরা নামটির উল্লেখ পাওয়া যায়। এরপর ১৪শ শতকে রচিত রাজমালাতেও ত্রিপুরার উল্লেখ পাওয়া গেছে। এটি ছিল ত্রিপুরার মাণিক্য রাজবংশের কাহিনী। মাণিক্য রাজবংশ ১৯৪৭ সালে ত্রিপুরা ভারতের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পূর্বাবধি অঞ্চলটি ধারাবাহিকভাবে শাসন করে। কথিত আছে প্রায় ২৫০০ বছর ধরে ১৮৬জন রাজা এই অঞ্চলটি শাসন করেছেন। ভারতে ব্রিটিশ শাসনকালে ত্রিপুরা ছিল একটি স্বাধীন করদ রাজ্য। দক্ষিণ ত্রিপুরায় অবস্থিত উদয়পুর ছিল ভূতপূর্ব স্বাধীন রাজতান্ত্রিক ত্রিপুরার রাজধানী। খ্রিস্টীয় অষ্টাদশ শতকে মহারাজ কৃষ্ণ মাণিক্য পুরাতন আগরতলায় রাজধানী স্থানান্তরিত করেন এবং পরবর্তীকালে খ্রিস্টীয় ঊনবিংশ শতাব্দীতে রাজধানী অধুনা আগরতলায় স্থানান্তরিত হয়। ঊনবিংশ শতাব্দীকে ত্রিপুরার আধুনিক যুগের সূচনা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে কারণ এই সময় মহারাজ বীরচন্দ্র মাণিক্য বাহাদুর দেববর্মা ব্রিটিশ শাসনব্যবস্থার অনুকরণে তাঁর প্রশাসনকে পুনর্গঠিত করেন এবং বিভিন্ন সংস্কার সাধন করেন।
বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী জহির রায়হানের জীবন ছিল কর্মচাঞ্চল্যে ভরপুর। কৈশোরে কমিউনিষ্ট পার্টির গোপন ‘কুরিয়ার’ থেকে শুরু করে পরবর্তীকালে সাহ্যিত্যে চর্চা, ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহন ,পত্রিকা সম্পাদন, প্রগতিশীল রাজনীতি সংশ্লিষ্টতা বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনে সাংস্কৃতি সংগঠনে নেতৃত্বদান, চলচ্চিত্র নির্মান ও মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন পর্যন্ত তিনি ছিলেন সক্রিয়।
শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.এ. ডিগ্রি লাভ করেন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগে অধ্যয়ন করেন। ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম। তিনি তাঁর দল আওয়ামী লীগকে ১৯৭০ সালের জাতীয় ও প্রাদেশিক নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে বিজয়ী করেন। তাঁর এই অর্জন স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের অন্যতম প্রেক্ষাপট রচনা করে। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ তিনি এক ঐতিহাসিক ভাষণে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়ে ঘোষণা করেন, “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।” ঐ সংগ্রামের জন্য তিনি জনগণকে “যা কিছু আছে তাই নিয়ে” প্রস্তুত থাকতে বলেন। তিনি ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দেন ও পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন। নির্বাচিত গণপ্রতিনিধিরা ১০ এপ্রিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গঠন করেন। তাঁরা স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র জারি করেন এবং বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেন। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জন হলে শেখ মুজিব পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে ১০ জানুয়ারি বীরের বেশে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। বাঙালির অবিসম্বাদিত নেতা হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমান জীবদ্দশায় কিংবদন্তী হয়ে ওঠেন।
