সেটা অসহ্য একটা ব্যাপার। যারা এই যন্ত্রনা ভোগ করেছে কেবল তারাই বুঝতে পারে এর ভয়াবহতা। . এছাড়াও মাঝে মধ্যে সারাদিন সে রোদের মধ্যে বসে থাকে। সকাল থেকে সন্ধা পর্যন্ত পাথরের মত বসে থাকে। নড়েনা একচুলও। সারাদিন খাওয়া দাওয়া বন্ধ রাখে সে। সূর্য থেকেই নাকি খাবার পায় ঐদিনটায়। তারপর সূর্য ডুবে গেলেই নিজের ঘরে ফিরে এসে ছবি আকতে শুরু করে তিন্নী। অন্ধকারে বসেই ছবি আকে সে। সেটাও সাধারন কোন ছবি না। প্যাচানো লতার মত সবুজ আর হলুদ রঙয়ের এক ধরনের গাছের ছবি। . মাঝেমাঝে সে ঘুমের মধ্যে গাছগুলোর সাথে কথা বলে সে। গাছেরা নাকি তিন্নীকে নিজেদের দেশে নিয়ে যেতে চায়। ইদানিং বাগানের কিছু কিছু গাছের কথা বুঝতে পারে সে। সারাদিন তাদের কথা শুনে তিন্নী। . তিন্নীর বাবা শেষপর্যন্ত তিন্নীর সমস্যাটা নিয়ে আসে মিসির অালীর কাছে। মিসির আলী দিনরাত মাথা ঘামিয়েও কোন সুষ্ঠু ব্যাখ্যা খুজে পান না এই ব্যাপারটার। তবে কি এটা আরেকটা অমিমাংসিত রহস্য হিসেবে বাধা পড়ে যাবে মিসির আলীর অমিমাংসিত রহস্যের খাতায়?
অন্দরমহল জুড়ে তাই ষড়যন্ত্রের ফিসফিসানি, দুর্যোগের ঘনঘটা, গঙ্গাবতীর উন্মত্ত স্রোত। সবসময় যেন গেম অফ থ্রোনসের সিজন ৬ ফিনালের থিম সং মাথায় বাজে-এই কিছু হল, এই যেন কে মরলো। উপন্যাসের শুরুতেই লেখক বলে নিয়েছেন-লেখকের মৃত্যু পাঠকের কাছে এসে। লেখক হয়তো রাজমহল, আকবর দ্যা গ্রেট ভঙ্গিতে চিন্তা করেছেন-আর আমার চোখে ভেসে উঠেছে আরেক ভংগীতে। কারো চোখে সুলতান সোলেমান সিরিয়ালের স্টাইলে, আর আমার চোখে গেফ অফ থ্রোনসের মত করে। তবে হ্যা-গঙ্গাবতী ভাবতে গিয়ে বুড়িগঙ্গার কালো পানি অন্তত মনে আসেনি। নির্দ্বিধায় আমি বানীবালাকে সার্সেই ল্যানিস্টার এর সাথে মিলাতে পারি, তার পুত্র দ্বিজেন্দ্র মিলে যায় জফ্রে ব্যারাথিওন এর সাথে। থাক সে কথা বলবো না, অনেকেই বুঝবেনা।
অবসরপ্রাপ্ত সোহাবান সাহেব তার স্ত্রী মিনু, দুই কন্যা বিলু ও মিলি, তাদের মামা ফরিদ এবং সাথে দুইজন কাজের মানুষ রহিমার মা আর কুদ্দুস এই নিয়ে একটি বাড়ি এর কাহিনী। নিরিবিলি বাড়ির নাম। কিন্তু বাড়িটি মোট ও নিরিবিলি থাকেনা।এখানে সবাই কিছুটা অদ্ভুত আচরণ করেন। প্রত্যেকের স্বভাবেই রয়েছে কিছু অস্বাভাবিকতা রয়েছে। কিন্তু মোটের উপর এত সব পাগলামির পরেও সবাই মানুষ হিসাবে অনেক ভালো ও মজার।সোবহান সাহেব দুই বছর হল ওকালতি থেকে অবসর নিয়েছেন । ফরিদ বাস্তব পৃথিবীর সকল প্রকার লোভ -লালসা থেকে মুক্ত একজন মানুষ, যদিও সে নিজের প্রতি উদাসীন ছিলেন। ফরিদের সবসময়ের সঙ্গী বাসার কাজের ছেলে কাদেরের মজার কান্ডকারখানা পাঠককে হাসতে বাধ্য করবে।
নিজের ভেতর অদ্ভুত এক ভ্রম খেলা করতো জীবন বাবুর কবিতা পড়ার সময়। তাই যখন শুনলাম জনপ্রিয় কথা সাহিত্যিক শাহাদুজ্জামান লিখিত প্রিয় কবি জীবনানন্দ দাশের জীবনী ভিত্তিক উপন্যাস "একজন কমলালেবু" এই বইমেলায় প্রকাশিত হচ্ছে প্রথমা থেকে, কিছুটা আবেগের বশবর্তী হয়েই সেটা কিনে ফেললাম। তারপর শুরু হলো একটু একটু করে আমার কমলালেবুর স্বাদ গ্রহনের পালা। সব্যসাচী লেখক, কবি বুদ্ধদেব বসু তাঁর এক প্রবন্ধে কবি জীবনানন্দ দাশকে উল্লেখ করেছিলেন 'নির্জনতার কবি' নামে। কবি জীবনানন্দ ব্যক্তিগত জীবনে হয়তো নির্জনতা ভালবাসতেন, কিন্তু তাঁর কবিতাকে কখনো কখনো নির্জনতার কবিতা ভাবতে আমার দ্বিধা হয়। জনপ্রিয় কথা সাহিত্যিক শাহাদুজ্জামানের 'একজন কমলালেবু' গ্রন্হখানা পড়ে জীবন বাবু যে তাঁর সাহিত্যকর্মে অন্তত নির্জনতার কবি ছিলেন না আমার সেই ভাবনা আরো পাকাপোক্ত হলো। ব্যক্তিগত জীবনে নির্জনতা প্রিয় হলেও কবি জীবনানন্দের কলম থেকে বের হয়ে এসেছে অনেক অনেক কোলাহলমুখর কবিতা। কবিতার ব্যাখ্যাগুলো না পড়লে হয়তো সেটা জানাই হতো না। আপন সাহিত্যকর্মের ভেতর দিয়ে একজন সাহিত্যিকের ব্যক্তিগত জীবনকে খুঁজে ফেরা। আপন কবিতার অন্তর্গত আত্মার প্রতিফলন দিয়ে একজন কবির জীবনকে ব্যাখ্যা করা।
লাশকাটা ঘরের পলিথিন বিছালা নোংরা টেবিলে আমার শরীর চিত হয়ে আছে। গায়ে আমার কোনো কাপড় নেই। টেবিল থেকে ফিনাইলের কঠিন গন্ধ আসছে। ঘরের জানালা আছে। জানালায় হলুদ রঙের পর্দা ঝুলছে। পর্দা নোংরা। সেখানে কিছু বড় বড় নীল রঙের মাছি বসে আছে। মাছিগুলো কিছুক্ষণ বসে থাকে আবার ওড়াউড়ি করে পর্দার ওপর বসে। ঘরের চারটা দেয়ালের একটায় চুনকাম করা হয়েছে।
মানুষের জীবন কি চক্রের মত? চক্রের কোন শুরু নেই, শেষ নেই। মানব জীবনও কি তাই? রহস্যময় চক্রের ভেতর এই জীবন ঘুরপাক খেতে থাকে? শুরু নেই, শেষ নেই। চক্র ঘুরছে। এই চক্রের ভেতরে ঘুরপাক খেতে খেতে অপেক্ষা করে কেউ কেউ। কিংবা সকলেই কিসের অপেক্ষা?