এই বইয়ে নিজের শৈশব থেকে বেড়ে ওঠার অনেক অজানা তথ্য প্রকাশ করেছেন তিনি, সেই সঙ্গে তার পারিবারিক ও পারিপার্শ্বিক বিষয়গুলো। আরও এসেছে তার তৈরি অগ্নি, পৃথ্বী, আবাশ , ত্রিশুল ও নাগ ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর নেপথ্য-কাহিনী। ক্ষেপনাস্ত্র শক্তির দিক থেকে এগুলো ভারতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উন্নীত করে। এই পরমানু বিজ্ঞানী ব্যাক্তি জীবনে দৈনিক ১৮ ঘ্ন্টা কাজ করেন, এবং বীণা বাজাতে পারেন চমৎকার।
জাতীয় অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাককে চলমান বিশ্বকোষ বললে খুব একটা অত্যুক্তি করা হয় না। অর্থশাস্ত্র, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, ইতিহাস, শিল্প-সাহিত্য, ধর্ম-সংস্কৃতি এই সবগুলো বিষয়ে তিনি বিশেষজ্ঞের মতো মতামত দেয়ার ক্ষমতা রাখেন। তাঁর পাণ্ডিত্যের খ্যাতি সর্বজনবিদিত। সমকালীন বিশ্বের শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপীঠসমূহের শ্রেষ্ঠ মনীষীদের অনেকেই একবাক্যে তাঁর মেধা এবং ধী-শক্তির অনন্যতা স্বীকার করে নিয়েছেন। এই নিভৃতচারী, অনাড়রম্বর জ্ঞানসাধক মানুষটি সারাজীবন কোনো গ্রন্থ রচনা করেননি। সভ্য-সমিতিতে কথাবার্তা বলারও বিশেষ অভ্যাস তাঁর নেই। তথাপি এই কৃশকায় অকৃতদার মানুষটি তাঁর মেধা এবং মনন শক্তি দিয়ে জাতীয় জীবনের সন্ধিক্ষণ এবং সংকটময় মুহূর্তসমূহে পথ নির্দেশ করেছেন। অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক, বলতে গেলে, চারটি দশক ধরেই তরুণ বিদ্যার্থীদের অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছেন।
সকলেই স্বীকার করেন অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক একজন প্রবাদতুল্য পুরুষ। কিন্তু তাঁর জ্ঞানচর্চার পরিধি কতদূর বিস্তুত, আর তিনি ব্যক্তি মানুষটি কেমন সে বিষয়েও মুষ্টিমেয় অনুরাগীদের বাইরে অধিক সংখ্যক মানুষের সম্যক ধারণা নেই। যদ্যপি আমার গুরু গ্রন্থটি পাঠক সাধারণের মনে অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাকের মনীষা এবং মানুষ আবদুর রাজ্জাক সম্পর্কে একটি ধঅরণা গঠন করতে অনেকখানি সাহায্য করবে। এই গ্রন্থের লেখক আহমদ ছফা আমাদের সাহিত্যের একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। তিনি অধ্যাপক রাজ্জাকের ছাত্র। দীর্ঘদিন মেলামেশা করার ফলে অধ্যাপক রাজ্জাককে খুব ঘনিষ্ঠভঅবে দেখার যে দুর্লভ সুযোগ তাঁর হয়েছে, বর্তমান গ্রন্থ তার প্রমাণ। অধ্যাপক রাজ্জাকের ওপর খোলামেলা, তীক্ষ্ণ, গভীর এবং সরস এমন একটি গ্রন্থ রচনা করা একমাত্র আহমদ ছফার পক্ষেই সম্ভব। লেখক অধ্যাপক রাজ্জাকের উচ্চারিত বাক্যের শুধু প্রতিধ্বনি করেননি, ব্যাখ্যা করেছেন, উপযুক্ত পরিপ্রেক্ষিতে স্থাপন করেছেন, প্রয়োজনে প্রতিবাদও করেছেন। এখানেই গ্রন্থটির আসল উৎকর্ষ। অধ্যাপক সমকালীন বিশ্বের কথা বলেছেন। সামাজিক দলিল হিসেবেও গ্রন্থটির প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য।