বছর দু্ই আগে ‘উত্তরাধিকার’পত্রিকায় ‘খাদক’ নামে একটা গল্প লিখেছিলাম।নিজের রচনায় সবচে’ বেশি মুগ্ধ হই আমি নিজে। ছাপা অক্ষরের গল্পটা পড়ার পর মনে মনে বললাম-বাহ্ চমৎকার তো, এ-ধরনের গল্প আরো কিছু লেখা যেতে পারে । কিন্তু লিখতে পারলাম না। চরিত্র সম্পর্কে ভাসা-ভাসা জ্ঞান নিয়ে কিছু লেখা কঠিন। দু’বছরে গল্প লেখা হলো মাত্র সাতটি। এই সাতটি গল্প সিয়েই ‘অয়োময়’। গল্প গন্থের নাম নিয়ে এক ধরনের বিভ্রান্তি হতে পারে। সম্প্রতি বাংলাদেশের টিভি এই নামেই একটি সিরিয়েল প্রচার করেছে, যার রচয়িতাও আমি। তবে, টিভি সিরিয়েলের সঙ্গে গল্প গন্থের গল্প গুলোর কোন মিল নেই। অবশ্যি ,দুটি ক্ষেত্রেই চরিত্রগুলো এসেছে ভাটি অঞ্চল থেকে -মিল বলতে এইটুকুই। পাঠক-পাঠিকারা প্রশ্ন তুলতে পারেন,-‘অয়োময়’নামটি দুই জায়গায় ব্যবহার করা হলো কেন?উত্তর একটিই, কিছু কিছু নাম আমার পছন্দ হয়ে যায়।সেই না গুলোই বারবার ঘুরেফিরে ব্যবহার করতে ইচ্ছে করে।বেশির ভাগ পাঠক-পাঠিকাই আমার এই বদভ্যাসের কথা জানেন।তাঁরা অতীতে আমাকে ক্ষমা করেছেন,নিশ্চয়ই এবারও্ করবেন।
ইতিহাস আমার খুবই পছন্দের একটা বিষয়। কিন্তু ইতিহাস নির্ভর বই কেন যেন আমাকে খুব একটা টানতো না। অন্ততপক্ষে এই বইটা পড়ার আগ পর্যন্ত না। অথচ ইতিহাস নিয়ে লেখা বই খুব বেশি না পড়লেও একেবারেই যে পড়া হয়নি তা নয়। হুমায়ূন আহমেদের মাতাল হাওয়া থেকে মধ্যাহ্ন, অথবা সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের সেই সময় থেকে প্রথম আলো। পাঠ্যপুস্তকে রক্তাক্ত প্ৰান্তর তো ছিলই। তবে বাংলা উপন্যাস পড়া হলেও ইংরেজি উপন্যাস পড়া হয়নি একেবারেই। সেদিক দিয়ে ‘দ্য সুলতান'স হারেম আমার প্রথম পড়া এবং প্রথম অনুবাদ করা হিস্টোরিকাল ফিকশন। বইটা অনেকটাই সংক্ষেপিত এবং পরিমার্জিত। তবে তাতে কাহিনীর কোথাও কোনো ছেদ পড়েনি বলেই আমার বিশ্বাস। অনুবাদ করতে খুব কষ্ট হয়েছে। তবে আনন্দও পেয়েছি খুব। বাকিটা এখন পাঠকদের হাতে। পাঠকরা যদি সাদরে গ্রহণ করেন তাহলেই আমার পরিশ্রম সাৰ্থক বলে ধরে নেবো । অনেককেই ধন্যবাদ দেওয়ার আছে। ফুয়াদ ভাইকে ধন্যবাদ দিয়ে ছােট করব না। এই মানুষটার এনার্জি দেখে আমি অবাক হয়ে যাই মাঝে মাঝে। আদী প্রকাশনীর কর্ণধার। সাজিদ ভাইকেও একটা বড় করে। ধন্যবাদ। তিনি না বললে এই বই আমার অনুবাদ করাই হতো না। আর আরেকজনের কথা না বললেই নয়, সে আমার স্ত্রী। সংসারের অন্য সব কাজ ও নিজের হাতে তুলে না নিলে হয়তো আমি এই বই শেষ করতে পারতাম না । অনেক নিখুঁত করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু যেহেতু এটা আসমানী কিতাব না। তাই ভুলভ্রান্তি থাকতে পারে। আশা করি, পাঠকবৃন্দ ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। ইমতিয়াজ আজাদ
আমার মনে হয় আমাদের বাংলাদেশ যে পৃথিবীর অন্য দশটা থেকে ভিন্ন তার একটা বড় কারণ মুক্তিযুদ্ধের পর এই দেশের অনেক মায়েরা ঘর থেকে বের হয়ে সংগ্রাম শুরু করেছেন। বেঁচে থাকার জন্যে সেই সংগ্রামের কথা কতজন জানে? মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধক্ষেত্রে যে যুদ্ধ করেছেন, মুক্তিযুদ্ধের পর আমাদের দেশের সেই মায়েদের যুদ্ধ তাঁদের থেকে কোনো অংশে কম নয়, আমরা কি সেটা মনে রাখি? একদিন যখন বাংলাদেশ মাথা তুলে দাঁড়ারে তখন আমরা কি বাংলাদেশের সেই অসংখ্য মায়েদের কথা স্মরণ রাখব? যে সাদাসিধে মায়েরা সন্তানদের রক্ষা করার জন্যে সিংহীর সাহস নিয়ে কঠিন পৃথিবীর মুখোমুখি হয়েছিলেন? বুক আগলে তাদের রক্ষ করেছিলেন। আমি আজকে আমার নিজের মায়ের সাথে সাথে বাংলাদেশের এ রকম অসংখ্য মায়েদের কাছে একটুখানি ভালোবাসা, একটুখানি শ্রদ্ধা পৌঁছে দিতে চাই।
বাদল-দিনের প্রথম কদম ফুল করেছ দান,
আমি দিতে এসেছি শ্রাবণের গান।
মেঘের ছায়ায় অন্ধকারে রেখেছি ঢেকে তারে
এই-যে আমার সুরের ক্ষেতের প্রথম সোনার ।
আজ এন দিলে, হয়তো দিবে না কাল-
রিক্ত হবে যে তোমার ফুলের ডাল।
এ গান আমার শ্রাবণে তব বিস্মৃতিস্রোতের প্লাবনে
ফিরিয়া ফিরিয়া আসিবে তরণী বহি তব সম্মান।