হ্যাপী থেকে আমাতুল্লাহ। বইটি একজন সাবেক অভিনেত্রীর সাক্ষাৎকার। মে মাসের এক সূৰ্যরাঙা সকালে আমরা তার বাসায় তার মুখোমুখি হয়েছিলাম একগাদা প্রশ্ন হাতে। আনন্দঘন সেই সাক্ষাতে তাকে আমরা একের পর এক প্রশ্ন করেছি। তাঁর পরিবার, ক্যারিয়ার, আগের জীবন, বর্তমান জীবন, সংসার, স্বামী, তাঁর স্বপ্ন ও ভবিষ্যৎ-পরিকল্পনা সম্পর্কে ক্ৰমাগত প্রশ্ন করেছি। আল্লাহর এই বান্দি আমাদের সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন অবলীলায়, অকপটে। কোনাে কৃত্রিমতা বা ভণিতার আশ্ৰয় নেননি। যেমন আমরা তাকে প্রশ্ন করেছি, “আপনি আপনার সন্তান নিয়ে কী স্বপ্ন দেখেন?” উত্তরে তিনি বলেন, “আমি আমার সন্তান নিয়ে এ স্বপ্ন দেখি যে, আমি যদি আমার আমলের কারণে হাশরের ময়দানে নাজাত না পাই, যদি পুলসিরাত পার হতে না পারি তা হলে ওরা যেন আমার নাজাতের উসিলা হয়। আমার খুব ইচ্ছে- ওরা হবে হাফেয, আলেম, কারী, মুফতী, মুহাদিস। আমি যেন ওদেরকে দ্বীনদার সন্তান হিসেবে গড়ে তুলতে পারি। দেখা গেল, আখেরাতের ময়দানে আমি আমার আমল দিয়ে নাজাত পাচ্ছি না, তখন যেন ওরা আমার হাত ধরে এই কঠিন দুঃসময় থেকে আমাকে উদ্ধার করে জান্নাতে পৌঁছে দেয়।” আমরা আলোচনার সুবিধার্থে সাক্ষাৎকারটিকে তিনটি ভিন্ন পর্বে ভাগ করেছি। প্রথম পর্বে আমরা তার প্রাথমিক পরিচয় জানতে চেয়েছি। দ্বিতীয় পর্বে আমরা তাঁর একান্ত ব্যক্তিগত কিছু বিষয় সম্পর্কে প্রশ্ন করছি। আর তৃতীয় পর্বে আমরা আলোচনা করেছি, তার বর্তমান জীবন, তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ-পরিকল্পনা সম্পর্কে। আমরা মনে করি, তিন পর্বের এই ধারাবাহিক সাক্ষাৎকার পাঠকবর্গের হাতে তাঁর জীবনের আদ্যোপােন্ত মেলে ধরবে। তাঁর কথাগুলো সত্যি আমাদের হৃদয় ছুঁয়েছে। সাক্ষাৎকারটি নেওয়ার মাধ্যমে আমরা বুঝেছি, আমাদের সমাজব্যবস্থা এমন যে, এখানে একটি মেয়ে চাইলে খুব সহজে “হ্যাপী হয়ে বেড়ে উঠতে পারবো।
নানিজান বললেন, অনেক ভুলভ্রান্তি আছে। এই ধর, তুই লিখলি তোর মা পাগল হয়ে গিয়েছিল। পাগল হবে কীজন্যে? মানুষ চিনত না। উলটাপালটা কথা বলত-এর বেশি তো কিছু না। এটাকে পাগল বলে? আমি দীর্ঘনিশ্বাস ফেললাম। আমার মেজো মেয়ে বলল, তুমি মন খারাপ করছ কেন? লেকাটা তো মোটামুটি ভালোই হয়েছে। তবে তুমি একটা জিনিস লিখতে ভুলে গেছ। কোন জিনিস মা?
This is our country, is small in size. But how beautiful our country is! There are so many big countries in the world. Comparatively, our country size is smaller than those countries. Our country is also poorer than many other countries. So how can the people of other countries in the world know the name of our country?
But it is not right.
But only one man who once introduced this very small country to the world. He elevated our glory before the world.
বইয়ে যা আছে
মুখবন্ধ: হাবিবুল বাশার/দেবব্রতর কৈফিয়ত/
সাকিবের সাকিব/
আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন দেখি: ২০০৯/
এখনও অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে: ২০১১/
নিজেকে হারাতে চাই না: ২০১৪/
তাহাদের সাকিব/
আমার ফয়সাল আগের মতোই আছে: শিরিন আখতার; সাকিবের মা/
নিজের স্বপ্ন সত্যি করেছে ফয়সাল: মাশরুর রেজা; সাকিবের বাবা/
আমার ভাইয়া লুডুতেও সেরা: জান্নাতুল ফেরদৌস রিতু/
ওকে নিয়ে আমার ভয় নেই: উম্মে আহমেদ শিশির/
আমার আর কিচ্ছু চাওয়ার নেই: সাদ্দাম হোসেন গের্কি/
আমরা ছিলাম চ্যাম্পিয়ন: সৈয়দ তারিক আনাম প্রতীক: সাকিবের বাল্যবন্ধু/
একদিন যেন দেশকে সেরা করতে পারে: সালাউদ্দিন আহমেদ; কোচ/
চ্যাম্পিয়নরা উদ্ধতই হয়: জেমি সিডন্স/
সর্বকালের সেরাদের একজন হতে হবে: মাশরাফি বিন মুর্তজা/
সত্যিকারের চ্যাম্পিয়ন ক্রিকেটার: তামিম ইকবাল/
সাকিবের সঙ্গে এক দলে খেলাটা ভাগ্যের ব্যাপার: মুশফিকুর রহিম/
সাকিবের মূল্যায়ন যথার্থ হয় না: আব্দুর রাজ্জাক/
সে অলরাউন্ডার ক্লাবের যোগ্য সদস্য: জ্যাক ক্যালিস/
সাকিব ভাই আমাদের প্রেরণা: সালমা খাতুন/
আমিও সাবিবের ভক্ত: জাহিদ হোসেন এমিলি/
চাকচিক্যে ভোলেনি সাকিব: নিয়াজ মোরশেদ/
চাপটা সবচেয়ে ভালো সামলাতে পারে: আতহার আলী খান/
বিস্ময়কর কমিটমেন্ট: সঞ্জয় মাঞ্জরেকার/
সাকিবের যত্ন নিতে হবে: ওয়াসিম আকরাম/
বাংলাদেশকে নতুন উচ্চতায় নেবে: সাকলাইন মুশতাক/
মিডিয়া গেমটা খুব ভালো বোঝে: অ্যান্ডু মিলার/
ভিনু মানকড়ের সঙ্গে তুলনা করতে চাই: শিল্ড বেরি/
আমাদের আন্তর্জতিক পরিচয় সাকিব: আনিসুল হক/
রোজকার দেখা চরিত্র নয় সাকির: উৎপল শুভ্র/
সাকিবের এবং ক্রিকেটের মঙ্গল চাই: মোস্তফা মামুন/
বাংলাদেশের সবচেয়ে ভুল বোঝো মানুষ: রাবিদ ইমাম/
আমাদের সাকিব/
মাগুরা থোক এভারেস্ট/ (সাকিবের সংক্ষিপ্ত বায়োগ্রাফি)
এক নজরে সাকিব/
এক স্বপ্ন যেমন মােতাহারের মনে, অন্য স্বপ্ন তেমন তার কর্মে। তিনি কর্মযজ্ঞের। বীরপুরুষ। উপযুক্ত পরিবেশে তিনি কর্মযজ্ঞে মেতে ওঠেন । হুগলিতে লবণের কারখানা। তৈরি করেন। কিন্তু সে কারখানার চারপাশ জুড়ে পর্তুগিজদের আস্তানা। তাদের প্রভাবপ্রতিপত্তি । তবে সৌভাগ্যের বিষয় তাদের সে প্রভাব-প্রতিপত্তি বেশিদিন থাকে না। থাকতেও পারে না। অল্পদিনের ভেতর পর্তুগিজ ব্যবসায়ীরা পেছন ফিরতে বাধ্য হয়। কেননা, সম্রাটের সৈন্যরা একদিন তাদেরকে চারপ্রান্ত থেকে ঘিরে ধরে। সুতরাং আক্রমণ সহ্য করে থাকার মতাে আর কোনাে উপায় থাকে না। তারা পালাতে বাধ্য হয় । আস্তানা ছেড়ে দিতে হয় তাদেরকে । প্রভাব-প্রতিপত্তি সব ভেঙে টুকরাে টুকরাে। হয়ে যায়। পর্তুগিজ ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্যের অবসান ঘটে। সাথে সাথে হুগলিতে। প্রতিষ্ঠিত হয় নতুন শাসনব্যবস্থা। শুধু তাই নয়, পুরনাে রাজধানী সপ্তগ্রামের সেই রাজকীয় আদালত পর্যন্ত হুগলিতে স্থানান্তরিত হয়। যাবতীয় কাগজপত্রও চলে আসে। হুগলিতে । নতুন তৈরি প্রাসাদে পতপত করে ওড়ে মােগলদের বিজয় পতাকা । হুগলির শােভা বাড়ে। তৈরি হয় দুর্গ, নতুন নতুন বাড়ি। সুশােভিত সৌন্দর্যে হুগলিবাসীর মন জেগে ওঠে। নতুন প্রাণের হিল্লোলে তারা মেতে ওঠে।