Tomader Janya Bhalobasa or `Love You All'-as I Love merely been able to translate the title, which I do not like at all, in the first Bangaldeshi science fiction and one of the best SF that I have ever read. This in the reason why it provoked me into the agonising task of translating it. As you will see, the story is about saving this planet earth, the survival of human race and resisting the four-dimensional beings. Like Humayun Ahmed's other science fictions, the story is brief, though very complex. Aparently a simple story, which in not simple at all. I had to read the story over and over again to have a complete grasp over it, and I will not be surprised if I find anything new while reading it once again. And how I like the characters! They are so live that I see them, I touch them, I feel their presence. I feel sorry for them, I feel involved. I wish I could do something to save the earth.
I looked towards the house. Ma was looking at me from behind the bamboo fence. Her eyes were covered with her sari. Behind Ma was Rangabu. My elder sister couldn't make it from her in-laws' house. Labu was sobbing, the dummy wanted to ride in the car with me. Uncle Rashid was holding him tightly. Dulal was standing off to one side, holding a few of my library books tightly to his chest. He looked stunned. Dulal was my best friend - he still couldn't believe that I was suddenly leaving like this. I had explained everything to him. My library books, our Green Boys' Club football, the articles of the wall magazine. Who knew how he would manage so much alone.
Diary of a Wimpy Kid: Hard Luck is a children's novel written by Jeff Kinney and the eighth book in the Diary of a Wimpy Kid series. The book's existence was announced at the end of the previous book in the series, The Third Wheel.
Folk Tales tales composed orally by illiterate people belonging to rural communities and passed on from one generation to the next by means of telling and retelling. Because of their oral nature, folk tales often tend to have different versions. Folktales may include fairy tales, called rupkatha or parikahini in Bangla. Although called 'fairy tales', all such stories do not necessarily have fairies but are stories of a prince's adventures and his winning the hand of a beautiful princess or about the rewards bestowed on a kind girl because of her humility, kindness, hard work etc. These stories contain accounts of magical powers, divine help etc. In German, this type of tale is called 'marchen'. Books like Thakurmar Jhuli, Thakurdadar Jhuli, Thandidir Thale etc, edited by Dakshina Ranjan Mitra Majumder, are collections of fairy tales.
Fans were waved in front of the face to keep a lady cool in the steaming hot theatres. Some men complained that the large fans were more like windmills! They were decorated with pictures but also with verses of songs or paragraphs from popular books. (If you got bored at the opera you could always read your fan.) Ladies learned to use fan-fluttering as a signal to people watching. One flutter might mean anger while another flutter might mean love. Fans were also useful to hide a lady's mouth if she had rotten teeth. And they could wave away the foul smell if she had bad breath.
Dresses were worn over wide, hooped petticoats. These came into fashion in 1710 and went out of fashion in 1780- but at the royal court they were still being worn over 40 years later. A writer complained that when one young lady walked down the street she took up the full width of the pavement,
THE DAY ALBERTA got air-lifted to England was the most amazing day of her life.
At first she knew nothing about it, because she was asleep. She had been asleep for the past three months, like most of the other creatures who lived in the Arctic wastes of Canada, while outside the snow fell, the wind blew and the temperature dropped to forty degrees below zero.
I came out of the Old Vic, my friend Hermia Redcliffe beside me. We had been to see a performance of Macbeth. It was raining hard. As we ran across the street to the spot where I had parked the car, Hermia remarked unjustly that whenever one went to the Old Vic it always rained.
"It's just one of those things."
I dissented from this view. I said that, unlike sundials, she remembered only the rainy hours.
Now at Glyndebourne," went on Hermia as I let in the clutch, "I've always been lucky. I can't imagine it other than perfection: the music-and the glorious flower borders the white flower border in particular."
I found the blue china horse for the mantelpiece, and Mum was thrilled to bits with it, even though it had a chipped nose and only three and a half legs. Her favourite armchair came off the skip too, as well as the electric radiator. All we had to get was a plug for that and it worked perfectly. But best of all was the twenty-six inch Sony Trinitron television set that I brought home in a wheelbarrow - my cousin Barry gave me a hand.
Rosie opened the catflap and looked out into the dark street. It was still windy and cold. The wind blew across the top of the milk bottle and made it moan.
Rosie felt sorry for the milk bottle, all alone in the dark on the cold step. She fetched some crumbs from the kitchen and threw them out of the catflap, on to the top step, in case the poor milk bottle felt hungry in the night.
Well, old Brer Rabbit he ran beside her, jabbing with his rake. And at last he got hold of the little girl's belt and hauled her to the bank. There she sat, sobbing and crying, her arms round Brer Rabbit's neck.
“You come home to your Ma," said Brer Rabbit. “You're wet. She'll dry you and give you a good hot drink.”
So off they went together, the little girl clinging to Brer Rabbit as if she would never let him go. And my word, when the farmer heard how he had saved his little girl there wasn't anything he wouldn't have done for old Brer Rabbit.
“There's a sack of carrots over there,” he said. “Take it. And there's a sack of potatoes, too. You're welcome to it. And while you're about it, help yourself to a sack of turnips. You're a born rascal, Brer Rabbit, but you're good-hearted, so you are! Now off you go while I still think good things of you!”
Now, when Brer Rabbit was wheeling home his three sacks, whistling a merry song and feeling on top of the world, who should come along but Brer Fox, Brer Bear and Brer Wolf. How they stared when they saw Brer Rabbit with so much food!
Most teachers are strange and the teachers at St Barnabas School were no exception.
Yet it's almost certain that none of them – not Mr Gilbert, the head teacher, who liked to pick his nose during Assembly, not Mrs Hicks who talked to her teddies in class, not Miss Gomaz who smoked cigarettes in the lavatory – none of them was quite as odd as Class Three's new teacher.
Some of the children in Class Three thought she was a witch. Others said she was a hippy. A few of them thought she was just a bit mad. But they all agreed that there had never been anyone quite like her at St Barnabas before.
Becky, and their four-year-old twins, Nicky and Alex. They lived up on the third floor.
And her dad's friend from college, Joey Gladstone, lived downstairs. Joey and Jesse both moved in a long time ago— right after Michelle's mother died.
Nine people make a lot of dirty dishes, Michelle thought. At least I don't have to wash Comet’s bowl. He licks it absolutely clean.
And she didn't have to scrub the pots and pans: That was Joey's job tonight. She | didn't have to clear the table either: It was Uncle Jesse's turn for that chore.
Michelle's dad glanced over at her. “Michelle! Why don't you want to go to school? I thought you loved Mrs. Yoshida's class.” Danny smoothed a sheet of foil around half a loaf of pumpkin bread.
MANY years ago, a girl named Cathy Dunn came with her family from Dublin, Ireland, to the Lower East Side of New York. Everything in the new country fascinated her: fireworks and el trains and stickball games, and the songs of peddlers calling out their wares in a dozen languages. She loved to watch the policeman go by on his horse and the hook and ladder come round the corner like a long red dragon. But more than anything else, she loved to watch Mr. Coletti, the monkey man.
Mr. Coletti came to Second Avenue once or twice a week with his monkey, Espresso, and his hand organ, a big box on a wooden leg, which tweedled and tootled out a super-confabulation of sounds.